Saturday, 2 March 2013

বড়দি সিলেটে আর জামাইবাবু মা সাথে ঢাকাতে

আমার নাম সাবিতা। আমার বয়স ৩৪, বিবাহিতা, ও ২ সন্তানের মা। আমি আমার ছোটবেলার একটা ঘটনার কথা লিখছি। তখন আমার বয়স বেশ কম। আমরা ৩ বোন আর ২ ভাই ছিলাম। আমার বাবা চাকরি করতো ঢাকার বাইরে, আর মা একটা স্কুলে টিচার ছিল। আমার বড় বোন সিলেট মেডিকেলে ডাক্তারী পড়ত, মেঝ বোন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ত, বড় ভাই তার পরিবার নিয়ে নিজের ভাড়া বাসায় থাকতো। আমাদের বাড়ীতে আমরা দু-ভাই বোন আর মা থাকতাম।

তখন বাবার বয়স ৫০-৫২, আর মার বয়স ৪৪-৪৫ হবে। মা খুব সুন্দর দেহের ভরাট দেহের সুন্দরী ছিল। টলমলে ভরা বুক, উন্নত স্তনজোড়া, হালকা চরবী ওয়ালা তলপেট, কোমরে চামড়ার ভাজ পড়ত, থলথলে বিশাল পাছায় মাকে খুব কামুকী লাগত। এ রকম ভরা টলমলে দেহতে ফরসা রঙ আর কালো লম্বা মাথার চুলে হাতাকাটা ব্লাউজে শাড়ী পরলে যেকোনো পুরুষ মাকে বুকের নিচে ফেলতে চাইতো। বাবার অনেক বন্ধুকে শুনেছি মার সাথে রসালো সুরে কথা বলতে, মাও মুখ টিপে হাসতো। অনেককে দেখেছি মার খোলা পেটের আর ব্লাউজ ঢাকা টলমলে মাইয়ের দিকে তাকিয়ে থাকতে।

একসময় বড়বোনের বিয়ে হয়ে গেল, কিন্তু বিয়ের পরও সিলেট মেডিকেলে থাকত। জামাইবাবু ঢাকাতেই থাকতো, তাই প্রায় প্রতি সপ্তাহেই আমাদের বাড়ি আসত। মার স্কুল আমাদের বাড়ির কাছাকাছি হবার কারনে মা বাড়িতে চলে আসত যখন জামাইবাবু আমাদের বাড়ি আসত।

বড়দিদির বিয়ের মাস ছয়েক পর একদিন আমার জ্বর হল, তাই আমি স্কুলে যাইনি। ছোটভাই কলেজে গেছে। জামাইবাবু নিজেও ডাক্তার ছিল, তাই মা জামাইবাবুকে আসতে বলল আমাকে দেখার জন্য। মা সকালে স্কুলে যাবার সময় আমাকে বলল-

মাঃ- তোর জামাইবাবুকে আসতে বলেছি তোকে দেখতে আসার জন্য। আমি সাড়ে এগারটার দিকে বাড়ী চলে আসবো। তোর জামাইবাবুকে থাকতে বলিস।
আমিঃ- আচছা বলব।
দশটার দিকে জামাই বাবু এল, আমাকে দেখে একটা ট্যাবলেট এনে দিল কাছের দোকান থেকে। আমি বললাম, মা আপনাকে থাকতে বলেছে, মা চলে আসবে সাড়ে এগারটার দিকে। জামাইবাবু আমাকে ট্যাবলেট খেতে দিয়ে পাশের ঘরে বসে টিভি দেখেতে লাগল।

একসময় আমার কেমন যেন ঘুমঘুম লাগল, আমি চোখ বন্দ করে শুয়ে ছিলাম। একসময় বুঝলাম মা এসে গেছে। জামাইবাবুকে দেখে খুব খুশী হল, আমার জ্বরের কথা জানতে চাইল, জামাইবাবু বলল, ট্যাবলেট এনে খেতে দিয়েছে আমাকে। মা এসে আমার ঘরের দরজা খুলে আমার পাশে দাঁড়িয়ে আমার কপালে হাত দিয়ে দেখলো জ্বর আছে নাকি। আমাকে ডাকল, কিন্তু আমার বেশ ঘুম লাগছিল তাই কোন সাড়া দিলাম না। মা ভাবল আমি গভীরভাবে ঘুমিয়ে গেছি। মা দরজা বন্ধ করে বেরিয়ে গেল। আমি শুয়ে শুয়ে মা আর জামাইবাবুর কথা শুনতে পারছি। মা যেন কি খেতে দিল জামাইবাবুকে। এমন সময় আমাদের বাড়ীর পেছন দিকের রাস্তায় কারা যেন বিয়ের বাজি ফোটাতে লাগল, তাই আমার ঘুম একদম ভেঙে গেল। আমি চোখমেলে শুয়ে থাকলাম।



PUROTA PORTE CLICK KORUN

No comments:

Post a Comment