দূর্গা পূজার দশমীর দিনে
প্রতি বছরেআমাদের পাশের গ্রামে যমুনার তীরে বিশাল মেলা বসে। দশমীর দিনে
শুরু হয়ে প্রায় এক সপ্তাহ এই মেলা চলে। যদিও আমাদের গ্রাম থেকে মেলার
দূরত্ব প্রায় ৫ কিলোমিটার কিন্তু সেই ছোটবেলা থেকেই আমি প্রতি বছর মেলায়
যাই। ছোট থাকতে যেতাম বাবার হাত ধরে কিন্তু প্রাইমারী স্কুল শেষ করে যখন
হাই স্কুলে উঠলাম, তখন থেকেই একা একা মেলায় যাওয়া শুরু করলাম। এই ঘটনাটা
যখন ঘটে তখন আমি কলেজে পড়ি। অর্থাৎ এ ঘটনার অনেক আগে থেকেই মেয়েমানুষ
চুদায় আমার যথেষ্ট অভিজ্ঞতা হয়ে গেছে।
Sunday, 14 April 2013
গ্রাম্য মেলায় এক অবিস্মরণীয় রাত
Friday, 12 April 2013
Tuesday, 26 March 2013
বড় বাড়ীর মেয়ে
পাত্রী দেখার জন্যে
সবাই কি ধরনের উদ্যোগ নিয়ে থাকে, সেসব আমার জানা নেই। মাথার উপর কয়েকজন
অভিভাবক থাকলে হয়তো, তারাই বিশেষ অনেক ভুমিকা নিতো।
রেখাকে আসলে একবারই দেখেছিলাম, ঘটকের ইশারাতেই। সত্যিই চমৎকার একটি মেয়ে। দীর্ঘাংগী, সরু কোটি, বক্ষ যুগলও অধিকতর উঁচু! সালগাতিক সেক্সী একটা ভাব হঠাৎই চোখে পরে। এমন ধরনের মেয়েগুলো আমার খুব পছন্দেরই। ঘটকের কাছে পারিবারিক কিছু আলাপ শুনে, আমার কেনো যেনো পরিবারটার উপর আরো বেশ মায়াই জমে উঠলো। তা ছাড়া, মাহবুব সাহেব আমারই অফিস কলিগ। যতদূর জানি খুবই ভালো লোক, সদালাপী, সহজ সরল মানুষ। তবে, খুব একটা আলাপ সালাপ হয়ে উঠেনা, বয়সের ব্যাধানের কারনেই। তারপরও, আমি ভাবছিলাম, লোকটার সাথে পরিচিত হয়ে, তাদের বাড়ীতে একবার যাই। তাদের পরিবারটাকে আরো ভালো করে জানি, রেখাকেও আরো কাছ থেকেই একটিবার দেখি।
তেমনি একটা ভাবনা চিন্তার মাঝেই, হঠাৎ একদিন ঘটক জানালো, কাম সাবার!
আমি বললাম, কি সবার?
ঘটক বললো, মাহবুব সাহেব এর সাথে কথা হয়েছে। এক সপ্তাহই না শুধু। মাসের পর মাস তাদের বাড়ীতে থাকলেও, মাহবুব সাহেব এর কোন আপত্তি নেই। তবে?
আমি আগ্রহ নিয়েই বললাম, তবে কি?
ঘটক আমতা আমতা করেই বললো, মাহবুব সাহেবের পরিবার বড় হলেও, বাড়ীটা খুব ছোট। ছোট একটা বসার ঘর আছে, সেই ঘরেই কষ্ট মষ্ট করে তোমাকে থাকতে হবে।
আমি বললাম, এ আর কি সমস্যা? আপনি দিন তারিখ ঠিক করুন। আমার আপত্তি নেই।
ঘটক বললো, দিন তারিখ আর ঠিক করবো কি? তুমি তো আর রেখাকে বিয়ে করতে যাচ্ছো না। ওদের বাড়ীতেই শুধু কয়টা দিন থাকতে চাইছো। চাইলে আজ থেকেও থাকতে পারো।
সেদিন সন্ধ্যার পরই মাহবুব সাহেবের বাড়ীতে গিয়েছিলাম। বাড়ীতে ঢুকতে যেতেই, বাড়ীটার ভেতর হৈ হুল্লুর আর কোলাহল ছাড়া অন্য কিছু শুনতে পেলাম না। ভেতরে ঢুকতেই দেখলাম, সবাই রাতের খাবারটাই শুরু করেছে মাত্র। আর সেই খাবার টেবিলেই ছেলে মেয়েদের কোলাহলটা চলছিলো, কে কোনটা খাবে, এসব নিয়েই শুধু। খাবারের এমন একটা সময়ে ভেতরে ঢুকে আমি খুব লজ্জিতই হয়ে পরলাম। অথচ, মাহবুব সাহেব খুব সহজভাবেই তার বউ ফাহমিদার সাথে পরিচয় করিয়ে দিলো, এই হলো সিকদার অনি। আমার কলিগ। রেখাকে ওই বিয়ে করতে চাইছে।
তারপর, আমাকে খাবার টেবিলেই একটা চেয়ার দেখিয়ে বললো, তুমিও খেতে বসে যাও।
ক্ষুধাটা আমারও খুব কম ছিলো না। তা ছাড়া, সুস্বাদু খাবার এর গন্ধে যেনো, ক্ষুধাটা আরো বেড়ে গেলো। আমি দ্বিধা দ্বন্দ না করেই বললাম, বসবো? আপনাদের কম পরবে না তো?
মাহবুব সাহেবের বউ ফাহমিদাও খুব আগ্রহ করে বললো, বাহ, খুব হ্যাণ্ডসাম ছেলে! হ্যা হ্যা, বসে যাও। এত বড় পরিবার আমাদের। কে কখন কতটুকু খায়, তাও ঠিক নাই। তাই রান্না বান্না সব সময় একটু বাড়তি করেই করে থাকি।
ARO DEKHTE CLICK KORUN
রেখাকে আসলে একবারই দেখেছিলাম, ঘটকের ইশারাতেই। সত্যিই চমৎকার একটি মেয়ে। দীর্ঘাংগী, সরু কোটি, বক্ষ যুগলও অধিকতর উঁচু! সালগাতিক সেক্সী একটা ভাব হঠাৎই চোখে পরে। এমন ধরনের মেয়েগুলো আমার খুব পছন্দেরই। ঘটকের কাছে পারিবারিক কিছু আলাপ শুনে, আমার কেনো যেনো পরিবারটার উপর আরো বেশ মায়াই জমে উঠলো। তা ছাড়া, মাহবুব সাহেব আমারই অফিস কলিগ। যতদূর জানি খুবই ভালো লোক, সদালাপী, সহজ সরল মানুষ। তবে, খুব একটা আলাপ সালাপ হয়ে উঠেনা, বয়সের ব্যাধানের কারনেই। তারপরও, আমি ভাবছিলাম, লোকটার সাথে পরিচিত হয়ে, তাদের বাড়ীতে একবার যাই। তাদের পরিবারটাকে আরো ভালো করে জানি, রেখাকেও আরো কাছ থেকেই একটিবার দেখি।
তেমনি একটা ভাবনা চিন্তার মাঝেই, হঠাৎ একদিন ঘটক জানালো, কাম সাবার!
আমি বললাম, কি সবার?
ঘটক বললো, মাহবুব সাহেব এর সাথে কথা হয়েছে। এক সপ্তাহই না শুধু। মাসের পর মাস তাদের বাড়ীতে থাকলেও, মাহবুব সাহেব এর কোন আপত্তি নেই। তবে?
আমি আগ্রহ নিয়েই বললাম, তবে কি?
ঘটক আমতা আমতা করেই বললো, মাহবুব সাহেবের পরিবার বড় হলেও, বাড়ীটা খুব ছোট। ছোট একটা বসার ঘর আছে, সেই ঘরেই কষ্ট মষ্ট করে তোমাকে থাকতে হবে।
আমি বললাম, এ আর কি সমস্যা? আপনি দিন তারিখ ঠিক করুন। আমার আপত্তি নেই।
ঘটক বললো, দিন তারিখ আর ঠিক করবো কি? তুমি তো আর রেখাকে বিয়ে করতে যাচ্ছো না। ওদের বাড়ীতেই শুধু কয়টা দিন থাকতে চাইছো। চাইলে আজ থেকেও থাকতে পারো।
সেদিন সন্ধ্যার পরই মাহবুব সাহেবের বাড়ীতে গিয়েছিলাম। বাড়ীতে ঢুকতে যেতেই, বাড়ীটার ভেতর হৈ হুল্লুর আর কোলাহল ছাড়া অন্য কিছু শুনতে পেলাম না। ভেতরে ঢুকতেই দেখলাম, সবাই রাতের খাবারটাই শুরু করেছে মাত্র। আর সেই খাবার টেবিলেই ছেলে মেয়েদের কোলাহলটা চলছিলো, কে কোনটা খাবে, এসব নিয়েই শুধু। খাবারের এমন একটা সময়ে ভেতরে ঢুকে আমি খুব লজ্জিতই হয়ে পরলাম। অথচ, মাহবুব সাহেব খুব সহজভাবেই তার বউ ফাহমিদার সাথে পরিচয় করিয়ে দিলো, এই হলো সিকদার অনি। আমার কলিগ। রেখাকে ওই বিয়ে করতে চাইছে।
তারপর, আমাকে খাবার টেবিলেই একটা চেয়ার দেখিয়ে বললো, তুমিও খেতে বসে যাও।
ক্ষুধাটা আমারও খুব কম ছিলো না। তা ছাড়া, সুস্বাদু খাবার এর গন্ধে যেনো, ক্ষুধাটা আরো বেড়ে গেলো। আমি দ্বিধা দ্বন্দ না করেই বললাম, বসবো? আপনাদের কম পরবে না তো?
মাহবুব সাহেবের বউ ফাহমিদাও খুব আগ্রহ করে বললো, বাহ, খুব হ্যাণ্ডসাম ছেলে! হ্যা হ্যা, বসে যাও। এত বড় পরিবার আমাদের। কে কখন কতটুকু খায়, তাও ঠিক নাই। তাই রান্না বান্না সব সময় একটু বাড়তি করেই করে থাকি।
ARO DEKHTE CLICK KORUN
Friday, 22 March 2013
আমার মা চুদিয়ে নিলো কাজের লোককে দিয়ে
এটা হয়েছিল আমার
বয়েস যখন খুব কম। আমার মার বয়েস হবে ৩৭-৩৮। মা খুব ফরসা আর সুন্দরি ছিল।
বুক ভরা টলমলে দুধ, থলথলে পাছা আর হালকা চরবিআলা পেট। পেট এ গভির নাভি।
আমার আববা ছিল ব্যবসায়ি। আমার দাদরা ছিল অনেকটা জমিদার বঙশের লোক। সে বছর
সকুল ছুটি হলে মা আমাকে নিয়ে বেড়াতে গেল দাদার গ্রামের বাড়ীতে । আমার
বড় দুবোন বাড়ীতে থাকল আববা আর নানীর সাথে। দাদার বাড়িতে ছোট চাচা,
দাদা-দাদী, একটা কাজের মেয়ে আর একজন জোয়ান কাজের লোক ছিল। লোকটার বয়েস
৩০-৩৫ হবে। দাদার আনেক জমিজমা ছিল যেটা ঐ লোকটা দেখাশোনা করতো। লোকটা বেশ
স্বাস্থবান ছিল। পরদিন দুপুরে আমি দাদাকে বললাম, আমি সাতার কাটা শিখব।
দাদাদের বড় পুকুরে তখন অনেক পানি। দাদা কাজের লোক সন্তোশকে বলল আমাকে
নিয়ে পুকুরে সাতার শেখাতে। মার ভয় করছিল আমি ডুবে যাই নাকি, তাই মাও আসল
কাজের মেয়ে খুশীকে নিয়ে। সন্তোশ কাকা (কাকা বলতাম কারন হিন্দু ছিল) একটা
গামছা পরে আমাকে নিয়ে পানিতে গেল। কিছু সময় আমাকে সাতার শেখাল। মা খুব
মজা পাছ্ছিল। একটু পর কাকা মাকে ডাকলো পানিতে নামার জন্য। মা বলল সাতার
জানে না, তাছাড়া গ্রামের লোক দেখে ফেললে লজ্জা লাগবে। কাকা বলল ঐ পুকুরে
আর কেউ আসেনা, কোনো ভয় নেই। একটু আপত্তি করা সত্ত্বেও মা আর খুশী পানিতে
নেমে এলো। মা সাতার কাটার চেস্টা করছিল কিনতু পারছিল না। আমি আর কাকা উপরে
চলে গেলাম, আর মা আর খুশী পানিতে ছিল। আমি দেখলাম কাকা মার দিকে খুব লোলুল
চোখে তাকিয়ে আছে। শাড়ী ভিজে যাবার কারনে মার শরীরের সাথে লেপটে গিয়েছিল,
তাই মার দুধের সাইজ খুব ভালো করে বুঝা যাছ্ছিল। আমি দেখলাম কাকার ভিজে
গামছার ভেতরে ওর ধোন প্রায় খাড়া হয়ে গেছে। বিশাল বড় সাইজ, মনে হয় ৭-৮
ইন্চি হবে।
BAKITA DEKHTE CLICK KORUN
BAKITA DEKHTE CLICK KORUN
চরম সুখ
মাথার
ওপরে বাবা যতদিন ছিলেন আমাকে কোনদিন পড়াশুনো নিয়ে চিন্তা করতে হয়নি।
বাবা মারা যাবার পর কি যে হল, আমি যেন চোখে অন্ধকার দেখতে লাগলাম। কলেজে
পড়তে পড়তেই হঠাৎ বাবার মৃত্যু। ইচ্ছে ছিল কলেজ পাশ করার পর আরও
হায়ারস্টাডী করবার। কিন্তু ভাগ্যে না থাকলে যা হয়। আপাতত পড়াশুনার পাঠ
এখানেই চুকিয়ে দিয়ে আমাকে চাকরির খোঁজে বেরোতে হবে। এই বাজারে চাকরি
পাওয়া বেশ কঠিন। তাও আমাকে চেষ্টা করতে হবে। কারণ মাথার উপরে মা এখনও
বেঁচে রয়েছেন। একমাত্র ছেলে হয়ে মা’য়ের মুখি হাসি ফোটানো আমার কর্তব্য।
শহরে বাড়ী ভাড়া করে থাকাটা বেশ কঠিন। মা’কে পাঠিয়েদিলাম গ্রামের বাড়ীতে। মুর্শিদাবাদ জেলায় একটু ভেতরের দিকে আমাদের একচালা একটা গ্রামের বাড়ী। বাবা একটা সোনার দোকানে কাজ করতেন। বছর সাতেক আগে আমাকে আর মাকে সঙ্গে করে নিয়ে চলে এসেছিলেন কলকাতায়। মজুরীর কাজ করে যা মাইনে পেতেন তাতে আমাদের সংসারটা চলত। আমার পড়াশুনার খরচ বহন করা থেকে শুরু করে কলকাতার বুকে থেকে একটা ঘরের মাসিক ৫০০ টাকা ভাড়া সবই বাবাই যোগাতেন। হঠাৎ কি যে হল। আমার ভবিষ্যতের সব স্বপ্নগুলোই যেন ভেঙে সব তছনছ হয়ে গেল। মনে হল এ জীবনে বোধহয় আর কিছু পাওয়া হল না। ভেবেছিলাম খুব সুন্দর দেখে একটা মেয়েকে বিয়ে করব। সংসার হবে, বাচ্চাকাচ্চা হবে। তা না সব যেন তখনকার মতন জলাঞ্জলী গেল। আপাতত বিয়ের ইচ্ছাটাও মাথা থেকে তখন উবে গেল। আগে আমাকে একটা কাজ জোগাড় করতে হবে। গ্রামের একচালা বাড়ীতে মা একা রয়েছেন। মা’কে প্রতিমাসে কিছু টাকা পাঠাতে হবে। কোনদিন যদি ভাগ্যদেবতা আমার উপর প্রসন্ন হন। বিয়ে আমি করবই। তা একটু দেরীতে হোক না। তাতে ক্ষতি কি?
বাবা মা’কে অল্প বয়সেই বিয়ে করেছিলেন। আসলে অল্প বয়সে বিয়ে করাটা আমাদের পূর্বপূরুষদের রীতি অনুযায়ী। বাবা বেঁচে থাকলে হয়তো বিয়েটা তাড়াতাড়িই দিতেন। কিন্তু আমার একার পক্ষ্যে সেটা তাড়াতাড়ি করে ওঠা সম্ভব নয়। আগে তো নিজের পায়ে শক্ত হয়ে দাঁড়াই, তারপর এসব বিয়ের ব্যাপারে চিন্তাভাবনা করা যাবে।
আমি হন্যে হয়ে তখন চাকরি খুঁজছি। কেউ আমাকে ৩০০০ টাকা মাইনেরও একটা কাজ দিচ্ছে না। বেশ চিন্তায় পড়ে গেছি। রাতে ঘুম হচ্ছে না। মনটা ভেবে ভেবে শুধু অস্থির হচ্ছে। মনে হচ্ছে দুনিয়াটা কেমন স্বার্থবাদী আর সুবিধাবাদী হয়ে গেছে। মানুষ যদি আজকাল কোন বিপদে পড়ে। তার পাশে দাঁড়ানোরও যেন কেউ নেই। কেউ যদি মুখ ফুটে, কাতর ভাবে বিনয়ভাবে বলে, আমি খুব বিপদে পড়ে গেছি। আমাকে দয়া করে বাঁচান। তাহলেও কি তাকে দেখার কেউ নেই? তাহলে এই দুনিয়ায় বাকীরা সবাই চলছে কি করে? ফুটপাত দিয়ে সবাই তাহলে মুখ নিচু করে চলত। কেউ তাহলে মাথা উঁচু করে তাকাতে পারত না। সবাই ভয়ে ভয়ে দিন কাটাত। আশঙ্কা আর দুর্ভাবনায় জ্বলে পুড়ে মরত। নিরাশায় দিন কাটাতো। যেমন ভাবে দিন কাটাচ্ছি এখন আমি। এই একমাসের মধ্যে আমি যদি একটা কাজ জোটাতে না পারি, তাহলে আমাকে হয়তো আত্মহত্যা করে মরতে হবে। কি করে মুখ দেখাব মা’কে? আমি যে মা’কে কথা দিয়েছি। চাকরি একটা আমি জোটাবোই জোটাবো। মায়েরও মনোবাসনা পূর্ণ হবে। কিন্তু কিছুতেই সে ইচ্ছে পূরণ হচ্ছে না। কে যেন বাধ সেধেছে। আমার নিয়তি আমাকে কোনদিকে টেনে নিয়ে চলেছে কে জানে?
BAKITA DEKHTE CLICK KORUN
শহরে বাড়ী ভাড়া করে থাকাটা বেশ কঠিন। মা’কে পাঠিয়েদিলাম গ্রামের বাড়ীতে। মুর্শিদাবাদ জেলায় একটু ভেতরের দিকে আমাদের একচালা একটা গ্রামের বাড়ী। বাবা একটা সোনার দোকানে কাজ করতেন। বছর সাতেক আগে আমাকে আর মাকে সঙ্গে করে নিয়ে চলে এসেছিলেন কলকাতায়। মজুরীর কাজ করে যা মাইনে পেতেন তাতে আমাদের সংসারটা চলত। আমার পড়াশুনার খরচ বহন করা থেকে শুরু করে কলকাতার বুকে থেকে একটা ঘরের মাসিক ৫০০ টাকা ভাড়া সবই বাবাই যোগাতেন। হঠাৎ কি যে হল। আমার ভবিষ্যতের সব স্বপ্নগুলোই যেন ভেঙে সব তছনছ হয়ে গেল। মনে হল এ জীবনে বোধহয় আর কিছু পাওয়া হল না। ভেবেছিলাম খুব সুন্দর দেখে একটা মেয়েকে বিয়ে করব। সংসার হবে, বাচ্চাকাচ্চা হবে। তা না সব যেন তখনকার মতন জলাঞ্জলী গেল। আপাতত বিয়ের ইচ্ছাটাও মাথা থেকে তখন উবে গেল। আগে আমাকে একটা কাজ জোগাড় করতে হবে। গ্রামের একচালা বাড়ীতে মা একা রয়েছেন। মা’কে প্রতিমাসে কিছু টাকা পাঠাতে হবে। কোনদিন যদি ভাগ্যদেবতা আমার উপর প্রসন্ন হন। বিয়ে আমি করবই। তা একটু দেরীতে হোক না। তাতে ক্ষতি কি?
বাবা মা’কে অল্প বয়সেই বিয়ে করেছিলেন। আসলে অল্প বয়সে বিয়ে করাটা আমাদের পূর্বপূরুষদের রীতি অনুযায়ী। বাবা বেঁচে থাকলে হয়তো বিয়েটা তাড়াতাড়িই দিতেন। কিন্তু আমার একার পক্ষ্যে সেটা তাড়াতাড়ি করে ওঠা সম্ভব নয়। আগে তো নিজের পায়ে শক্ত হয়ে দাঁড়াই, তারপর এসব বিয়ের ব্যাপারে চিন্তাভাবনা করা যাবে।
আমি হন্যে হয়ে তখন চাকরি খুঁজছি। কেউ আমাকে ৩০০০ টাকা মাইনেরও একটা কাজ দিচ্ছে না। বেশ চিন্তায় পড়ে গেছি। রাতে ঘুম হচ্ছে না। মনটা ভেবে ভেবে শুধু অস্থির হচ্ছে। মনে হচ্ছে দুনিয়াটা কেমন স্বার্থবাদী আর সুবিধাবাদী হয়ে গেছে। মানুষ যদি আজকাল কোন বিপদে পড়ে। তার পাশে দাঁড়ানোরও যেন কেউ নেই। কেউ যদি মুখ ফুটে, কাতর ভাবে বিনয়ভাবে বলে, আমি খুব বিপদে পড়ে গেছি। আমাকে দয়া করে বাঁচান। তাহলেও কি তাকে দেখার কেউ নেই? তাহলে এই দুনিয়ায় বাকীরা সবাই চলছে কি করে? ফুটপাত দিয়ে সবাই তাহলে মুখ নিচু করে চলত। কেউ তাহলে মাথা উঁচু করে তাকাতে পারত না। সবাই ভয়ে ভয়ে দিন কাটাত। আশঙ্কা আর দুর্ভাবনায় জ্বলে পুড়ে মরত। নিরাশায় দিন কাটাতো। যেমন ভাবে দিন কাটাচ্ছি এখন আমি। এই একমাসের মধ্যে আমি যদি একটা কাজ জোটাতে না পারি, তাহলে আমাকে হয়তো আত্মহত্যা করে মরতে হবে। কি করে মুখ দেখাব মা’কে? আমি যে মা’কে কথা দিয়েছি। চাকরি একটা আমি জোটাবোই জোটাবো। মায়েরও মনোবাসনা পূর্ণ হবে। কিন্তু কিছুতেই সে ইচ্ছে পূরণ হচ্ছে না। কে যেন বাধ সেধেছে। আমার নিয়তি আমাকে কোনদিকে টেনে নিয়ে চলেছে কে জানে?
BAKITA DEKHTE CLICK KORUN
Tuesday, 12 March 2013
টিপু দুলাভাই আর ছোট দুলাভাই
সারা দিন জার্নি করে দার্জিলিঙ ছোট আপার বাসায় এসে পৌছে দেখি এলাহি কারবার তার শশুর শাশুড়ী সহ আরো পাচ-ছয় জন মেহমান এসেছে গতকাল।
তার উপর আমরা মানে বাবা মা আমি আর রেখা। রেখা হচ্ছে আমার বান্ধবী আমাদের পাড়াতেই বাসা। আমাদের পরিবারের সাথে তাদের পরিবারের গভীর সম্পর্ক।
রেখা আমার সাথে একই ক্লাশে পড়ে তবে বয়সে আমার থেকে দুই এক বছরের বড় হবে। এক এক ক্লাশে দুই বছর করে করে থেকে এখন ১০ম ক্লাশে এসে বয়স প্রায় ২২ হবে। আমারো একই দশা। বারদুয়েক মেট্রিক ফেল করেছি সেটাতো আগেই বলেছি।
ওদিকে রেখা আমার থেকে একধাপ এগিয়ে- ছেলেদের সাথে ঢলাঢলি বুক টিপাটিপি এমনকি শোওয়ারও অভিঞ্জতা রেখার আছে। সে তার এসব অভীঞ্জতার কথা আমাকে বলে। আর আমাদের ছোট দুলাভাইও একটা লুচ্চা। মেয়েদের দিকে সব সময় লোভাতুর দৃষ্টিতে তাকায়। আমাদের বাসায় যতবার আসে ততবারই আমার উপর চান্স নিতে চায় আমি চান্স দেই নাই। তবে রেখার উপর একটু আধটু চান্স নিয়েছে। আপা-দুলাভাই আমাদের বাসায় আসলে রেখা তাদেরকে দেখতে আসে। দুলাভাই হিসাবে তার সাথে ঠাট্টা তামাশা করে। একবার দুলাভাইয়ের মুখে কাচাহলুদের রং মাখিয়ে পালিয়েছিল। দুলাভাইও সুযোগের অপেক্ষায় ছিল। রেখাকে একা পেয়ে তার বুক দুটো আচ্চামত টিপে দিয়েছিল।পরে রেখা আমাকে এসব কথা বলেছে। আমাকে জিঞ্জেস করেছিল আমার সাথে এসব কিছু করেছে কি না। আমি বলেছি আমি চান্স দেই নাই। সে বলে চান্স দিস না কেন আমার তো ভালই লাগে, তোর ছোট দুলাভাইটা না দারুন জলি। এই জন্যই রেখা ছোট আপার বাসায় যেতে এত আগ্রহী। আমরা দার্জিলিং যাচ্ছি শুনে সে বলল
-আমাকে নিবি তোদের সাথে?
-আচ্ছা- মা কে বলে দেখি। কিন্তু তোর বাসা থেকে যেতে দেবে তো।
-খালা যদি বলে তবে যেতে দেবে না কেন?
- আচ্ছা আমি মা কে বলব তোর কথা।
যাই হোক শেষ পর্যন্ত রেখা তার বাসা থেকে আমাদের সাথে ছোট আপার বাসায় যাওয়ার অনুমতি পেল।
রাতে খাওয়া দাওয়ার পর এখন চিন্তা শোয়া হবে কোথায়। ছোটদুলাভাই পাশের বাসায় গেল, সে বাসায় ভদ্রলোক একা আছে তার ফ্যামিলি গেছে দেরাদুন। দুলাভাই খবর নিয়ে এসেছে এই পাসের বাসায় দু তিনজন থাকা যাবে। ঠিক হল আমি রেখা আর ছোটদুলাভাই এই তিনজন যাব পাশের বাসায় থাকতে। সেখানে দুইটা রুম আছে একটাতে থাকব আমি আর রেখা আর আরেকটাতে থাকবেন ছোটদুলাভাই আর পাশের বাসার ভদ্রলোক।
CLICK TO CONTINUE
তার উপর আমরা মানে বাবা মা আমি আর রেখা। রেখা হচ্ছে আমার বান্ধবী আমাদের পাড়াতেই বাসা। আমাদের পরিবারের সাথে তাদের পরিবারের গভীর সম্পর্ক।
রেখা আমার সাথে একই ক্লাশে পড়ে তবে বয়সে আমার থেকে দুই এক বছরের বড় হবে। এক এক ক্লাশে দুই বছর করে করে থেকে এখন ১০ম ক্লাশে এসে বয়স প্রায় ২২ হবে। আমারো একই দশা। বারদুয়েক মেট্রিক ফেল করেছি সেটাতো আগেই বলেছি।
ওদিকে রেখা আমার থেকে একধাপ এগিয়ে- ছেলেদের সাথে ঢলাঢলি বুক টিপাটিপি এমনকি শোওয়ারও অভিঞ্জতা রেখার আছে। সে তার এসব অভীঞ্জতার কথা আমাকে বলে। আর আমাদের ছোট দুলাভাইও একটা লুচ্চা। মেয়েদের দিকে সব সময় লোভাতুর দৃষ্টিতে তাকায়। আমাদের বাসায় যতবার আসে ততবারই আমার উপর চান্স নিতে চায় আমি চান্স দেই নাই। তবে রেখার উপর একটু আধটু চান্স নিয়েছে। আপা-দুলাভাই আমাদের বাসায় আসলে রেখা তাদেরকে দেখতে আসে। দুলাভাই হিসাবে তার সাথে ঠাট্টা তামাশা করে। একবার দুলাভাইয়ের মুখে কাচাহলুদের রং মাখিয়ে পালিয়েছিল। দুলাভাইও সুযোগের অপেক্ষায় ছিল। রেখাকে একা পেয়ে তার বুক দুটো আচ্চামত টিপে দিয়েছিল।পরে রেখা আমাকে এসব কথা বলেছে। আমাকে জিঞ্জেস করেছিল আমার সাথে এসব কিছু করেছে কি না। আমি বলেছি আমি চান্স দেই নাই। সে বলে চান্স দিস না কেন আমার তো ভালই লাগে, তোর ছোট দুলাভাইটা না দারুন জলি। এই জন্যই রেখা ছোট আপার বাসায় যেতে এত আগ্রহী। আমরা দার্জিলিং যাচ্ছি শুনে সে বলল
-আমাকে নিবি তোদের সাথে?
-আচ্ছা- মা কে বলে দেখি। কিন্তু তোর বাসা থেকে যেতে দেবে তো।
-খালা যদি বলে তবে যেতে দেবে না কেন?
- আচ্ছা আমি মা কে বলব তোর কথা।
যাই হোক শেষ পর্যন্ত রেখা তার বাসা থেকে আমাদের সাথে ছোট আপার বাসায় যাওয়ার অনুমতি পেল।
রাতে খাওয়া দাওয়ার পর এখন চিন্তা শোয়া হবে কোথায়। ছোটদুলাভাই পাশের বাসায় গেল, সে বাসায় ভদ্রলোক একা আছে তার ফ্যামিলি গেছে দেরাদুন। দুলাভাই খবর নিয়ে এসেছে এই পাসের বাসায় দু তিনজন থাকা যাবে। ঠিক হল আমি রেখা আর ছোটদুলাভাই এই তিনজন যাব পাশের বাসায় থাকতে। সেখানে দুইটা রুম আছে একটাতে থাকব আমি আর রেখা আর আরেকটাতে থাকবেন ছোটদুলাভাই আর পাশের বাসার ভদ্রলোক।
CLICK TO CONTINUE
Subscribe to:
Posts (Atom)