Sunday, 21 April 2013

আমার চাচাতো বোন আর সুন্দরি বেয়াইন

পরদিন সকালে আমি নাস্তা করার পর ৯টা থেকে মাহমুদার জন্য অপেক্ষা করতে থাকলাম। যদিও আমি নিশ্চিত ছিলাম যে মাহমুদা আসবেই, তবুও আমার বুকটা দুরুদুরু করছিল কোন অঘটনের আশঙ্কায়। মনে মনে অনুশীলন করে নিচ্ছিলাম কিভাবে মাহমুদাকে কথার প্যাঁচে ফেলে আমার উদ্দেশ্য সফলের প্রস্তাবটা দেয়া যায়। কয়েকরকমভাবে ফন্দি ফিকিরের কথা ভেবে শেষ পর্যন্ত একটাকে খুব ভাল বলে মনে হল। সাড়ে ৯টা না বাজতেই আমার দরজার কড়া নড়লো। আমি দৌড়ে দিয়ে দরজা খুলে দেখি হাসিমুখে মাহমুদা দাঁড়িয়ে আছে।

আমার টিউশনি জীবনের প্রথম ছাত্রী রিনা

আমি একজন গ্রামের ছেলে। এস এস সি পাশ করে শহরে এসে কলেজে ভর্তি হওয়ার পর আমি একটা মেসে থাকার বন্দোবস্ত করলাম। কিন্তু আমার মধ্যবিত্ত আয়ের বাবার পক্ষে মেসে থাকার মত যথেষ্ট টাকাপয়সা দেয়া সম্ভব হতো না। ফলে প্রায়ই আমাকে অর্থসঙ্কটের মধ্য দিয়ে চলতে হতো। আমার কতিপয় বন্ধু সেটা ভালভাবেই বুঝতে পারলো আর ওরাই আমাকে বুদ্ধি দিল, “তুই তো ছাত্র ভাল, তুই ইচ্ছে করলেই দুই-একটা প্রাইভেট টিউশনি করে ৪-৫শ টাকা আয় করতে পারিস”। বুদ্ধিটা আমার মনে ধরলো, তাইতো! তবে সিদ্ধান্ত নিলাম গুঁড়ো-গাঁড়া পড়াবো না।

Monday, 15 April 2013

দুধ

নিরু আপা , আমার এক বন্ধুর প্রেমিকার বড় বোন । বিয়ের ৪/৫ মাস পরে ডিভোর্স হয়ে যায় । কিন্তু তাকে দেখে বোঝার উপায় নেই যে সে ডিভোর্সি সেক্সি । আমার সাথে ওর খুব ভাব । প্রায় ৩ বছর ধরে ওদের বাড়িতে যাওয়া আসা । ওর স্বামী কি ভাবে আদর করত আমাকে শোনায় । এখনো নাকি সে চাঁদনী রাতে ছাদের উপর গুদ ফাঁক করে ওর স্বামীর অপেক্ষায় থাকে । ইদানিং জ্বালা মেটাতে গুদে আঙ্গুল ভোরে জল খসায় সে । আমি ওর হাতের আঙ্গুল ধরে বলি , ইস আমি যদি হাতের আঙ্গুল হতে পারতাম । সে ফিক করে হেসে দিয়ে বলে শখ কত । আমি ওর বেল গুলতে হাত দিতে যায় কিন্তু সে আমার হাত সরিয়ে বলে যা বলবি মুখে শরীরের সাথে নয় । আমাকে সে ডার্লিং বলে কিন্তু আদর করতে দেয়না । আমি নিরু আপার মনের কথা বুঝতে পারিনা । আমার সাথে নষ্টামি গল্প করে অথছ একটু প্যাক করে টিপতে দেয়না । আমরা একসাথে নীল ফ্লিম দেখেছি তবু সে আমাকে সুযোগ দিলনা । একদিন দুজনে চটি পড়তে পড়তে গরম হয়ে গেলাম । আমার লালা বের হয়ে আন্ডার ওয়ার ভিজে গেছে ওর পায়জামা । আমার মাথায় চুদার ভূত চেপে বসল ।আমি ওকে ধাক্কা দিয়ে সুইয়ে দুধ দুটি ধরতে চেষ্টা করলাম ও বাঁধা দিচ্ছে । ওর শক্তি কমে গেল আমি জামার উপর দিয়ে টিপতে লাগলাম । ও বলল আমার কপালে একটা চুমু খা ?

CONTINUE READING 

Sunday, 14 April 2013

গ্রাম্য মেলায় এক অবিস্মরণীয় রাত

দূর্গা পূজার দশমীর দিনে প্রতি বছরেআমাদের পাশের গ্রামে যমুনার তীরে বিশাল মেলা বসে। দশমীর দিনে শুরু হয়ে প্রায় এক সপ্তাহ এই মেলা চলে। যদিও আমাদের গ্রাম থেকে মেলার দূরত্ব প্রায় ৫ কিলোমিটার কিন্তু সেই ছোটবেলা থেকেই আমি প্রতি বছর মেলায় যাই। ছোট থাকতে যেতাম বাবার হাত ধরে কিন্তু প্রাইমারী স্কুল শেষ করে যখন হাই স্কুলে উঠলাম, তখন থেকেই একা একা মেলায় যাওয়া শুরু করলাম। এই ঘটনাটা যখন ঘটে তখন আমি কলেজে পড়ি। অর্থাৎ এ ঘটনার অনেক আগে থেকেই মেয়েমানুষ চুদায় আমার যথেষ্ট অভিজ্ঞতা হয়ে গেছে।

Friday, 12 April 2013

যৌন বাজার

Tuesday, 26 March 2013

বড় বাড়ীর মেয়ে

পাত্রী দেখার জন্যে সবাই কি ধরনের উদ্যোগ নিয়ে থাকে, সেসব আমার জানা নেই। মাথার উপর কয়েকজন অভিভাবক থাকলে হয়তো, তারাই বিশেষ অনেক ভুমিকা নিতো।

রেখাকে আসলে একবারই দেখেছিলাম, ঘটকের ইশারাতেই। সত্যিই চমৎকার একটি মেয়ে। দীর্ঘাংগী, সরু কোটি, বক্ষ যুগলও অধিকতর উঁচু! সালগাতিক সেক্সী একটা ভাব হঠাৎই চোখে পরে। এমন ধরনের মেয়েগুলো আমার খুব পছন্দেরই। ঘটকের কাছে পারিবারিক কিছু আলাপ শুনে, আমার কেনো যেনো পরিবারটার উপর আরো বেশ মায়াই জমে উঠলো। তা ছাড়া, মাহবুব সাহেব আমারই অফিস কলিগ। যতদূর জানি খুবই ভালো লোক, সদালাপী, সহজ সরল মানুষ। তবে, খুব একটা আলাপ সালাপ হয়ে উঠেনা, বয়সের ব্যাধানের কারনেই। তারপরও, আমি ভাবছিলাম, লোকটার সাথে পরিচিত হয়ে, তাদের বাড়ীতে একবার যাই। তাদের পরিবারটাকে আরো ভালো করে জানি, রেখাকেও আরো কাছ থেকেই একটিবার দেখি।

তেমনি একটা ভাবনা চিন্তার মাঝেই, হঠাৎ একদিন ঘটক জানালো, কাম সাবার!
আমি বললাম, কি সবার?
ঘটক বললো, মাহবুব সাহেব এর সাথে কথা হয়েছে। এক সপ্তাহই না শুধু। মাসের পর মাস তাদের বাড়ীতে থাকলেও, মাহবুব সাহেব এর কোন আপত্তি নেই। তবে?
আমি আগ্রহ নিয়েই বললাম, তবে কি?
ঘটক আমতা আমতা করেই বললো, মাহবুব সাহেবের পরিবার বড় হলেও, বাড়ীটা খুব ছোট। ছোট একটা বসার ঘর আছে, সেই ঘরেই কষ্ট মষ্ট করে তোমাকে থাকতে হবে।
আমি বললাম, এ আর কি সমস্যা? আপনি দিন তারিখ ঠিক করুন। আমার আপত্তি নেই।
ঘটক বললো, দিন তারিখ আর ঠিক করবো কি? তুমি তো আর রেখাকে বিয়ে করতে যাচ্ছো না। ওদের বাড়ীতেই শুধু কয়টা দিন থাকতে চাইছো। চাইলে আজ থেকেও থাকতে পারো।

সেদিন সন্ধ্যার পরই মাহবুব সাহেবের বাড়ীতে গিয়েছিলাম। বাড়ীতে ঢুকতে যেতেই, বাড়ীটার ভেতর হৈ হুল্লুর আর কোলাহল ছাড়া অন্য কিছু শুনতে পেলাম না। ভেতরে ঢুকতেই দেখলাম, সবাই রাতের খাবারটাই শুরু করেছে মাত্র। আর সেই খাবার টেবিলেই ছেলে মেয়েদের কোলাহলটা চলছিলো, কে কোনটা খাবে, এসব নিয়েই শুধু। খাবারের এমন একটা সময়ে ভেতরে ঢুকে আমি খুব লজ্জিতই হয়ে পরলাম। অথচ, মাহবুব সাহেব খুব সহজভাবেই তার বউ ফাহমিদার সাথে পরিচয় করিয়ে দিলো, এই হলো সিকদার অনি। আমার কলিগ। রেখাকে ওই বিয়ে করতে চাইছে।
তারপর, আমাকে খাবার টেবিলেই একটা চেয়ার দেখিয়ে বললো, তুমিও খেতে বসে যাও।
ক্ষুধাটা আমারও খুব কম ছিলো না। তা ছাড়া, সুস্বাদু খাবার এর গন্ধে যেনো, ক্ষুধাটা আরো বেড়ে গেলো। আমি দ্বিধা দ্বন্দ না করেই বললাম, বসবো? আপনাদের কম পরবে না তো?
মাহবুব সাহেবের বউ ফাহমিদাও খুব আগ্রহ করে বললো, বাহ, খুব হ্যাণ্ডসাম ছেলে! হ্যা হ্যা, বসে যাও। এত বড় পরিবার আমাদের। কে কখন কতটুকু খায়, তাও ঠিক নাই। তাই রান্না বান্না সব সময় একটু বাড়তি করেই করে থাকি।

ARO DEKHTE CLICK KORUN 

Friday, 22 March 2013