আমরা গ্রামের বাড়ীতে থাকতাম। আমরা ছিলাম ৫ ভাইবোন। একদম ছোটবোন ছাড়া আর
সবাই আমার বড় ছিল। আমার বয়স তখন অল্প। তখনো ঠিকমত স্কুলে যেতাম না। আমার
বাবা পাশের উপজেলা শহরে একটা কলেজে প্রফেসরি করত। বাবার বয়স হয়তো তখন
৪৫-৪৬, আর আমার মায়ের বয়স ৪০ এর কাছাকাছি। আমাদের বেশ জমিজমাও ছিল। দাদা
আমাদের সাথে থাকতো, দাদী মারা গিয়েছিল আগে। দাদা জমিজমা দেখাশোনা করত
মুলত। আমাদের ৫টা গরু ছিল, ১টা গাই গরুও ছিল।
আমাদের বাড়ীটা বেশ বাগানবাড়ী মত ছিল। পেছনে একটা পুকুর, বাশবাগান ছিল। চারিদিকে মাটি দিয়ে পাচিল ঘেরা ছিল। আমাদের বাড়ীতে ২টা থাকার ঘর, একটা রান্নাঘর, আর একটা গোয়ালঘর ছিল। সবগুলো মাটির ঘর ছিল। আমাদের বাড়ীটা পাড়ার এক প্রান্তে ছিল।
যেদিনের কথা লিখছি সেদিন সকাল ১০-১১ টার সময়। আমাদের সকালের খাওয়া-দাওয়া শেষ। দাদা জমির কাজে মাঠে গিয়েছে, বাবা কলেজে আর বড় ভাই-বোনেরা স্কুলে গিয়েছে। আমার ছোটবোন দুধ খেয়ে ঘরের বারান্দায় ঘুমিয়ে আছে। আমার মা সাধারনত এই সময় গাই গরুর দুধ দুয়ে নেয়। আজকেও দুধ দোয়ার আয়োজন করছে। আমি অনেকদিন দেখেছি দুধ দোয়ার সময় হলে আমাদের ওপাড়ার এক ফুফা আসে আমাদের বাড়ীতে। ফুফার নাম কালু, তাই আমরা কালু ফুফা বলে ডাকতাম, তবে আপন ফুফা না। কালু ফুফার বয়স ৩০-৩৫ হবে। দেখতে বেশ তাগড়া জোয়ান গোছের। গাই দোয়ার সময় গরুটাকে ভালো করে ধরে রাখতে হয়, আর বাছুরটাকে টেনে রাখতে হয়। মা একা পারেনা, তাই কালু ফুফা প্রতিদিন দুধ দোয়াতে মাকে সাহায্য করত, এরপর পুকুরে স্নান করে বাড়ী যেত। ফুফা ওদের বাড়ীর পাশে একটা কামার দোকান চালাত। তাই প্রায় সবসময় বাড়ী থাকত। আমার ফুফু পাশের গ্রামের স্কুলে আয়াগিরি করত।
সেদিন সকালে ফুফা আসিনি, তাই মা আমাকে বলল- মিলি, যা তো তোর ফুফাকে বল যে মা ডাকছে গাই দোয়ার জন্য। তোর ফুফাকে আসতে বলে তুই ঐদিকে খেলা করিস, এখন বাড়ী আসতে হবে না।
আমি এক দৌড়ে বাড়ী থেকে বের হলাম, কিন্তু বাড়ীর পেছনে বাশবাগান পার হলেই দেখলাম ফুফা আসছে একটা লুঙী পরা, আর কাধে একটা গামছা ঝুলিয়ে। আমি বললাম, ফুফা তোমাকে ডাকার জন্য মা আমাকে যেতে বলল। গাই দুতে হবে। ফুফা বলল, তোমার মার না তোমার মার গাই-এর দুধ দুতে হবে। আমি বললাম, গাই গরুর। এখন বুঝি ফুফা আসলে সেদিন কি বলতে চেয়েছিল। আমি ফুফার আগে আগে এক দৌড়ে বাড়ী এসে মাকে বললাম, মা ফুফা এসে গেছে। মা তখন রান্নাঘরের বারান্দায় বসেছিল।
ফুফা এসে নিচুস্বরে বলল, কি ভাবী মেয়ে বলল তোমার বাট পানায়ে গেছে, দুয়ে দিতে হবে তাড়াতাড়ী।
মা মুচকি হেসে বলল, এত দেরী করলে তো পানায়ে যাবেই।
ফুফা বলল, তাহলে চল আর দেরী কেন।
মা বলল, তুমি গোয়াল ঘরে যেয়ে বাছুর ছেড়ে দেও, আমি তেল আর দুধের হাড়ি নিয়ে পাচিলের দোর লাগিয়ে আসছি। এই মিলি, তুই যা, বাইরে যেয়ে খেলা করগে যা। আমি সেদিন বাড়ীতেই ছিলাম, কারন আমার খেলার সাথী পাশের বাড়ীর স্বপ্না ওর নানীবাড়ী গেছে।
একথা বলে মা রান্নাঘরের দিকে গেল তেল আর হাড়ি আনতে, ফুফা গোয়াল ঘরে গেল। আমি ভাবলাম আজকে দেখব কিভাবে মা গরুর দুধ দোয়। গোয়ালঘরে যাবার আগে আমি পেশাব করার জন্য কোনার কলপাড়ের পেশাবঘরে গেলাম। মা বেরিয়ে ভাবলো আমি চলে গেছি বাইরে তাই পাচিলের দরজা লাগিয়ে গোয়াল ঘরে যাচছে তেল আর হাড়ি নিয়ে। যাবার আগে দেখলো উকি মেরে ছোটবোন গভীরভাবে ঘুমিয়ে আছে। মা দেখলাম ঘরের বারান্দার ধারে দাড়িয়ে ব্লাউজের ভেতর থেকে ছোট আরেকটা ব্লাউজের মত ঐ জিনিষটা বের করে ছোটবোনের বিছানার কাথার নিচে রাখলো। মা ওটা সবসময় লুকিয়ে রাখত, নাম জানতাম না তখন। এখন জানি ওটা ব্রা। ৩৮-৩৯ বয়সী মার শরীর খুব নাদুস-নুদুশ ছিল। খুব ফরসা, লম্বা চুল, থলথলে পাছা, ভরাট শরীর, হালকা মেদ জমা তলপেটে গভীর নাভী আর টলমলে দুধেল বুক। গ্রামের অন্য মহিলাদের মত খুব একটা পরদা কারতো না। বুক-পেট প্রায় সবসময় দেখা যেত। এখন মনে হয় মা খুব সেক্সি টাইপের ছিল। খুব আকষনীয় দেহ ছিল। থালা-বাসন, চুড়ীওলা ফেরিওলারাদের কাছ থেকে কিছু কেনার সময় ঐসব পরপুরুষরা মার বুক-পেটের দিকে তাকিয়ে থাকত। মা লজ্জায় মাঝে মাঝে শাড়ি টেনে বুক ঢেকে নিত। মার পাছা বেশ বড় ছিল। বসে থেকে ওঠার সময় শাড়ী পাছার খাজে ঢুকে যেত।
আমাদের বাড়ীটা বেশ বাগানবাড়ী মত ছিল। পেছনে একটা পুকুর, বাশবাগান ছিল। চারিদিকে মাটি দিয়ে পাচিল ঘেরা ছিল। আমাদের বাড়ীতে ২টা থাকার ঘর, একটা রান্নাঘর, আর একটা গোয়ালঘর ছিল। সবগুলো মাটির ঘর ছিল। আমাদের বাড়ীটা পাড়ার এক প্রান্তে ছিল।
যেদিনের কথা লিখছি সেদিন সকাল ১০-১১ টার সময়। আমাদের সকালের খাওয়া-দাওয়া শেষ। দাদা জমির কাজে মাঠে গিয়েছে, বাবা কলেজে আর বড় ভাই-বোনেরা স্কুলে গিয়েছে। আমার ছোটবোন দুধ খেয়ে ঘরের বারান্দায় ঘুমিয়ে আছে। আমার মা সাধারনত এই সময় গাই গরুর দুধ দুয়ে নেয়। আজকেও দুধ দোয়ার আয়োজন করছে। আমি অনেকদিন দেখেছি দুধ দোয়ার সময় হলে আমাদের ওপাড়ার এক ফুফা আসে আমাদের বাড়ীতে। ফুফার নাম কালু, তাই আমরা কালু ফুফা বলে ডাকতাম, তবে আপন ফুফা না। কালু ফুফার বয়স ৩০-৩৫ হবে। দেখতে বেশ তাগড়া জোয়ান গোছের। গাই দোয়ার সময় গরুটাকে ভালো করে ধরে রাখতে হয়, আর বাছুরটাকে টেনে রাখতে হয়। মা একা পারেনা, তাই কালু ফুফা প্রতিদিন দুধ দোয়াতে মাকে সাহায্য করত, এরপর পুকুরে স্নান করে বাড়ী যেত। ফুফা ওদের বাড়ীর পাশে একটা কামার দোকান চালাত। তাই প্রায় সবসময় বাড়ী থাকত। আমার ফুফু পাশের গ্রামের স্কুলে আয়াগিরি করত।
সেদিন সকালে ফুফা আসিনি, তাই মা আমাকে বলল- মিলি, যা তো তোর ফুফাকে বল যে মা ডাকছে গাই দোয়ার জন্য। তোর ফুফাকে আসতে বলে তুই ঐদিকে খেলা করিস, এখন বাড়ী আসতে হবে না।
আমি এক দৌড়ে বাড়ী থেকে বের হলাম, কিন্তু বাড়ীর পেছনে বাশবাগান পার হলেই দেখলাম ফুফা আসছে একটা লুঙী পরা, আর কাধে একটা গামছা ঝুলিয়ে। আমি বললাম, ফুফা তোমাকে ডাকার জন্য মা আমাকে যেতে বলল। গাই দুতে হবে। ফুফা বলল, তোমার মার না তোমার মার গাই-এর দুধ দুতে হবে। আমি বললাম, গাই গরুর। এখন বুঝি ফুফা আসলে সেদিন কি বলতে চেয়েছিল। আমি ফুফার আগে আগে এক দৌড়ে বাড়ী এসে মাকে বললাম, মা ফুফা এসে গেছে। মা তখন রান্নাঘরের বারান্দায় বসেছিল।
ফুফা এসে নিচুস্বরে বলল, কি ভাবী মেয়ে বলল তোমার বাট পানায়ে গেছে, দুয়ে দিতে হবে তাড়াতাড়ী।
মা মুচকি হেসে বলল, এত দেরী করলে তো পানায়ে যাবেই।
ফুফা বলল, তাহলে চল আর দেরী কেন।
মা বলল, তুমি গোয়াল ঘরে যেয়ে বাছুর ছেড়ে দেও, আমি তেল আর দুধের হাড়ি নিয়ে পাচিলের দোর লাগিয়ে আসছি। এই মিলি, তুই যা, বাইরে যেয়ে খেলা করগে যা। আমি সেদিন বাড়ীতেই ছিলাম, কারন আমার খেলার সাথী পাশের বাড়ীর স্বপ্না ওর নানীবাড়ী গেছে।
একথা বলে মা রান্নাঘরের দিকে গেল তেল আর হাড়ি আনতে, ফুফা গোয়াল ঘরে গেল। আমি ভাবলাম আজকে দেখব কিভাবে মা গরুর দুধ দোয়। গোয়ালঘরে যাবার আগে আমি পেশাব করার জন্য কোনার কলপাড়ের পেশাবঘরে গেলাম। মা বেরিয়ে ভাবলো আমি চলে গেছি বাইরে তাই পাচিলের দরজা লাগিয়ে গোয়াল ঘরে যাচছে তেল আর হাড়ি নিয়ে। যাবার আগে দেখলো উকি মেরে ছোটবোন গভীরভাবে ঘুমিয়ে আছে। মা দেখলাম ঘরের বারান্দার ধারে দাড়িয়ে ব্লাউজের ভেতর থেকে ছোট আরেকটা ব্লাউজের মত ঐ জিনিষটা বের করে ছোটবোনের বিছানার কাথার নিচে রাখলো। মা ওটা সবসময় লুকিয়ে রাখত, নাম জানতাম না তখন। এখন জানি ওটা ব্রা। ৩৮-৩৯ বয়সী মার শরীর খুব নাদুস-নুদুশ ছিল। খুব ফরসা, লম্বা চুল, থলথলে পাছা, ভরাট শরীর, হালকা মেদ জমা তলপেটে গভীর নাভী আর টলমলে দুধেল বুক। গ্রামের অন্য মহিলাদের মত খুব একটা পরদা কারতো না। বুক-পেট প্রায় সবসময় দেখা যেত। এখন মনে হয় মা খুব সেক্সি টাইপের ছিল। খুব আকষনীয় দেহ ছিল। থালা-বাসন, চুড়ীওলা ফেরিওলারাদের কাছ থেকে কিছু কেনার সময় ঐসব পরপুরুষরা মার বুক-পেটের দিকে তাকিয়ে থাকত। মা লজ্জায় মাঝে মাঝে শাড়ি টেনে বুক ঢেকে নিত। মার পাছা বেশ বড় ছিল। বসে থেকে ওঠার সময় শাড়ী পাছার খাজে ঢুকে যেত।
মা ব্রা খুলে আবার ব্লাউজে বোতাম লাগিয়ে এদিক ওদিক তাকাতে তাকাতে গোয়াল ঘরে গেল। আমার যেন কেমন মনে হল, কিন্তু কিছু বুঝলাম না। আমিও একটুপর গেলাম গোয়ালঘরে। দেখালাম কালুফুফা গাইগরুর অন্যপাশে বাছুরটার দড়ি ধরে দাড়িয়ে আছে, চোখদুটো বন্ধ, মুখটা একটু হা করা মত। আর মা গাই গরুর বাটের ওখানে বসে ফুফার দু পায়ের মাঝে কি যেন করছে। গাই গরুর অন্যপাশে থাকাতে আমি দেখতে পারছিনে। তবে গাইগরুর পেটের নিচে দিয়ে দেখা যাচ্ছে ফুফার লুঙি হাটুর ওপরে ওঠানো। আমি কাছাকাছি গাইগরুর পেছন বরাবর যেতেই গাই গরু পেছনদিক ঘুরিয়ে অন্য পাশে গেল, আমি দেখলাম মার মুখের ভেতর ফুফার পুরুষলিঙ। মা চোষার মত করছে বসে বসে। পেছন থেকে ভালমত দেখতে পেলাম না, তাই মা বলে ডেকে ফেললাম। আমার ডাক শুনে ফুফা ঝপ করে লুঙি নামিয়ে ফেলল আর মা পাশ ফিরে থতমত খাবার মত হল। আমি বললাম, মা দুধ দোয়া হয়েছে?
যেন কিছু হয়নি এমন ভাব দেখিয়ে মা বলল, না, বাছুর এতসময় দুধ খাচ্ছিল, এখন দোবো। তোর না বাইরে যেয়ে খেলা করতে বললাম? যাসনি, কোথায় ছিলি?
আমি বললাম, পেসাবখানায় ছিলাম।
এরপর দেখলাম ফুফা বাছুরটাকে টেনে ধরল আর মা গাই গরুর বাটে তেল মাখিয়ে হাড়ী পেতে চুনচুন, চনাত চনাত করে দুধ দুতে লাগল। আমার খুব মজা লাগছিল। একটুপর মা সরে গেল, আর ফুফা আবার বাছুর ছেড়ে দিল। কিছুসময়পর আবার বাছুর টানদিল, আবার মা দুধ দুতে লাগল। এভাবে দু-তিন বার করার পর আমি বললাম, মা অনেক সময় লাগে দুধ দুতে?
মা বলল, হা লাগে, তুই যা বাইরে যা, খেলা করগে।
আমি বললাম, কার সাথে খেলা করব? স্বপনা (পাশের বাড়ির মেয়ে) তো ওর নানীর বাড়ী গেছে।
মা দুধ দুতে দুতে বলল, দেখ বাইরে যেয়ে অন্য কেও আছে।
এসময় ফুফা লুঙির গাট থেকে এক টাকা বের করে আমার হাতে দিয়ে বলল, যাও মিলিমা দোকানে যেয়ে বিস্কুট কিনে খাওগে। মাও বলল, হা যা বিস্কুট চকলেট কিনে খেতে খেতে ওদিকে খেলা করগে।
No comments:
Post a Comment