মানুষের জীবনে এমন
কিছু ঘটে যায় যা মানুষ কখনো ভুলতে পারে না। আমার জীবনে এমন কিছু ঘটেছিল যা
আমি কোনদিনও ভুলতে পারিনি। এই ঘটনাটা ঘটেছিল আমার চোখের সামনে। এই ঘটনার
সব দৃশ্য এখনো আমার চোখের সামনে ভাসে। আমি বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান।
কথাটা পুরোপুরি সত্যি নয়। সমাজের চোখে আমার আরেকটি ভাই আছে যাকে সমাজের
সবাই আমার বাবা-মায়ের দ্বিতীয় সন্তান হিসাবে চেনে, কিন্তু আমি জানতাম
আমার ভাইটি আরেক পুরুষের বীর্য্যের ফসল।
আমার মা কাকলি সেন যাকে আপনারা এতক্ষণে ব্যভিচারিনী ভাবছেন, আমার মা কিন্তু পুরোপুরি এরকম মহিলা ছিল না। ঘটনাটা অনেক ভোলার চেষ্টা করেছি কিন্তু পারিনি।
আজ থেকে দশ বছর আগেকার ঘটনা। আমার বাবা ট্রান্সফার হয়ে আসে একটি গ্রামে। আমার বাবা জয়ন্ত সেন একজন ডাক্তার, এই গ্রামের একটি হাসপাতালে আসে। আমরাও কিছুদিন পরে সেই গ্রামে আসি। আমরা বলতে আমি আর মা। গ্রামটি খুব সুন্দর ছিল, চারিদিক ধু ধু করছে মাঠ। কিন্তু একটাই জিনিস খুব বিরক্তিকর ছিল – জায়গাটির আবহাওয়া প্রচন্ড গরম ছিল।
প্রথম দিন আসার পরেই আমার শরীর খারাপ হয়ে যায় গরমে। আমরা যে বাংলোতে থাকতাম সেখান থেকে গ্রামটি অনেক দূর ছিল। বাবাকে রোজ গাড়ী করে নিয়ে যেত হাসপাতালে রঘু নামে একটি লোক। আমাদের বাড়ীতে ঘরদোর পরিস্কার করার জন্য একটি মহিলা থাকত, মহিলাটির নাম ছিল কমলা। বেঁটে মোটাসোটা সেই মহিলাটি মায়ের সাথে খুব গল্প করত, মা আশেপাশে কাউকে চিনত না বলে কমলার সাথে সবরকম গল্প করত।
একদিন আমি তাদের কথা আড়ি পেতে শুনেছিলাম। কমলা মাকে বলছে – "বৌদি একটা কথা বলব, কিছু মনে করবে না তো!!!"
মা বলল – কি বলবি বল?
কমলা – শুনেছি... শহুরে মেয়েদের অনেক ছেলে বন্ধু হয়, তা তোমার কোন বিয়ের আগে ছেলে বন্ধু ছিল নাকি?
মা – আমার বাবাকে তো চিনতিস না, আমাকে মেরেই ফেলত।
কমলা বলল – সত্যি কথা বল না... তোমার মত এত সুন্দরীর কেউ ছিল না!
মা – মিথ্যে কেন বলতে যাব তোকে!
কমলা – তুমি বলছ তোমার জীবনে দাদা ছাড়া কেউ ছিল না।
মা – এতে অবাক হওয়ার কি হলো?
কমলা – না এমনি!!! আচ্ছা তুমি দাদাকে খুব ভালোবাসো, না?
মা – বিয়ের দশ বছর হয়ে গেল আর ভালবাসব না, কি বলিস!!!
কমলা – জানো বৌদি, এই গ্রামটায় বেশীদিন কোনো ডাক্তার টেকে না।
মা – কেন?
কমলা – এখানে এই হাসপাতালগুলোতে খুব ওষুধের চোরাকারবারী চলে!!! এখানকার রাজনৈতিক দলের কিছু লোক যুক্ত থাকে...
PUROTA PORTE CLICK KORUN
আমার মা কাকলি সেন যাকে আপনারা এতক্ষণে ব্যভিচারিনী ভাবছেন, আমার মা কিন্তু পুরোপুরি এরকম মহিলা ছিল না। ঘটনাটা অনেক ভোলার চেষ্টা করেছি কিন্তু পারিনি।
আজ থেকে দশ বছর আগেকার ঘটনা। আমার বাবা ট্রান্সফার হয়ে আসে একটি গ্রামে। আমার বাবা জয়ন্ত সেন একজন ডাক্তার, এই গ্রামের একটি হাসপাতালে আসে। আমরাও কিছুদিন পরে সেই গ্রামে আসি। আমরা বলতে আমি আর মা। গ্রামটি খুব সুন্দর ছিল, চারিদিক ধু ধু করছে মাঠ। কিন্তু একটাই জিনিস খুব বিরক্তিকর ছিল – জায়গাটির আবহাওয়া প্রচন্ড গরম ছিল।
প্রথম দিন আসার পরেই আমার শরীর খারাপ হয়ে যায় গরমে। আমরা যে বাংলোতে থাকতাম সেখান থেকে গ্রামটি অনেক দূর ছিল। বাবাকে রোজ গাড়ী করে নিয়ে যেত হাসপাতালে রঘু নামে একটি লোক। আমাদের বাড়ীতে ঘরদোর পরিস্কার করার জন্য একটি মহিলা থাকত, মহিলাটির নাম ছিল কমলা। বেঁটে মোটাসোটা সেই মহিলাটি মায়ের সাথে খুব গল্প করত, মা আশেপাশে কাউকে চিনত না বলে কমলার সাথে সবরকম গল্প করত।
একদিন আমি তাদের কথা আড়ি পেতে শুনেছিলাম। কমলা মাকে বলছে – "বৌদি একটা কথা বলব, কিছু মনে করবে না তো!!!"
মা বলল – কি বলবি বল?
কমলা – শুনেছি... শহুরে মেয়েদের অনেক ছেলে বন্ধু হয়, তা তোমার কোন বিয়ের আগে ছেলে বন্ধু ছিল নাকি?
মা – আমার বাবাকে তো চিনতিস না, আমাকে মেরেই ফেলত।
কমলা বলল – সত্যি কথা বল না... তোমার মত এত সুন্দরীর কেউ ছিল না!
মা – মিথ্যে কেন বলতে যাব তোকে!
কমলা – তুমি বলছ তোমার জীবনে দাদা ছাড়া কেউ ছিল না।
মা – এতে অবাক হওয়ার কি হলো?
কমলা – না এমনি!!! আচ্ছা তুমি দাদাকে খুব ভালোবাসো, না?
মা – বিয়ের দশ বছর হয়ে গেল আর ভালবাসব না, কি বলিস!!!
কমলা – জানো বৌদি, এই গ্রামটায় বেশীদিন কোনো ডাক্তার টেকে না।
মা – কেন?
কমলা – এখানে এই হাসপাতালগুলোতে খুব ওষুধের চোরাকারবারী চলে!!! এখানকার রাজনৈতিক দলের কিছু লোক যুক্ত থাকে...
PUROTA PORTE CLICK KORUN
No comments:
Post a Comment