Tuesday, 23 April 2013
মামনির আদর ও ছেলের ভালবাসা।
Monday, 22 April 2013
মামার সাথে পান্নার চোদা চুদি
পান্নাকে সেদিন বাড়ি
পাঠিয়ে দিয়ে আমি কোনমতেই শান্তি পাচ্ছিলাম না, আমার মনে বার বার ভেসে
উঠতে লাগল তার চোদনময় জীবনের স্মৃতিকথা গুলো।তার অপরিনত বয়সে তার গৃহ
শিক্ষক রফিকের উপর একরকম ধিক্কার জানাতে ইচ্ছা হল,আমি যদি তাকে চিনতাম
তাহলে তার বাড়ীতে গিয়ে আমার মনের সমস্ত ঢিক্কারটা জানোয়ে আসতাম।আমি মনে
মনে রফিকের একটা ছবি ছবি আকতে শুর করলাম, লোকটার চেহারা কেমন হতে পারে? যে
একটা মেয়েকে অকালে যৌনতায় নামিয়ে জীবনটাকে বিশৃঙ্খলার দিকে ঠেলে দিতে
পারে তার মুখচ্ছবি ভাল হবেনা এটা আমি নিশ্চিত।আমি পান্নার কাহিনী ভাবতে
ভাবতে তার সাথে আবার কখন দেখা হবে সে উদ্ভিগ্ন হয়ে পরলাম,ভালবাসা কারে বলে
আমি জানিনা তবে পান্নার জন্য আমার উদ্ভিগ্নতাকে আমি এক প্রকার ভালবাসা বলা
যায়।
মামার বন্ধুর সাথে পান্নার চোদাচুদি
কয়েকদিন পর পান্নার সাথে আবার দেখা হল।এবার তাকে নিয়ে চলে এলাম চট্টগ্রামের একটি অভিজাত হোটেলে, হোটেলটি পান্নার পুর্ব পরিচিত রফিকদা একবার তাকে এ হোটেলে এনেছিল। পান্নার ইচ্ছায় আমরা এ হোটেলে উঠলাম।হোটেলে উঠেই আমরা আগের মতই আমাদের চোদন পর্ব সেরে নিলাম। তার পর পান্না কক্সবাজারের তার চোদনীয় ভ্রমন কাহীনি বলতে শুরু করল।আমার মামার সাথে তিনদিন ধরে চোদনকর্ম চলছিল,একদিন সকাল দষহটায় মামা বলল, কক্সবাজারে আমার এক আত্বীয় আছে সকালে সিগারেটের জন্য গেলে তার সাথে দেখা হয়ে গেছে, তাদের বাসায় না গেলে আমাদের প্রমোদ ভ্রমনের কথা একদিন ফাস হয়ে যেতে পারে, তুমি হোতেলে থাক আমি একটু তাদের বাসা থেকে ঘুরে আসি।
Sunday, 21 April 2013
পরপুরুষ ভোগের স্বাদ
সুলেখা হালদার
আমার নাম কলি। থাকি পাবনা শহরে। একদিন এক বান্ধবি, নাম যুই, বলল এই আমি আগামি ছুটিতে বড় আপার বাসায় যাবো তুই যাবি আমার সাথে। মিনি আপা এখন কোথায় থাকে তা বললিনা আগেই কিভাবে বলি যাবো কিনা। ও হ্যা এই দেখ আসল কথাই বলা হয়নি শোন বড় আপা এখন চিটাগাং থাকে, যাবি?হ্যা যেতে পারি যদি মা কে রাজি করাতা পারিস। ঠিক আছে সে ভার আমার। সত্যিই কলেজ বন্ধ হবার পর বাসায় ফিরে এলাম। বিকেলে যুই এসে হাজির। মায়ের কাছে বসে আনেকক্ষন ভুমিকা করে আসল কথা বলল খালাম্মা আমি পরসু দিন চিটাগাং যাবো বড় আপার বাসায় কলিকে আমার সাথে যেতে দিবেন? না কলি কি ভাবে যাবে আমি রাজি হলেও ওর বাবা দিবেনা।
আমার নাম কলি। থাকি পাবনা শহরে। একদিন এক বান্ধবি, নাম যুই, বলল এই আমি আগামি ছুটিতে বড় আপার বাসায় যাবো তুই যাবি আমার সাথে। মিনি আপা এখন কোথায় থাকে তা বললিনা আগেই কিভাবে বলি যাবো কিনা। ও হ্যা এই দেখ আসল কথাই বলা হয়নি শোন বড় আপা এখন চিটাগাং থাকে, যাবি?হ্যা যেতে পারি যদি মা কে রাজি করাতা পারিস। ঠিক আছে সে ভার আমার। সত্যিই কলেজ বন্ধ হবার পর বাসায় ফিরে এলাম। বিকেলে যুই এসে হাজির। মায়ের কাছে বসে আনেকক্ষন ভুমিকা করে আসল কথা বলল খালাম্মা আমি পরসু দিন চিটাগাং যাবো বড় আপার বাসায় কলিকে আমার সাথে যেতে দিবেন? না কলি কি ভাবে যাবে আমি রাজি হলেও ওর বাবা দিবেনা।
আমার চাচাতো বোন আর সুন্দরি বেয়াইন
পরদিন
সকালে আমি নাস্তা করার পর ৯টা থেকে মাহমুদার জন্য অপেক্ষা করতে থাকলাম।
যদিও আমি নিশ্চিত ছিলাম যে মাহমুদা আসবেই, তবুও আমার বুকটা দুরুদুরু করছিল
কোন অঘটনের আশঙ্কায়। মনে মনে অনুশীলন করে নিচ্ছিলাম কিভাবে মাহমুদাকে কথার
প্যাঁচে ফেলে আমার উদ্দেশ্য সফলের প্রস্তাবটা দেয়া যায়। কয়েকরকমভাবে
ফন্দি ফিকিরের কথা ভেবে শেষ পর্যন্ত একটাকে খুব ভাল বলে মনে হল। সাড়ে ৯টা
না বাজতেই আমার দরজার কড়া নড়লো। আমি দৌড়ে দিয়ে দরজা খুলে দেখি হাসিমুখে
মাহমুদা দাঁড়িয়ে আছে।
আমার টিউশনি জীবনের প্রথম ছাত্রী রিনা
আমি
একজন গ্রামের ছেলে। এস এস সি পাশ করে শহরে এসে কলেজে ভর্তি হওয়ার পর আমি
একটা মেসে থাকার বন্দোবস্ত করলাম। কিন্তু আমার মধ্যবিত্ত আয়ের বাবার পক্ষে
মেসে থাকার মত যথেষ্ট টাকাপয়সা দেয়া সম্ভব হতো না। ফলে প্রায়ই আমাকে
অর্থসঙ্কটের মধ্য দিয়ে চলতে হতো। আমার কতিপয় বন্ধু সেটা ভালভাবেই বুঝতে
পারলো আর ওরাই আমাকে বুদ্ধি দিল, “তুই তো ছাত্র ভাল, তুই ইচ্ছে করলেই
দুই-একটা প্রাইভেট টিউশনি করে ৪-৫শ টাকা আয় করতে পারিস”। বুদ্ধিটা আমার
মনে ধরলো, তাইতো! তবে সিদ্ধান্ত নিলাম গুঁড়ো-গাঁড়া পড়াবো না।
Monday, 15 April 2013
দুধ
নিরু আপা , আমার এক বন্ধুর প্রেমিকার বড় বোন । বিয়ের ৪/৫ মাস পরে ডিভোর্স
হয়ে যায় । কিন্তু তাকে দেখে বোঝার উপায় নেই যে সে ডিভোর্সি সেক্সি ।
আমার সাথে ওর খুব ভাব । প্রায় ৩ বছর ধরে ওদের বাড়িতে যাওয়া আসা । ওর
স্বামী কি ভাবে আদর করত আমাকে শোনায় । এখনো নাকি সে চাঁদনী রাতে ছাদের উপর
গুদ ফাঁক করে ওর স্বামীর অপেক্ষায় থাকে । ইদানিং জ্বালা মেটাতে গুদে
আঙ্গুল ভোরে জল খসায় সে । আমি ওর হাতের আঙ্গুল ধরে বলি , ইস আমি যদি হাতের
আঙ্গুল হতে পারতাম । সে ফিক করে হেসে দিয়ে বলে শখ কত । আমি ওর বেল গুলতে
হাত দিতে যায় কিন্তু সে আমার হাত সরিয়ে বলে যা বলবি মুখে শরীরের সাথে নয়
। আমাকে সে ডার্লিং বলে কিন্তু আদর করতে দেয়না । আমি নিরু আপার মনের কথা
বুঝতে পারিনা । আমার সাথে নষ্টামি গল্প করে অথছ একটু প্যাক করে টিপতে
দেয়না । আমরা একসাথে নীল ফ্লিম দেখেছি তবু সে আমাকে সুযোগ দিলনা । একদিন
দুজনে চটি পড়তে পড়তে গরম হয়ে গেলাম । আমার লালা বের হয়ে আন্ডার ওয়ার
ভিজে গেছে ওর পায়জামা । আমার মাথায় চুদার ভূত চেপে বসল ।আমি ওকে ধাক্কা
দিয়ে সুইয়ে দুধ দুটি ধরতে চেষ্টা করলাম ও বাঁধা দিচ্ছে । ওর শক্তি কমে
গেল আমি জামার উপর দিয়ে টিপতে লাগলাম । ও বলল আমার কপালে একটা চুমু খা ?
CONTINUE READING
CONTINUE READING
Sunday, 14 April 2013
গ্রাম্য মেলায় এক অবিস্মরণীয় রাত
দূর্গা পূজার দশমীর দিনে
প্রতি বছরেআমাদের পাশের গ্রামে যমুনার তীরে বিশাল মেলা বসে। দশমীর দিনে
শুরু হয়ে প্রায় এক সপ্তাহ এই মেলা চলে। যদিও আমাদের গ্রাম থেকে মেলার
দূরত্ব প্রায় ৫ কিলোমিটার কিন্তু সেই ছোটবেলা থেকেই আমি প্রতি বছর মেলায়
যাই। ছোট থাকতে যেতাম বাবার হাত ধরে কিন্তু প্রাইমারী স্কুল শেষ করে যখন
হাই স্কুলে উঠলাম, তখন থেকেই একা একা মেলায় যাওয়া শুরু করলাম। এই ঘটনাটা
যখন ঘটে তখন আমি কলেজে পড়ি। অর্থাৎ এ ঘটনার অনেক আগে থেকেই মেয়েমানুষ
চুদায় আমার যথেষ্ট অভিজ্ঞতা হয়ে গেছে।
Friday, 12 April 2013
Tuesday, 26 March 2013
বড় বাড়ীর মেয়ে
পাত্রী দেখার জন্যে
সবাই কি ধরনের উদ্যোগ নিয়ে থাকে, সেসব আমার জানা নেই। মাথার উপর কয়েকজন
অভিভাবক থাকলে হয়তো, তারাই বিশেষ অনেক ভুমিকা নিতো।
রেখাকে আসলে একবারই দেখেছিলাম, ঘটকের ইশারাতেই। সত্যিই চমৎকার একটি মেয়ে। দীর্ঘাংগী, সরু কোটি, বক্ষ যুগলও অধিকতর উঁচু! সালগাতিক সেক্সী একটা ভাব হঠাৎই চোখে পরে। এমন ধরনের মেয়েগুলো আমার খুব পছন্দেরই। ঘটকের কাছে পারিবারিক কিছু আলাপ শুনে, আমার কেনো যেনো পরিবারটার উপর আরো বেশ মায়াই জমে উঠলো। তা ছাড়া, মাহবুব সাহেব আমারই অফিস কলিগ। যতদূর জানি খুবই ভালো লোক, সদালাপী, সহজ সরল মানুষ। তবে, খুব একটা আলাপ সালাপ হয়ে উঠেনা, বয়সের ব্যাধানের কারনেই। তারপরও, আমি ভাবছিলাম, লোকটার সাথে পরিচিত হয়ে, তাদের বাড়ীতে একবার যাই। তাদের পরিবারটাকে আরো ভালো করে জানি, রেখাকেও আরো কাছ থেকেই একটিবার দেখি।
তেমনি একটা ভাবনা চিন্তার মাঝেই, হঠাৎ একদিন ঘটক জানালো, কাম সাবার!
আমি বললাম, কি সবার?
ঘটক বললো, মাহবুব সাহেব এর সাথে কথা হয়েছে। এক সপ্তাহই না শুধু। মাসের পর মাস তাদের বাড়ীতে থাকলেও, মাহবুব সাহেব এর কোন আপত্তি নেই। তবে?
আমি আগ্রহ নিয়েই বললাম, তবে কি?
ঘটক আমতা আমতা করেই বললো, মাহবুব সাহেবের পরিবার বড় হলেও, বাড়ীটা খুব ছোট। ছোট একটা বসার ঘর আছে, সেই ঘরেই কষ্ট মষ্ট করে তোমাকে থাকতে হবে।
আমি বললাম, এ আর কি সমস্যা? আপনি দিন তারিখ ঠিক করুন। আমার আপত্তি নেই।
ঘটক বললো, দিন তারিখ আর ঠিক করবো কি? তুমি তো আর রেখাকে বিয়ে করতে যাচ্ছো না। ওদের বাড়ীতেই শুধু কয়টা দিন থাকতে চাইছো। চাইলে আজ থেকেও থাকতে পারো।
সেদিন সন্ধ্যার পরই মাহবুব সাহেবের বাড়ীতে গিয়েছিলাম। বাড়ীতে ঢুকতে যেতেই, বাড়ীটার ভেতর হৈ হুল্লুর আর কোলাহল ছাড়া অন্য কিছু শুনতে পেলাম না। ভেতরে ঢুকতেই দেখলাম, সবাই রাতের খাবারটাই শুরু করেছে মাত্র। আর সেই খাবার টেবিলেই ছেলে মেয়েদের কোলাহলটা চলছিলো, কে কোনটা খাবে, এসব নিয়েই শুধু। খাবারের এমন একটা সময়ে ভেতরে ঢুকে আমি খুব লজ্জিতই হয়ে পরলাম। অথচ, মাহবুব সাহেব খুব সহজভাবেই তার বউ ফাহমিদার সাথে পরিচয় করিয়ে দিলো, এই হলো সিকদার অনি। আমার কলিগ। রেখাকে ওই বিয়ে করতে চাইছে।
তারপর, আমাকে খাবার টেবিলেই একটা চেয়ার দেখিয়ে বললো, তুমিও খেতে বসে যাও।
ক্ষুধাটা আমারও খুব কম ছিলো না। তা ছাড়া, সুস্বাদু খাবার এর গন্ধে যেনো, ক্ষুধাটা আরো বেড়ে গেলো। আমি দ্বিধা দ্বন্দ না করেই বললাম, বসবো? আপনাদের কম পরবে না তো?
মাহবুব সাহেবের বউ ফাহমিদাও খুব আগ্রহ করে বললো, বাহ, খুব হ্যাণ্ডসাম ছেলে! হ্যা হ্যা, বসে যাও। এত বড় পরিবার আমাদের। কে কখন কতটুকু খায়, তাও ঠিক নাই। তাই রান্না বান্না সব সময় একটু বাড়তি করেই করে থাকি।
ARO DEKHTE CLICK KORUN
রেখাকে আসলে একবারই দেখেছিলাম, ঘটকের ইশারাতেই। সত্যিই চমৎকার একটি মেয়ে। দীর্ঘাংগী, সরু কোটি, বক্ষ যুগলও অধিকতর উঁচু! সালগাতিক সেক্সী একটা ভাব হঠাৎই চোখে পরে। এমন ধরনের মেয়েগুলো আমার খুব পছন্দেরই। ঘটকের কাছে পারিবারিক কিছু আলাপ শুনে, আমার কেনো যেনো পরিবারটার উপর আরো বেশ মায়াই জমে উঠলো। তা ছাড়া, মাহবুব সাহেব আমারই অফিস কলিগ। যতদূর জানি খুবই ভালো লোক, সদালাপী, সহজ সরল মানুষ। তবে, খুব একটা আলাপ সালাপ হয়ে উঠেনা, বয়সের ব্যাধানের কারনেই। তারপরও, আমি ভাবছিলাম, লোকটার সাথে পরিচিত হয়ে, তাদের বাড়ীতে একবার যাই। তাদের পরিবারটাকে আরো ভালো করে জানি, রেখাকেও আরো কাছ থেকেই একটিবার দেখি।
তেমনি একটা ভাবনা চিন্তার মাঝেই, হঠাৎ একদিন ঘটক জানালো, কাম সাবার!
আমি বললাম, কি সবার?
ঘটক বললো, মাহবুব সাহেব এর সাথে কথা হয়েছে। এক সপ্তাহই না শুধু। মাসের পর মাস তাদের বাড়ীতে থাকলেও, মাহবুব সাহেব এর কোন আপত্তি নেই। তবে?
আমি আগ্রহ নিয়েই বললাম, তবে কি?
ঘটক আমতা আমতা করেই বললো, মাহবুব সাহেবের পরিবার বড় হলেও, বাড়ীটা খুব ছোট। ছোট একটা বসার ঘর আছে, সেই ঘরেই কষ্ট মষ্ট করে তোমাকে থাকতে হবে।
আমি বললাম, এ আর কি সমস্যা? আপনি দিন তারিখ ঠিক করুন। আমার আপত্তি নেই।
ঘটক বললো, দিন তারিখ আর ঠিক করবো কি? তুমি তো আর রেখাকে বিয়ে করতে যাচ্ছো না। ওদের বাড়ীতেই শুধু কয়টা দিন থাকতে চাইছো। চাইলে আজ থেকেও থাকতে পারো।
সেদিন সন্ধ্যার পরই মাহবুব সাহেবের বাড়ীতে গিয়েছিলাম। বাড়ীতে ঢুকতে যেতেই, বাড়ীটার ভেতর হৈ হুল্লুর আর কোলাহল ছাড়া অন্য কিছু শুনতে পেলাম না। ভেতরে ঢুকতেই দেখলাম, সবাই রাতের খাবারটাই শুরু করেছে মাত্র। আর সেই খাবার টেবিলেই ছেলে মেয়েদের কোলাহলটা চলছিলো, কে কোনটা খাবে, এসব নিয়েই শুধু। খাবারের এমন একটা সময়ে ভেতরে ঢুকে আমি খুব লজ্জিতই হয়ে পরলাম। অথচ, মাহবুব সাহেব খুব সহজভাবেই তার বউ ফাহমিদার সাথে পরিচয় করিয়ে দিলো, এই হলো সিকদার অনি। আমার কলিগ। রেখাকে ওই বিয়ে করতে চাইছে।
তারপর, আমাকে খাবার টেবিলেই একটা চেয়ার দেখিয়ে বললো, তুমিও খেতে বসে যাও।
ক্ষুধাটা আমারও খুব কম ছিলো না। তা ছাড়া, সুস্বাদু খাবার এর গন্ধে যেনো, ক্ষুধাটা আরো বেড়ে গেলো। আমি দ্বিধা দ্বন্দ না করেই বললাম, বসবো? আপনাদের কম পরবে না তো?
মাহবুব সাহেবের বউ ফাহমিদাও খুব আগ্রহ করে বললো, বাহ, খুব হ্যাণ্ডসাম ছেলে! হ্যা হ্যা, বসে যাও। এত বড় পরিবার আমাদের। কে কখন কতটুকু খায়, তাও ঠিক নাই। তাই রান্না বান্না সব সময় একটু বাড়তি করেই করে থাকি।
ARO DEKHTE CLICK KORUN
Friday, 22 March 2013
আমার মা চুদিয়ে নিলো কাজের লোককে দিয়ে
এটা হয়েছিল আমার
বয়েস যখন খুব কম। আমার মার বয়েস হবে ৩৭-৩৮। মা খুব ফরসা আর সুন্দরি ছিল।
বুক ভরা টলমলে দুধ, থলথলে পাছা আর হালকা চরবিআলা পেট। পেট এ গভির নাভি।
আমার আববা ছিল ব্যবসায়ি। আমার দাদরা ছিল অনেকটা জমিদার বঙশের লোক। সে বছর
সকুল ছুটি হলে মা আমাকে নিয়ে বেড়াতে গেল দাদার গ্রামের বাড়ীতে । আমার
বড় দুবোন বাড়ীতে থাকল আববা আর নানীর সাথে। দাদার বাড়িতে ছোট চাচা,
দাদা-দাদী, একটা কাজের মেয়ে আর একজন জোয়ান কাজের লোক ছিল। লোকটার বয়েস
৩০-৩৫ হবে। দাদার আনেক জমিজমা ছিল যেটা ঐ লোকটা দেখাশোনা করতো। লোকটা বেশ
স্বাস্থবান ছিল। পরদিন দুপুরে আমি দাদাকে বললাম, আমি সাতার কাটা শিখব।
দাদাদের বড় পুকুরে তখন অনেক পানি। দাদা কাজের লোক সন্তোশকে বলল আমাকে
নিয়ে পুকুরে সাতার শেখাতে। মার ভয় করছিল আমি ডুবে যাই নাকি, তাই মাও আসল
কাজের মেয়ে খুশীকে নিয়ে। সন্তোশ কাকা (কাকা বলতাম কারন হিন্দু ছিল) একটা
গামছা পরে আমাকে নিয়ে পানিতে গেল। কিছু সময় আমাকে সাতার শেখাল। মা খুব
মজা পাছ্ছিল। একটু পর কাকা মাকে ডাকলো পানিতে নামার জন্য। মা বলল সাতার
জানে না, তাছাড়া গ্রামের লোক দেখে ফেললে লজ্জা লাগবে। কাকা বলল ঐ পুকুরে
আর কেউ আসেনা, কোনো ভয় নেই। একটু আপত্তি করা সত্ত্বেও মা আর খুশী পানিতে
নেমে এলো। মা সাতার কাটার চেস্টা করছিল কিনতু পারছিল না। আমি আর কাকা উপরে
চলে গেলাম, আর মা আর খুশী পানিতে ছিল। আমি দেখলাম কাকা মার দিকে খুব লোলুল
চোখে তাকিয়ে আছে। শাড়ী ভিজে যাবার কারনে মার শরীরের সাথে লেপটে গিয়েছিল,
তাই মার দুধের সাইজ খুব ভালো করে বুঝা যাছ্ছিল। আমি দেখলাম কাকার ভিজে
গামছার ভেতরে ওর ধোন প্রায় খাড়া হয়ে গেছে। বিশাল বড় সাইজ, মনে হয় ৭-৮
ইন্চি হবে।
BAKITA DEKHTE CLICK KORUN
BAKITA DEKHTE CLICK KORUN
চরম সুখ
মাথার
ওপরে বাবা যতদিন ছিলেন আমাকে কোনদিন পড়াশুনো নিয়ে চিন্তা করতে হয়নি।
বাবা মারা যাবার পর কি যে হল, আমি যেন চোখে অন্ধকার দেখতে লাগলাম। কলেজে
পড়তে পড়তেই হঠাৎ বাবার মৃত্যু। ইচ্ছে ছিল কলেজ পাশ করার পর আরও
হায়ারস্টাডী করবার। কিন্তু ভাগ্যে না থাকলে যা হয়। আপাতত পড়াশুনার পাঠ
এখানেই চুকিয়ে দিয়ে আমাকে চাকরির খোঁজে বেরোতে হবে। এই বাজারে চাকরি
পাওয়া বেশ কঠিন। তাও আমাকে চেষ্টা করতে হবে। কারণ মাথার উপরে মা এখনও
বেঁচে রয়েছেন। একমাত্র ছেলে হয়ে মা’য়ের মুখি হাসি ফোটানো আমার কর্তব্য।
শহরে বাড়ী ভাড়া করে থাকাটা বেশ কঠিন। মা’কে পাঠিয়েদিলাম গ্রামের বাড়ীতে। মুর্শিদাবাদ জেলায় একটু ভেতরের দিকে আমাদের একচালা একটা গ্রামের বাড়ী। বাবা একটা সোনার দোকানে কাজ করতেন। বছর সাতেক আগে আমাকে আর মাকে সঙ্গে করে নিয়ে চলে এসেছিলেন কলকাতায়। মজুরীর কাজ করে যা মাইনে পেতেন তাতে আমাদের সংসারটা চলত। আমার পড়াশুনার খরচ বহন করা থেকে শুরু করে কলকাতার বুকে থেকে একটা ঘরের মাসিক ৫০০ টাকা ভাড়া সবই বাবাই যোগাতেন। হঠাৎ কি যে হল। আমার ভবিষ্যতের সব স্বপ্নগুলোই যেন ভেঙে সব তছনছ হয়ে গেল। মনে হল এ জীবনে বোধহয় আর কিছু পাওয়া হল না। ভেবেছিলাম খুব সুন্দর দেখে একটা মেয়েকে বিয়ে করব। সংসার হবে, বাচ্চাকাচ্চা হবে। তা না সব যেন তখনকার মতন জলাঞ্জলী গেল। আপাতত বিয়ের ইচ্ছাটাও মাথা থেকে তখন উবে গেল। আগে আমাকে একটা কাজ জোগাড় করতে হবে। গ্রামের একচালা বাড়ীতে মা একা রয়েছেন। মা’কে প্রতিমাসে কিছু টাকা পাঠাতে হবে। কোনদিন যদি ভাগ্যদেবতা আমার উপর প্রসন্ন হন। বিয়ে আমি করবই। তা একটু দেরীতে হোক না। তাতে ক্ষতি কি?
বাবা মা’কে অল্প বয়সেই বিয়ে করেছিলেন। আসলে অল্প বয়সে বিয়ে করাটা আমাদের পূর্বপূরুষদের রীতি অনুযায়ী। বাবা বেঁচে থাকলে হয়তো বিয়েটা তাড়াতাড়িই দিতেন। কিন্তু আমার একার পক্ষ্যে সেটা তাড়াতাড়ি করে ওঠা সম্ভব নয়। আগে তো নিজের পায়ে শক্ত হয়ে দাঁড়াই, তারপর এসব বিয়ের ব্যাপারে চিন্তাভাবনা করা যাবে।
আমি হন্যে হয়ে তখন চাকরি খুঁজছি। কেউ আমাকে ৩০০০ টাকা মাইনেরও একটা কাজ দিচ্ছে না। বেশ চিন্তায় পড়ে গেছি। রাতে ঘুম হচ্ছে না। মনটা ভেবে ভেবে শুধু অস্থির হচ্ছে। মনে হচ্ছে দুনিয়াটা কেমন স্বার্থবাদী আর সুবিধাবাদী হয়ে গেছে। মানুষ যদি আজকাল কোন বিপদে পড়ে। তার পাশে দাঁড়ানোরও যেন কেউ নেই। কেউ যদি মুখ ফুটে, কাতর ভাবে বিনয়ভাবে বলে, আমি খুব বিপদে পড়ে গেছি। আমাকে দয়া করে বাঁচান। তাহলেও কি তাকে দেখার কেউ নেই? তাহলে এই দুনিয়ায় বাকীরা সবাই চলছে কি করে? ফুটপাত দিয়ে সবাই তাহলে মুখ নিচু করে চলত। কেউ তাহলে মাথা উঁচু করে তাকাতে পারত না। সবাই ভয়ে ভয়ে দিন কাটাত। আশঙ্কা আর দুর্ভাবনায় জ্বলে পুড়ে মরত। নিরাশায় দিন কাটাতো। যেমন ভাবে দিন কাটাচ্ছি এখন আমি। এই একমাসের মধ্যে আমি যদি একটা কাজ জোটাতে না পারি, তাহলে আমাকে হয়তো আত্মহত্যা করে মরতে হবে। কি করে মুখ দেখাব মা’কে? আমি যে মা’কে কথা দিয়েছি। চাকরি একটা আমি জোটাবোই জোটাবো। মায়েরও মনোবাসনা পূর্ণ হবে। কিন্তু কিছুতেই সে ইচ্ছে পূরণ হচ্ছে না। কে যেন বাধ সেধেছে। আমার নিয়তি আমাকে কোনদিকে টেনে নিয়ে চলেছে কে জানে?
BAKITA DEKHTE CLICK KORUN
শহরে বাড়ী ভাড়া করে থাকাটা বেশ কঠিন। মা’কে পাঠিয়েদিলাম গ্রামের বাড়ীতে। মুর্শিদাবাদ জেলায় একটু ভেতরের দিকে আমাদের একচালা একটা গ্রামের বাড়ী। বাবা একটা সোনার দোকানে কাজ করতেন। বছর সাতেক আগে আমাকে আর মাকে সঙ্গে করে নিয়ে চলে এসেছিলেন কলকাতায়। মজুরীর কাজ করে যা মাইনে পেতেন তাতে আমাদের সংসারটা চলত। আমার পড়াশুনার খরচ বহন করা থেকে শুরু করে কলকাতার বুকে থেকে একটা ঘরের মাসিক ৫০০ টাকা ভাড়া সবই বাবাই যোগাতেন। হঠাৎ কি যে হল। আমার ভবিষ্যতের সব স্বপ্নগুলোই যেন ভেঙে সব তছনছ হয়ে গেল। মনে হল এ জীবনে বোধহয় আর কিছু পাওয়া হল না। ভেবেছিলাম খুব সুন্দর দেখে একটা মেয়েকে বিয়ে করব। সংসার হবে, বাচ্চাকাচ্চা হবে। তা না সব যেন তখনকার মতন জলাঞ্জলী গেল। আপাতত বিয়ের ইচ্ছাটাও মাথা থেকে তখন উবে গেল। আগে আমাকে একটা কাজ জোগাড় করতে হবে। গ্রামের একচালা বাড়ীতে মা একা রয়েছেন। মা’কে প্রতিমাসে কিছু টাকা পাঠাতে হবে। কোনদিন যদি ভাগ্যদেবতা আমার উপর প্রসন্ন হন। বিয়ে আমি করবই। তা একটু দেরীতে হোক না। তাতে ক্ষতি কি?
বাবা মা’কে অল্প বয়সেই বিয়ে করেছিলেন। আসলে অল্প বয়সে বিয়ে করাটা আমাদের পূর্বপূরুষদের রীতি অনুযায়ী। বাবা বেঁচে থাকলে হয়তো বিয়েটা তাড়াতাড়িই দিতেন। কিন্তু আমার একার পক্ষ্যে সেটা তাড়াতাড়ি করে ওঠা সম্ভব নয়। আগে তো নিজের পায়ে শক্ত হয়ে দাঁড়াই, তারপর এসব বিয়ের ব্যাপারে চিন্তাভাবনা করা যাবে।
আমি হন্যে হয়ে তখন চাকরি খুঁজছি। কেউ আমাকে ৩০০০ টাকা মাইনেরও একটা কাজ দিচ্ছে না। বেশ চিন্তায় পড়ে গেছি। রাতে ঘুম হচ্ছে না। মনটা ভেবে ভেবে শুধু অস্থির হচ্ছে। মনে হচ্ছে দুনিয়াটা কেমন স্বার্থবাদী আর সুবিধাবাদী হয়ে গেছে। মানুষ যদি আজকাল কোন বিপদে পড়ে। তার পাশে দাঁড়ানোরও যেন কেউ নেই। কেউ যদি মুখ ফুটে, কাতর ভাবে বিনয়ভাবে বলে, আমি খুব বিপদে পড়ে গেছি। আমাকে দয়া করে বাঁচান। তাহলেও কি তাকে দেখার কেউ নেই? তাহলে এই দুনিয়ায় বাকীরা সবাই চলছে কি করে? ফুটপাত দিয়ে সবাই তাহলে মুখ নিচু করে চলত। কেউ তাহলে মাথা উঁচু করে তাকাতে পারত না। সবাই ভয়ে ভয়ে দিন কাটাত। আশঙ্কা আর দুর্ভাবনায় জ্বলে পুড়ে মরত। নিরাশায় দিন কাটাতো। যেমন ভাবে দিন কাটাচ্ছি এখন আমি। এই একমাসের মধ্যে আমি যদি একটা কাজ জোটাতে না পারি, তাহলে আমাকে হয়তো আত্মহত্যা করে মরতে হবে। কি করে মুখ দেখাব মা’কে? আমি যে মা’কে কথা দিয়েছি। চাকরি একটা আমি জোটাবোই জোটাবো। মায়েরও মনোবাসনা পূর্ণ হবে। কিন্তু কিছুতেই সে ইচ্ছে পূরণ হচ্ছে না। কে যেন বাধ সেধেছে। আমার নিয়তি আমাকে কোনদিকে টেনে নিয়ে চলেছে কে জানে?
BAKITA DEKHTE CLICK KORUN
Tuesday, 12 March 2013
টিপু দুলাভাই আর ছোট দুলাভাই
সারা দিন জার্নি করে দার্জিলিঙ ছোট আপার বাসায় এসে পৌছে দেখি এলাহি কারবার তার শশুর শাশুড়ী সহ আরো পাচ-ছয় জন মেহমান এসেছে গতকাল।
তার উপর আমরা মানে বাবা মা আমি আর রেখা। রেখা হচ্ছে আমার বান্ধবী আমাদের পাড়াতেই বাসা। আমাদের পরিবারের সাথে তাদের পরিবারের গভীর সম্পর্ক।
রেখা আমার সাথে একই ক্লাশে পড়ে তবে বয়সে আমার থেকে দুই এক বছরের বড় হবে। এক এক ক্লাশে দুই বছর করে করে থেকে এখন ১০ম ক্লাশে এসে বয়স প্রায় ২২ হবে। আমারো একই দশা। বারদুয়েক মেট্রিক ফেল করেছি সেটাতো আগেই বলেছি।
ওদিকে রেখা আমার থেকে একধাপ এগিয়ে- ছেলেদের সাথে ঢলাঢলি বুক টিপাটিপি এমনকি শোওয়ারও অভিঞ্জতা রেখার আছে। সে তার এসব অভীঞ্জতার কথা আমাকে বলে। আর আমাদের ছোট দুলাভাইও একটা লুচ্চা। মেয়েদের দিকে সব সময় লোভাতুর দৃষ্টিতে তাকায়। আমাদের বাসায় যতবার আসে ততবারই আমার উপর চান্স নিতে চায় আমি চান্স দেই নাই। তবে রেখার উপর একটু আধটু চান্স নিয়েছে। আপা-দুলাভাই আমাদের বাসায় আসলে রেখা তাদেরকে দেখতে আসে। দুলাভাই হিসাবে তার সাথে ঠাট্টা তামাশা করে। একবার দুলাভাইয়ের মুখে কাচাহলুদের রং মাখিয়ে পালিয়েছিল। দুলাভাইও সুযোগের অপেক্ষায় ছিল। রেখাকে একা পেয়ে তার বুক দুটো আচ্চামত টিপে দিয়েছিল।পরে রেখা আমাকে এসব কথা বলেছে। আমাকে জিঞ্জেস করেছিল আমার সাথে এসব কিছু করেছে কি না। আমি বলেছি আমি চান্স দেই নাই। সে বলে চান্স দিস না কেন আমার তো ভালই লাগে, তোর ছোট দুলাভাইটা না দারুন জলি। এই জন্যই রেখা ছোট আপার বাসায় যেতে এত আগ্রহী। আমরা দার্জিলিং যাচ্ছি শুনে সে বলল
-আমাকে নিবি তোদের সাথে?
-আচ্ছা- মা কে বলে দেখি। কিন্তু তোর বাসা থেকে যেতে দেবে তো।
-খালা যদি বলে তবে যেতে দেবে না কেন?
- আচ্ছা আমি মা কে বলব তোর কথা।
যাই হোক শেষ পর্যন্ত রেখা তার বাসা থেকে আমাদের সাথে ছোট আপার বাসায় যাওয়ার অনুমতি পেল।
রাতে খাওয়া দাওয়ার পর এখন চিন্তা শোয়া হবে কোথায়। ছোটদুলাভাই পাশের বাসায় গেল, সে বাসায় ভদ্রলোক একা আছে তার ফ্যামিলি গেছে দেরাদুন। দুলাভাই খবর নিয়ে এসেছে এই পাসের বাসায় দু তিনজন থাকা যাবে। ঠিক হল আমি রেখা আর ছোটদুলাভাই এই তিনজন যাব পাশের বাসায় থাকতে। সেখানে দুইটা রুম আছে একটাতে থাকব আমি আর রেখা আর আরেকটাতে থাকবেন ছোটদুলাভাই আর পাশের বাসার ভদ্রলোক।
CLICK TO CONTINUE
তার উপর আমরা মানে বাবা মা আমি আর রেখা। রেখা হচ্ছে আমার বান্ধবী আমাদের পাড়াতেই বাসা। আমাদের পরিবারের সাথে তাদের পরিবারের গভীর সম্পর্ক।
রেখা আমার সাথে একই ক্লাশে পড়ে তবে বয়সে আমার থেকে দুই এক বছরের বড় হবে। এক এক ক্লাশে দুই বছর করে করে থেকে এখন ১০ম ক্লাশে এসে বয়স প্রায় ২২ হবে। আমারো একই দশা। বারদুয়েক মেট্রিক ফেল করেছি সেটাতো আগেই বলেছি।
ওদিকে রেখা আমার থেকে একধাপ এগিয়ে- ছেলেদের সাথে ঢলাঢলি বুক টিপাটিপি এমনকি শোওয়ারও অভিঞ্জতা রেখার আছে। সে তার এসব অভীঞ্জতার কথা আমাকে বলে। আর আমাদের ছোট দুলাভাইও একটা লুচ্চা। মেয়েদের দিকে সব সময় লোভাতুর দৃষ্টিতে তাকায়। আমাদের বাসায় যতবার আসে ততবারই আমার উপর চান্স নিতে চায় আমি চান্স দেই নাই। তবে রেখার উপর একটু আধটু চান্স নিয়েছে। আপা-দুলাভাই আমাদের বাসায় আসলে রেখা তাদেরকে দেখতে আসে। দুলাভাই হিসাবে তার সাথে ঠাট্টা তামাশা করে। একবার দুলাভাইয়ের মুখে কাচাহলুদের রং মাখিয়ে পালিয়েছিল। দুলাভাইও সুযোগের অপেক্ষায় ছিল। রেখাকে একা পেয়ে তার বুক দুটো আচ্চামত টিপে দিয়েছিল।পরে রেখা আমাকে এসব কথা বলেছে। আমাকে জিঞ্জেস করেছিল আমার সাথে এসব কিছু করেছে কি না। আমি বলেছি আমি চান্স দেই নাই। সে বলে চান্স দিস না কেন আমার তো ভালই লাগে, তোর ছোট দুলাভাইটা না দারুন জলি। এই জন্যই রেখা ছোট আপার বাসায় যেতে এত আগ্রহী। আমরা দার্জিলিং যাচ্ছি শুনে সে বলল
-আমাকে নিবি তোদের সাথে?
-আচ্ছা- মা কে বলে দেখি। কিন্তু তোর বাসা থেকে যেতে দেবে তো।
-খালা যদি বলে তবে যেতে দেবে না কেন?
- আচ্ছা আমি মা কে বলব তোর কথা।
যাই হোক শেষ পর্যন্ত রেখা তার বাসা থেকে আমাদের সাথে ছোট আপার বাসায় যাওয়ার অনুমতি পেল।
রাতে খাওয়া দাওয়ার পর এখন চিন্তা শোয়া হবে কোথায়। ছোটদুলাভাই পাশের বাসায় গেল, সে বাসায় ভদ্রলোক একা আছে তার ফ্যামিলি গেছে দেরাদুন। দুলাভাই খবর নিয়ে এসেছে এই পাসের বাসায় দু তিনজন থাকা যাবে। ঠিক হল আমি রেখা আর ছোটদুলাভাই এই তিনজন যাব পাশের বাসায় থাকতে। সেখানে দুইটা রুম আছে একটাতে থাকব আমি আর রেখা আর আরেকটাতে থাকবেন ছোটদুলাভাই আর পাশের বাসার ভদ্রলোক।
CLICK TO CONTINUE
মাছের যে দাম দুধে তো হাত-ই দেওয়া যায় না
Sunday, 10 March 2013
ভাবী-বৌদিদের Group sex !!!
ব্লেকমেল করে মাকে চোদা..
আমার মার কথা আর কি বলব , আগে একটু বর্ণনা দেই ,মার বয়েস বর্তমানে 41-42 হবে
. একটু মোটা ,গায়ের রং ধব ধবে ফর্সা , বেশ বড় সর দুটো দুধ ,42 তো হবেই , টস টসে
দুইটা ঠোঁট ,ভুবন ভোলানো দুটো রসালো পাছা ..
Bangle choti site a মাকে চোদার গল্প পরে অনেকদিন ধরেই মাকে চোদার সপ্ন
দেখছিলাম .কিন্তু কিছুতেই ভেবে পাচ্ছিলাম না কি করে সেটা সম্ভব .ইতিমধ্যে মা বাথরুম
স্নান করতে গেলে ফাঁক দিয়ে দেখতম মায়ের রসালো দুধ গুদ আর হাথ মেরে কাজ
চালাতে লাগলাম .কিন্তু তাতে মন ভরছিলনা ঠিক .একদিন সুযোগ এসে গেল .
কে একটা দরকারে আমাক দুপুর বেলা একবার বেরোতে হলো ,বাড়িতে কেউ নেই ,বাবা
office এ, মাও office এ .বাড়িতে চাবি দিয়ে বেরোলম .মায়ের office আমার যাওয়ার
রাস্তাতেই পরে ,তাই ভাবলাম যাওয়ার পথেই মাকে চাবি টা দিয়ে তারপর
যাব .বারিথেকে বেরিয়ে কিছুক্ষণের মধ্যেই মার অফিস পৌছে গেলাম , কিন্তু office এ
অনেক খুঁজেও কাউকে দেখতে পেলাম না .2nd floor এ উঠতেই সুনলাম একটা ঘর থেকে
কি রকম একটা সব্দ আসছে .আসতে আসতে ঘরের জানলার কাছে গিয়ে দাড়ালাম আর
যা দেখলাম ত়া নিজের চোখকেও বিশ্বাস করতে ইছহা করছিলনা.দেখি মা আঁচল
নামিয়ে রেখেছে আর তার দুধ দুটো যেন ব্লাউ্জ ফেটে বেরহয়ে আস্তে ছাইছে আর মার boss পিছন থেকে সারি
সুদ্ধু সায়া তুলে মাকে থাপাছ্যে আর আমার সতী মা কামত্তেজনায় আআআআহহহহহহহ আআআআআআহহহ
ইসসস..আআআহহহহহ ..জোরে করো..আআর জোরে এসব বলে তার বসকে উৎসাহ দিছে।মাথাটা ত়া পুরো গরম হয়েগেল এই দেখে .পরখনেই
ভাবলাম সুযোগ হাথ ছাড়া করাজাবেনা কিছুতেই .pocket থেকে mobile
বের করে গোটা দৃশ্য ত়া video করে রাখলাম .বেস কিছুখন থাপানর
মার গুদ এ মাল out করে মার পিথের উপর কেলিয়ে পরে
রইল,এতুকু দেখে চলে এলাম।।
বাবা মাকে আর থাপাতে পারেনা সেটা bujhte পারতাম কারন কয়েক বছর আগে বাবার ধনে কি
একটা অপারেশান হয়েছিলো,তারপর থেকেই হয়ত বাবা আর পারেনা কিন্তু তাই বলে মা েরকম বাজারি
হয়ে উঠবে ভাবতেই পারিনি,এসব ভাবতে ভাবতে কাজ মিতিয়ে বারি এলাম প্রায় সন্ধ্যে বেলা.এসে
দেখি মা বারির সামনে বসে আছে কারন চাবি আমার কাছে .দেরি করার জন্য আমাকে এক্তু বকা ঝকা
করল। আমি কথা না ্বলে দরজা খুলে ভীতরে ঢুকে গেলাম,মনে মনে ভাব্লাম দারা মাগি,কাল বাবা
অফিস বেরহক তারপর তোকে দেখছি।।
সেদিন রাত আর কোনো কথা হলনা মার সাথে ,পরের দিনের সকালের জন্য অপেখ্যা করতে লাগলাম .সকালে
৮.৩০টার মধ্যে বাবা office বেরিয়ে গেল ,নিজের ঘর থেকে বেরিয়ে নিচে মার কাছে গেলাম mobile টা
নিয়ে .মাকে ডেকে বসলাম খাটের উপর ,তারপর mobile এ গতকালের video টা প্লে করে মার হাথে ধরিয়ে
দিলাম .মা কিছুক্ষণ দেখে mobile টা আমাক দিয়ে মাথা নিচু করে কাঁদতে লাগলো ..
আমি -নেকাচোদার মত কান্দার কিছুই হয়নি .আমি যা বলব সনো ,নাহলে এটা আমি বাবাকে দেখাতে বাধ্য
হব .
মা -কি চাস তুই ??
CONTINUE READING
. একটু মোটা ,গায়ের রং ধব ধবে ফর্সা , বেশ বড় সর দুটো দুধ ,42 তো হবেই , টস টসে
দুইটা ঠোঁট ,ভুবন ভোলানো দুটো রসালো পাছা ..
Bangle choti site a মাকে চোদার গল্প পরে অনেকদিন ধরেই মাকে চোদার সপ্ন
দেখছিলাম .কিন্তু কিছুতেই ভেবে পাচ্ছিলাম না কি করে সেটা সম্ভব .ইতিমধ্যে মা বাথরুম
স্নান করতে গেলে ফাঁক দিয়ে দেখতম মায়ের রসালো দুধ গুদ আর হাথ মেরে কাজ
চালাতে লাগলাম .কিন্তু তাতে মন ভরছিলনা ঠিক .একদিন সুযোগ এসে গেল .
কে একটা দরকারে আমাক দুপুর বেলা একবার বেরোতে হলো ,বাড়িতে কেউ নেই ,বাবা
office এ, মাও office এ .বাড়িতে চাবি দিয়ে বেরোলম .মায়ের office আমার যাওয়ার
রাস্তাতেই পরে ,তাই ভাবলাম যাওয়ার পথেই মাকে চাবি টা দিয়ে তারপর
যাব .বারিথেকে বেরিয়ে কিছুক্ষণের মধ্যেই মার অফিস পৌছে গেলাম , কিন্তু office এ
অনেক খুঁজেও কাউকে দেখতে পেলাম না .2nd floor এ উঠতেই সুনলাম একটা ঘর থেকে
কি রকম একটা সব্দ আসছে .আসতে আসতে ঘরের জানলার কাছে গিয়ে দাড়ালাম আর
যা দেখলাম ত়া নিজের চোখকেও বিশ্বাস করতে ইছহা করছিলনা.দেখি মা আঁচল
নামিয়ে রেখেছে আর তার দুধ দুটো যেন ব্লাউ্জ ফেটে বেরহয়ে আস্তে ছাইছে আর মার boss পিছন থেকে সারি
সুদ্ধু সায়া তুলে মাকে থাপাছ্যে আর আমার সতী মা কামত্তেজনায় আআআআহহহহহহহ আআআআআআহহহ
ইসসস..আআআহহহহহ ..জোরে করো..আআর জোরে এসব বলে তার বসকে উৎসাহ দিছে।মাথাটা ত়া পুরো গরম হয়েগেল এই দেখে .পরখনেই
ভাবলাম সুযোগ হাথ ছাড়া করাজাবেনা কিছুতেই .pocket থেকে mobile
বের করে গোটা দৃশ্য ত়া video করে রাখলাম .বেস কিছুখন থাপানর
মার গুদ এ মাল out করে মার পিথের উপর কেলিয়ে পরে
রইল,এতুকু দেখে চলে এলাম।।
বাবা মাকে আর থাপাতে পারেনা সেটা bujhte পারতাম কারন কয়েক বছর আগে বাবার ধনে কি
একটা অপারেশান হয়েছিলো,তারপর থেকেই হয়ত বাবা আর পারেনা কিন্তু তাই বলে মা েরকম বাজারি
হয়ে উঠবে ভাবতেই পারিনি,এসব ভাবতে ভাবতে কাজ মিতিয়ে বারি এলাম প্রায় সন্ধ্যে বেলা.এসে
দেখি মা বারির সামনে বসে আছে কারন চাবি আমার কাছে .দেরি করার জন্য আমাকে এক্তু বকা ঝকা
করল। আমি কথা না ্বলে দরজা খুলে ভীতরে ঢুকে গেলাম,মনে মনে ভাব্লাম দারা মাগি,কাল বাবা
অফিস বেরহক তারপর তোকে দেখছি।।
সেদিন রাত আর কোনো কথা হলনা মার সাথে ,পরের দিনের সকালের জন্য অপেখ্যা করতে লাগলাম .সকালে
৮.৩০টার মধ্যে বাবা office বেরিয়ে গেল ,নিজের ঘর থেকে বেরিয়ে নিচে মার কাছে গেলাম mobile টা
নিয়ে .মাকে ডেকে বসলাম খাটের উপর ,তারপর mobile এ গতকালের video টা প্লে করে মার হাথে ধরিয়ে
দিলাম .মা কিছুক্ষণ দেখে mobile টা আমাক দিয়ে মাথা নিচু করে কাঁদতে লাগলো ..
আমি -নেকাচোদার মত কান্দার কিছুই হয়নি .আমি যা বলব সনো ,নাহলে এটা আমি বাবাকে দেখাতে বাধ্য
হব .
মা -কি চাস তুই ??
CONTINUE READING
মা এবং ছেলে মিলে চোদাচুদি
মা
এবং ছেলের মধ্যে যৌনসম্পর্কের কথা শুনলে অনেকেই আঁতকে ওঠেন। তাদের ভাবখানা
এমন যেন এরকম একটি অভিনব আর কুতসিত ব্যাপার এর কথা আগে কখনও শোনেন নি!
কিন্তু যৌবনের শুরুতে যারা 'ঈদিপাস কমপ্লেক্স' এ ভুগেন নি তাদের সংখ্যা আর
কত?! মার প্রতি যেকোনো ধরনের যৌন দুর্বলতার কথাই চেপে যেতে পছন্দ করি আমরা।
কারণ সমাজ এ বাপারটিকে দেখে গুরুতর অন্যায় আর পাপ কাজ হিসেবে। কিন্তু
আমাদের আবেগ আর যৌনকামনাকে কি সবসময় বিধি-নিষেধের আড়ালে বন্দী করে রাখা
যায়? বিশেষ করে শৈশবের সেই সময়টিতে যখন সামাজিক নিয়মকানুন সম্পর্কে
আমাদের ধারনা থাকে খুব অল্প! তখন আমাদের জানাশোনার জগতটি থাকে খুব ছোট আর
সবকিছুতেই থাকে প্রচণ্ড আগ্রহ। শৈশবের শেই সময়টিতে আমার মধ্যেও ছিল
চারপাশের জগতটাকে জানার একটা প্রবল আগ্রহ। আর সেই সঙ্গে ছিল সমবয়সী
ছেলেদের সাথে সময় কাটানোর লোভ। কিন্তু আমার মার ইচ্ছা ছিল ভিন্ন। মা চাইত
তার ছেলে বড় হয়ে পুথিগত বিদ্যার দিক দিয়ে সবাইকে ছাড়িয়ে যাবে। আর তার
এই মনোবাসনাকে পূর্ণতা দিতে মা আমাকে স্কুলে যাওয়া ব্যতিত বাড়ি থেকে বের
হতে দিত না বললেই চলে। মা চাইত আমি যেন সারাদিন পড়াশুনা নিয়ে ব্যস্ত
থাকি। প্রতিদিন বিকেলবেলা খেলতে যাওয়ার বায়না ধরতাম আমি। কিন্তু মার ভয়
ছিল পাড়ার ছেলেদের সাথে খেলতে গেলে আমার পক্ষে বিদ্ধ্যাধর হওয়া আর সম্ভব
হবে না! তাই সারাদিন গৃহবন্দী হয়েই কাটাতে হত। আর এর ফলস্বরূপ আমার
ছেলেবেলার জগতটা ছিল অন্য ছেলেদের চেয়ে একটু আলাদাই। অন্যরা যখন ফুটবল
খেলা নিয়ে ব্যস্ত থাকত তখন আমাকে মার সামনে বসে বই পড়ায় মনযোগী হতে হত!
তাই শৈশবের সেই আনাড়িপনার বয়সটাতে আমার মন ফুটবল এর চেয়ে এই লৌহমানবীর
চিন্তাতেই আচ্ছন্ন হয়ে থাকত সারাক্ষণ। মাঝে মাঝে এই একগুঁয়ে মহিলাটির
প্রতি আমার আক্রোশ সকল সীমা ছাড়িয়ে যেত। আবার খানিক বাদে এঁর কাছেই
ইনিয়ে বিনিয়ে নতুন কোন দাবির কথা পেশ করতে হত। তাই মার সাথে আমার
সম্পর্কটি ছিল মিঠে আর কড়ার মিশেল। মার কিছু কিছু আচরণ তো মাঝে মাঝে
রীতিমতো চমকে দিত আমাকে। মা রেগে গেলে আমার গায়ে হাত তুলতে দ্বিধা করত না।
কিন্তু একটু পরেই চোখের জল ফেলতে ফেলতে আমাকে পাগলের মত জড়িয়ে ধরে আমার
সমস্ত মুখে চুমুর পর চুমু খেত। আমরা এক ভাই এক বোন। আমিই সবার বড়। আমার
বয়স যখন এগার তখন আমার ছোট বোন তুলি জন্মায়। বাবা থাকতেন সৌদিতে। আমরা
থাকতাম আমার দাদা-দাদির সাথে। আমার দাদার দুই ছেলে এক মেয়ে। বাবাই ছিলেন
সবার ছোট। আমার বড় কাকা ছিলেন কিছুটা উগ্র মেজাজের লোক। বাবার সঙ্গে মতের
মিল না হওয়ায় তিনি আলাদা হয়ে যান। আমরা-আমি, মা আর আমার ছোট বোন মিলে
মাঝে মাঝে কাকার বাড়িতে বেড়াতে যেতাম। কিন্তু আমার কাকা কিংবা তার
পরিবারের কেউ ভুল করেও এদিকে পা বাড়াতেন না। দাদা-দাদিও ওদিকে যেতেন না।
বাবা সৌদিতে যান আমার বয়স যখন আট। বাবার প্রবাস জীবন বেশ দীর্ঘ। সব
মিলিয়ে প্রায় ষোল বছর। বাবা দেশে আসতেন প্রায় বছর দুয়েক পরপর। দাদা আর
দাদি দুজনেরই ছিল হার্টের ব্যামো। মাকে দিনের অনেকটা সময় ব্যস্ত থাকতে হত
এই দুজনের সেবাযত্ন নিয়ে। আর দিনের বাকিটা সময় মা কাটাত আমার সঙ্গে।
রান্নার কাজ থেকে শুরু করে ঘরের যাবতীয় কাজ মা একাই করত। কিন্তু এর মাঝেও
মা কখনও আমাকে চোখের আড়াল হতে দিত না। আমি কি করছি না করছি তার উপর ছিল
মার কড়া নজরদারি। কিন্তু আমার প্রতি মায়ের এই অখণ্ড নজরদারিতে ভাটা পড়ে
আমার ছোট বোনটি জন্মানোর পরে। মাকে তখন সারাক্ষন এই ক্ষুদে মানুষটার
যত্নআত্তি নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হত। আমাকেও সাহায্য করতে হত। বিশেষ করে যখন
মা দাদা-দাদির ঘরে যেত। তুলির দেখভাল করার দায়িত্ব তখন আমার ঘাড়ে পড়ত।
কিন্তু কিছু সময় পরেই হাঁপিয়ে উঠতাম আমি। তখন ইচ্ছা করেই ওকে কাঁদিয়ে
দিতাম আমি। মা তখন দাদা-দাদির ঘর থেকে ওর কান্না থামাতে ছুটে আসত। আমি তখন
মার হাতে তুলিকে সঁপে দিয়ে নিশ্চিন্ত হতে চাইতাম। মা তুলিকে কোলে নিয়েই
ব্লাউসের বোতাম খুলে মাইয়ের একটা বোঁটা তখন তুলির মুখে তুলে দিত। আর তুলিও
সাথে সাথে মাইয়ের বোঁটাটা মুখে পুরে নিয়ে চুষতে শুরু করে দিত। আমি
অনেকটা আড়চোখে খানিকটা লোভী, কৌতুহলি আর ভীরু দৃষ্টি নিয়ে বারবার মার
বুকের দিকে তাকাতাম। মা আমাকে থোড়াই কেয়ার করতেন। কারণ আমার সামনে তুলিকে
মাই থেকে দুধ খাওয়ানোর সময় মার মধ্যে কোন ধরনের আড়ষ্টতা লক্ষ্য করিনি
আমি। কিন্তু সম্ভবত এই ব্যাপারটাই সর্বপ্রথম আমার শরীরে যৌন কামনার জন্ম
দেয়। কিন্তু তখনো পর্যন্ত যৌনতা শব্দটির সঙ্গে পরিচয় ঘটে নি আমার। তাই
মার ভরাট বুক দেখে মনের মধ্যে যে শিহরনটা জেগে উঠত সেটা যে মানব মনের
আদিমতম এক কামনার বহিঃপ্রকাশ সে সম্পর্কে কোন ধারনাই ছিল না আমার। তবে
সবচেয়ে আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে মার খোলা স্তন দেখলে নিজের মধ্যে যে
উত্তেজনা অনুভব করতাম সেটা যে একটা চেপে রাখার বিষয় এটা ঠিক আন্দাজ করে
নিয়েছিলাম আমি। তাই এই ব্যাপারটা ঘটার পর থেকেই সুযোগ পেলেই মার স্তনের
দিকে দৃষ্টি দিতাম আমি। কিন্তু মা যাতে এটা টের না পায় সেদিকে কড়া নজর
ছিল আমার। স্কুলের কোন সহপাঠী কিংবা অন্য কারো সাথে ব্যাপারটা শেয়ার করার
সাহস হত না আমার। এটা ছিল আমার একান্তই একটা ব্যক্তিগত ব্যাপার। আর যতই দিন
যেতে লাগল মার দুধের প্রতি আমার আকর্ষণ যেন ততই বেড়ে যেতে লাগল। মার স্তন
জোড়ার প্রতি যেন মোহাবিষ্ট হয়ে পরলাম আমি। দিনের কিছু কিছু মুহূর্ত যেমন
মা যখন তুলিকে দুধ খাওয়াত, কিংবা কলপাড়ে শাড়ির আঁচল ফেলে দিয়ে গোসল
করত, কিংবা রাতে ঘুমানোর সময় শাড়ির আঁচলটা বুকের উপর থেকে সরিয়ে দিয়ে
বড় বড় ফোলা ফোলা দুধ দুটোকে আমার সামনে মেলে ধরত তখন অজানা এক উত্তেজনায়
আমার শ্বাস-প্রশ্বাস যেন বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হত আমার। আশ্চর্য এই
অনুভুতির নাম যে কামনা সেটা বুঝে ওঠার আগেই প্রচণ্ড কামজ্বরে পুড়তে পুড়তে
আমার তখন দিশেহারা হওয়ার অবস্থা। মার দুধ দুটোকে একটু কাছ থেকে
নেড়েচেড়ে দেখার জন্য আমার মনটা সারাক্ষণ আকুলি-বিকুলি করতে লাগল। মাঝে
মাঝে মনে হত যা হয় হবে মাকে আমার এই ইচ্ছার কথা জানিয়ে দেব। মা কি তাহলে
খুব রেগে যাবে আমার উপর? কিন্তু এটা ছাড়া আর উপায়ের কথাও মাথায় আসছিল না
আমার। মনে মনে ভাবছিলাম মা তো রোজই তুলিকে নিজের দুধ খেতে দেয়। আমাকে
একটু দুধ দুটো নেড়েচেড়ে দেখতে দিলে কি এমন ক্ষতি হবে মায়ের? মনে মনে এসব
ভাবতাম বটে তবে মুখ ফুটে মাকে কিছুই বলতে পারছিলাম না। স্কুলের অনেক
বন্ধুরাও ততদিনে সেক্সের ব্যাপারে কথাবার্তা বলা আরম্ভ করে দিয়েছে। ওরা
যখন ওদের বিভিন্ন অভিজ্ঞতার কথা একে অপরের সাথে শেয়ার করতে লাগল আমার তখন
বারবার ঘুরেফিরে মার কথাই মনে হতে থাকত। অবশ্য তখনও পর্যন্ত আমার ভেতর মার
অন্য কোন অঙ্গপ্রতঙ্গের প্রতি কোন ধরনের আসক্তির জন্ম নেয় নি। মার ভরাট
বড় বড় ফর্শা দুধ দুটির প্রতিই ছিল আমার যত লোভ। এই যখন আমার অবস্থা তখন
হঠাত একদিন বৃষ্টিতে ভিজে বেশ জ্বর বাধিয়ে বসলাম আমি। আমার অসুখ হলে
বরাবরই মায়ের উদ্বেগের সীমা থাকে না। জ্বরের তীব্রতায় দুই দিন ধরে বিছানা
থেকেই উঠতে পারলাম না আমি। মা এ দুটো দিন তার মাতৃস্নেহের সবটুকু ঢেলে
দিয়ে আমার সেবাযত্ন করল। এ দুদিন আমার আহারে তীব্র অরুচি জন্মানোয় কিছুই
খেতে চাইতাম না আমি। তবু মা জোর করে মুখে তুলে কিছু কিছু খাইয়ে দিত।
দ্বিতীয় দিন রাতের বেলা আমার জ্বর বেশ কিছুটা কমে এল। যদিও মুখ তেতো হয়ে
থাকায় রাতে খেলাম খুব কম। রাতে যথারীতি মা আমাদের দুই ভাই-বোনকে দুদিকে
শুইয়ে দিয়ে নিজে মাঝে শুল। হঠাত করে জ্বর ছেড়ে যাওয়ায় বেশ চনমনে বোধ
করছিলাম আমি। ঘুম আসছিল না। কিছুক্ষণ ঘরের দেয়ালের দিকে তাকিয়ে থাকার পর
আমার চোখ পড়ল মার বুকের দিকে। সঙ্গে সঙ্গে অদ্ভুত সেই শিহরনটা ছড়িয়ে
পড়ল আমার সমস্ত শরীরে। আমি মন্ত্রমুগ্ধের মত চেয়ে রইলাম মার উঁচু উঁচু
খাড়া খাড়া দুধ দুটোর দিকে। মার ব্লাউজের উপরের দিকের একটা হুক তখনো খোলা।
নিশ্চয়ই ঘুমাবার আগে তুলিকে মাই খাওয়ানোর পর উপরের হুকটা না লাগিয়েই
ঘুমিয়েছে। ইশ! তুলিটা কি ভাগ্যবান! হয়ত আমার গরম নিঃশ্বাস মার শরীরে
লাগায় কিংবা স্রেফ দৈবযোগেই হঠাত করে মার ঘুম ভেঙ্গে গেল এবং ঘুম থেকে
জেগেই আমার সাথে তার চোখাচোখি হয়ে গেল। মা কিছুটা অবাক হল, তারপর জিজ্ঞেস
করল, - কিরে অভি ঘুমুস নি এখনো? - না মা, ঘুম আসচে না। - দেখি গায়ে জ্বর
আছে কি না? (মা আমার কপালে হাত বুলিয়ে দেখল) নাহ, জ্বর তো কমেছে দেকছি।
উফফ, যা ভয় পাইয়ে দিয়েছিলি তুই। দুষ্টু ছেলে একটু সামলে চলতে পারিস না! -
আমার কি দোষ বল? হঠাত করে বৃষ্টিটা নেমে এলো যে! - ঠিক আছে বাবা আর
কৈফিয়ত দিতে হবে না। তুই হয়েছিস আমার বাবার মতো। শরীরে একটুও ধকল সইতে
পারিস না। তোর মেয়ে হয়ে জন্মানো উচিত ছিল বুজলি! ভুল করে ছেলে হয়ে
জন্মেচিস। এখন শান্ত ছেলের মতো ঘুমিয়ে পর। আয় আমি মাথায় হাত বুলিয়ে
দেই। অসুখবিসুখ হলে এই ছিল মজা। আমার জন্য মার জমিয়ে রাখা সব মমতা যেন তখন
উপচে পরত। মা আরও কাছে ঘেঁষে এসে মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে লাগল। মার দুধ
দুটো তখন এসে পড়ল আমার চোখ থেকে ইঞ্চিখানেক দূরে। ঘরের আবছা আলোয় আমি
সেদিকেই তাকিয়ে ছিলাম। বেশ কিছুক্ষণ পরে আবার মা সরু গলায় জিজ্ঞেস
করল,'কিরে অভি ঘুমাস নি এখনো?' আমি চোখ তুলে দেখি মা আমার দিকেই তাকিয়ে
আছে। আমি আবার বললাম, 'ঘুম আসচে না যে!' - নিশ্চয়ই পেটে খিধে থাকায় ঘুম
আসছে না, রাতে তো কিছুই খাস নি। এখন কিছু এনে দেই? - না মা আমার এখন কিছু
খেতে ইচ্ছে করছে না। - কিছু খেলে দেখবি শরীরে বল পাবি। দুদিন ধরে কিছুই তো
খাচ্চিস না। - না মা এখন কিছু খেতে পারব না। - ঠিক আছে তাহলে এক গ্লাস দুধ
গরম করে দেই? দুধটুকু খেয়ে নিলে দেখবি ভাল লাগবে। - ঠিক আছে খাব তবে তুলি
যেভাবে খায় সেভাবে খাব! - মানে?! - তুলি যেভাবে তোমার বুক থেকে দুধ খায়
আমিও সেভাবে তোমার বুক থেকে দুধ খাব মা। কথাগুলো বলে আমি নিজেই যেন নিজের
কানকে বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। সত্যিই আমি মাকে এভাবে বলতে পেরেছি!আমি
মার প্রতিক্রিয়া জানতে উদগ্রীব হয়ে রইলাম। মা কিছুক্ষণ চুপ করে থেকে আমার
মাথায় হাত বুলাতে বুলাতেই বলতে লাগল, - যা দুষ্ট ছেলে কথাকার! তুই এখন
বড় হয়েছিস না! মা কথাগুলো বলল মুখে একটা হাসির রেখা ফুটিয়ে তুলে। এতে
করে আর একটু সাহসী হয়ে উঠলাম আমি। মনে মনে তখনি ঠিক করে ফেললাম মাকে আজ
যেভাবেই হোক রাজি করাতেই হবে। - মা প্লিজ তুলি তো রোজ তোমার বুক থেকে দুধ
খায়, আজ আমাকে একটু খেতে দাও না। প্লিজ মা প্লিজ। যদি না দাও তাহলে বুজবো
তুমি শুধু তুলিকেই ভালোবাসো, আমাকে একটুও বাস না। - কি সব পাগলামি করচিস
অভি! তুই আমার একটামাত্র ছেলে,তোকেই আমি সবচেয়ে ভালবাসিরে খোকা। কিন্তু
তোর বয়সী কোন ছেলে কখনও মার বুক থেকে এভাবে দুধ খায়! লোকে শুনলে কি বলবে
শুনি! তোর বন্ধুরা শুনলে তো তোকে সারাক্ষণ খেপাবে। তখন কেমন লাগবে শুনি? -
ওরা কিচ্ছু জানবে না মা। আমি কাউকে কিছু বলব না। প্লিজ মা প্লিজ! তুমি যদি
না দাও তাহলে আমি আজ সারারাত ঘুমাব না। তোমার কাছে আর কোনদিন কিছু চাইব না
কারন তুমি আমাকে একটুও ভালোবাসো না। - উফফ! আচ্ছা নাছোড়বান্দা হয়েছিস তো
তুই! ঠিক আছে আজ খেতে দিচ্ছি, তবে এসব কথা আবার কাউকে বলতে যাস না যেন।
লোকে শুনলে তোকে নিয়ে ঠাট্টা করবে। এই বলে মা নিজেই ব্লাউজের উপরের দিকের
দুটো হুক আলগা করে একটা মাই বের করে বলল, 'আয়।' আমি সেই প্রথম অত কাছ থেকে
মায়ের স্তন দেখলাম। আমি হাঁ করে মার নগ্ন স্তনটার দিকে তাকিয়ে আছি। এমন
সময় মা আবারও তাগাদা দিলো, 'কিরে দুষ্টু ছেলে, এমন করে মার দুধের দিকে
তাকিয়ে তাকিয়ে শুধু দেখবি নাকি কাছে এসে মুখ লাগাবি?' আমি দুরুদুরু বুকে
মার স্তনটার দিকে মুখ বাড়িয়ে দিলাম। মা নিজেই তার স্তনের বোঁটাটা আমার
মুখে পুরে দিলো। আমি সম্মোহিতের মতো মার স্তনের বোঁটাটা চুষতে লাগলাম। বেশ
কিছুক্ষণ মা কোন কথা বলল না। শুধু একটা হাত আমার মাথার উপর রেখে আঙ্গুল
দিয়ে চুলে বিলি কাটতে লাগল। কিছুক্ষণ পরে মার গলার আওয়াজে আমার হুশ হল।
আমি মার স্তনটাকে খুব আলতোভাবে একমনে চুষে যাচ্ছিলাম যাতে মার স্তনে ব্যথা
না লাগে। মা বলল, 'বোকা কথাকার! এভাবে চুষলে স্তন থেকে দুধ বেরোবে রে
পাজি?' এই বলে মা স্তনটাকে আমার মুখ থেকে ছাড়িয়ে নিল। তারপর মা নিজেই
নিজের স্তনটাকে দুহাতে চেপে ধরে বলল, 'আয়, এবার যতটা পারিস দুধটাকে তোর
মুখের ভেতর ঢোকা, তারপর জোরে জোরে চুষতে থাক।' আমি মার কথামত আমার মুখভর্তি
করে মার স্তনটাকে নিলাম আর জোরে জোরে চুষতে শুরু করলাম। এবার মার স্তন
থেকে নিঃসৃত দুধে মুখ ভরে গেল আমার। আমি দুধটুকু গলা দিয়ে চালান করে দিয়ে
দিগুণ উতসাহে স্তনটা চুষে যেতে লাগলাম। চুষে চুষে মার স্তন থেকে সমস্ত দুধ
পেটে চালান করে দিতে লাগলাম আমি। মার দুধের মিষ্টি স্বাদ আর নরম স্তনটাকে
জিহ্বা দিয়ে চেটেপুটে ভোগ করার আনন্দে আমি আমার চারপাশের বাকি সবকিছুর কথা
ভুলে গেলাম। চুষতে চুষতে স্তনটাকে মাঝে মাঝে কামড়ে কামড়ে ধরছিলাম আমি।
এভাবে কতক্ষণ আনন্দলোকে বিচরণ করেছিলাম মনে নেই। কিন্তু হুশ ফিরল যখন চুষতে
চুষতে মার সব দুধ গলাধকরন করা হয়ে গেল। চুষে কামড়ে মার দুধটাকে ততক্ষনে
আমার জিহ্বা নিঃসৃত লালা দিয়ে পিচ্ছিল করে ফেলেছি। হঠাত মনে হল মার স্তনে
কামড় বসানোতে মার ব্যথা লাগেনি তো? আমি মুখ তুলে মার দিকে চাইলাম। দেখলাম
মা একটা হাত আমার মাথায় রেখে আমার দিকেই চেয়ে আছে। চোখাচোখি হতেই মা একটা
গরম নিঃশ্বাস ফেলল তারপর জিজ্ঞেস করল,'কিরে দুষ্টু মার স্তনের সব দুধ
খেয়ে শেষ করে ফেললি?' আমি বললাম, 'মা আমি যে এতক্ষণ তোমার দুধ খেলাম তুমি
ব্যথা পাওনি তো?' মা কিছুটা মুচকি হেসে বলল, 'না রে বোকা, ছেলে মার বুক
থেকে দুধ খেলে মা কি ব্যথা পেতে পারে? আমার বরং খুব আরাম লাগছিল রে।' তারপর
আমাকে দুহাতে জড়িয়ে ধরে জিজ্ঞেশ করল, 'আরও খাবি খোকা?' আমি বললাম,
'খাব।' মা এবার চিত হয়ে শুয়ে বাকি স্তনটাকেও ব্লাউজের ভেতর থেকে বের করে
নিয়ে এলো, 'এবার এটা চুষে দেখ, কিছু পাস কি না।' আমি বিন্দুমাত্র দেরি না
করে স্তনটাকে মুখে পুরে নিয়ে চুষতে শুরু করে দিলাম। মা আবারও একটা বড় করে
নিঃশ্বাস ফেলে আমার মাথাটাকে তার বুকে চেপে ধরল। আমার মনে হল মা যেন আরও
জোরে জোরে স্তনটাকে চুষে দেওয়ার জন্য আমাকে অনুপ্রাণিত করছে। এবার আমি
অনেকটাই বেপরোয়া হয়ে উঠলাম। মার এই দুধটাতে খুব বেশি দুধ অবশিষ্ট ছিল না।
দুধ শেষ হয়ে আসলেও আমি ঘন ঘন কামড় বসাতে লাগলাম মার স্তনে। মা বাধা তো
দিলই না বরং আমার মাথাটাকে আরও জোরে তার বুকে চেপে ধরল। আমি পাগলের মতো
চুষতে আর কামরাতে লাগলাম মার ফরশা ছোটখাটো একটা জাম্বুরার মতো বড় নরম
দুধটাকে। মা পরে আমাকে বলেছিল প্রত্যেক মেয়েরই একটা দুর্বল অঙ্গ থাকে
যেখানে কোন পুরুষের হাত পরলে মেয়েরা ঠিক থাকতে পারে না। মার দুধ দুটো ছিল
মার সেই দুর্বল জায়গা। তাই মার উত্তেজনা ক্রমশ মাত্রা ছাড়িয়ে যেতে থাকে।
আমি যখন পাগলের মতো মার দ্বিতীয় স্তনটাতে কামড় বসাচ্ছিলাম তখন মা আমার
একটা হাত নিয়ে মার অপর স্তনটার উপর রাখে। তারপর ফিসফিসিয়ে আমার কানে কানে
বলে, 'খোকা তুই আমার স্তনটাকে কামড়ে কামড়ে লাল করে দিয়েছিস, এবার একটু
জোরে জোরে টিপে দে বাবা, তাহলে আমার ব্যথা কমে যাবে।' মার স্তনটা তখন আমার
হাতের মুঠুতেই ছিল। আমি কোন কথা না বলে আস্তে আস্তে মার স্তনটাকে টিপতে
শুরু করলাম আর মুখ দিয়ে তখনো কামড়ে যাচ্ছিলাম মার এদিকের স্তনটা। মার
দুধে কামড় বসাতে খুব মজা পাচ্ছিলাম আমি। কিন্তু মা এবার ফিসফিস করে বলল,
'অভি বাবা আমার,মার দুধটা আরও জোরে টিপে দে সোনা।' মার কথা শুনে আমি মার
দুধের উপর আরও জোরে চাপ দিতে লাগলাম। মার নরম দুধটা আমার হাতের চাপে দেবে
যেতে লাগল। মার নিঃশ্বাসও খুব ঘন হয়ে উঠল। মার দুধ টিপতে মজা পেয়ে গেলাম
আমি। গায়ের সমস্ত শক্তি প্রয়োগ করে তখন টিপতে লাগলাম মার দুধ। মা বাধা তো
দিচ্ছিলই না বরং দু হাত দুদিকে ছড়িয়ে দিয়ে চোখ বন্ধ করে সমস্ত ব্যপারটা
উপভোগ করে যাচ্ছিল। আমি একসময় এত জোরে মার দুধে কামড় বসিয়ে দিলাম যে মা
ব্যথায় ককিয়ে উঠল। কিন্তু মা আমাকে ধমক দেওয়ার বদলে শুধু কানের কাছে
ফিসফিস করে বলল, 'এবার এটাকেও টিপে দে অভি। দুই হাতে দুটো দুধ টেপ্।' মা
তখন চিত হয়ে শুয়েছিল, তাই মার দুটো দুধ একসাথে টেপার জন্য আমি কিছুটা উঠে
বসলাম। মা আমাকে এভাবে দেখে বলল, 'আয়, আমার শরীরের উপর উঠে আয়।' এই বলে
নিজেই আমাকে তার শরীরের উপর উঠিয়ে দিয়ে বলল, 'অভি, এবার যত জোরে পারিস
আমার দুধ দুটোকে টিপে দে।
CONTINUE READING
CONTINUE READING
Sunday, 3 March 2013
ময়ুরী কাকিমার উপসী শরীর আর পাবলোর ডায়েরী
পাবলো
জিম থেকে বাড়ী ফিরে এসে টিভি দেখছিল। টিভির পর্দা থেকে চোখ সরিয়ে দেখল,
কাকিমা ওর শরীর ঘন হয়ে এসে দাঁড়িয়েছে। ৩৯ -এর ভরাট নদী উথাল-পাতাল
শরীরটা থেকে যেন আশ্চর্য মোহগন্ধ ধরা দিচ্ছে। ভরাট উদ্ধত স্তন ছোঁয়া লাগছে
পাবলোর শরীরে বুকে। কাকিমা বললো, দেখো তো পাবলো, আমার গলায় কিসব যেন
হয়েছে, খুব জ্বালাচ্ছে। পাবলো তাকালো, কাকিমার ফর্সা গালে লাল গুঁড়ে
গুঁড়ে চুনী দানার মত বিন্দু কতগুলো। বোধহয় কোন অ্যালার্জী বা স্কিন
ইরাপশান। ঘোর লাগা আচ্ছন্ন চোখে ও তাকিয়ে রইলো। গলার দাগগুলো এক ঝলক দেখেই
ও চোখ সরিয়ে নিল। গুরুত্বই দিল না। বুঝতে পারল, এত রাত্রে বাড়ীর অন্যেরা
যে যার ঘরে দরজা বন্ধ করে যখন ঘুমিয়ে পড়েছে, কাকীমা গলার দাগ দেখাতে এই
তিনতলার নির্জনতায়, পাবলোর ঘরে মোটেও ওর কাছে আসেনি।
কেন এসেছে তাহলে? দাগগুলো কি সত্যিই খুব জ্বালাচ্ছে? একুশ বছরের যুবকের কাকীমাকে বুঝতে একটুও অসুবিধে হয় না। পাবলোর চোখ এবার গলা থেকে পিছলে নেমে এল, কাকিমার ধবধবে ফর্সা স্তনের উপত্যকায়। লাল কাফতানের লোকাট গলা দিয়ে কাকিমার স্তনরেখা। যেন স্বঘন রোমান্টিকতা উড়ো চিঠির আমন্ত্রণ জানাচ্ছে। পাবলোর সারা শরীর জুড়ে এক উথাল পাতাল অনুভব,টানটান বাঘলাফ হচ্ছে। যদিও এঘরে এখন কেউ আসবে না। বাবা-মা-বোন, যে যার ঘরে হয়তো ঘুমিয়ে পড়েছে। তবু বাড়তি সতর্কতা হিসেবে পাবলো ঘরের দরজাটা এবার বন্ধ করে দিল। ফিরে এসে কাকীমার শরীর ঘেঁসে দাড়ালো।
‘দরজা বন্ধ করলে কেন?’ কাকীমার চোখে এখন এক অন্যরকম ছায়া। পাবলো ঘন চোখে কাকিমার দিকে তাকালো। ‘ভাল করে পরীক্ষা করে দেখতে হবে না, তোমার গলায় ওগুলো কি হয়েছে।’
‘ও পরীক্ষা করবে?’ রহস্যময় হাসি দিল কাকীমা। পাবলো হাত বাড়ালো। বিন্দু বিন্দু চুনী দানাগুলোর ওপর আঙুল বোলালো। তারপর আঙুলগুলো নিচে নামাতে লাগল।
রক্তরাঙা কাফতানের ওপর স্তনের বিভাজিকায় আঙুলগুলো এসে থামলো। নড়ল চড়ল। কাকিমা প্রশ্রয়ের ভঙ্গীতে হাসল। ‘এই দেখো, আবার পাগলামো শুরু করলে?’
পাবলোর দুষ্টু হাত ততক্ষণে নেমে এসেছে, ময়ুরী কাকীমার স্তনে। কাফতানের ওপর দিয়েই ওর হাত স্তন দুটোয় চাপ দিতে লাগল। কাকিমা বাধা দিল না। বাধা যে দেবে না, সেটা পাবলো ভালমতনই জানতো। উল্টে কাকিমা পাবলোর হাতটাকে সপ্রশয়ে চেপে ধরল নিজের বুকের ভেতর। পাবলোর অন্যহাতটা নিজের অন্যহাতের মুঠোয় শক্ত করে চেপে ধরলো। কাকিমার চোখে-মুখে তখন কাফতানের রঙের প্রতিচ্ছায়া লাগতে শুরু করেছে। স্তন দুটোকে হালকা মুঠোয় চেপে ধরল পাবলো এবার। কাকিমা দু’চোখ বন্ধ করে ফেললেন, সারাটা মুখে প্রবল সুখের ছায়া, যা অনবরত ভাঙচুর হচ্ছে। যেন নতুন সুখের নির্মাণ গড়ে উঠছে।
পাবলো মুখটাকে নামিয়ে আনলো। কাকিমার দু’চোখ বন্ধ। পাবলো আদর চালাতে চালাতেই কাকিমার ঠোঁটে আঙুল ছোঁয়ালো, বোলাতে লাগল আলতো করে। একবার দু’বার তিনবার, এবার কাকীমা সাড়া দিল। ওর ঠোঁট সামান্য ফাঁক হয়। আর তখনি পাবলোর চোখ চলে যায় টেলিভিশনের পর্দায়। ন্যাশানাল জিওগ্রাফি চ্যানেলে তখন এক দুরন্ত দৃশ্যে বাঘ তাড়া করেছে সন্ত্রস্ত হরিণীকে। পাবলো এবার কাকিমার ঈষৎ ফাঁক, নরম ভিজে ঠোঁটে নিজের ঠোঁট গুজে দেয়, প্রাণপনে চুষতে শুরু করে। হয়তো আধমিনিট। তারপরই কাকিমা সাড়া দেয়। পাবলোর কোমরটাকে এক হাতে জড়িয়ে ধরে গভীর করে। অন্য হাতে ওর মাথার পেছনটাকে চেপে ধরে মাথাসহ মুখটাকে কাছে টেনে নেয়। পাবলোর ঠোঁট দু’টোকে নিজের ঠোঁট জোড়া দিয়ে প্রায় কামড়ে ধরে। মেতে ওঠে এক প্রবল রকমের আশ্লেষময় চুমুতে।
টিভির পর্দায় তখন বাঘ ঝাঁপিয়েছে তার শিকারের ওপর। টুটি কামড়ে ধরেছে। আর চুম্বনরত পাবলোর শরীরে তখন বিদ্যুতের আলোয় ময়ুরী কাকিমার কাফতানের রং প্রতিফলিত হয়ে শরীরটা খুনখারাবি রক্তে যেন মাখামাখি হয়ে যাচ্ছে। টিভির পর্দায় বাঘ শিকারকে প্রায় কব্জায় এনে ফেলেছে। কিন্তু এখন এই ঘরে কে শিকার আর কেই বা শিকারী?
কেন এসেছে তাহলে? দাগগুলো কি সত্যিই খুব জ্বালাচ্ছে? একুশ বছরের যুবকের কাকীমাকে বুঝতে একটুও অসুবিধে হয় না। পাবলোর চোখ এবার গলা থেকে পিছলে নেমে এল, কাকিমার ধবধবে ফর্সা স্তনের উপত্যকায়। লাল কাফতানের লোকাট গলা দিয়ে কাকিমার স্তনরেখা। যেন স্বঘন রোমান্টিকতা উড়ো চিঠির আমন্ত্রণ জানাচ্ছে। পাবলোর সারা শরীর জুড়ে এক উথাল পাতাল অনুভব,টানটান বাঘলাফ হচ্ছে। যদিও এঘরে এখন কেউ আসবে না। বাবা-মা-বোন, যে যার ঘরে হয়তো ঘুমিয়ে পড়েছে। তবু বাড়তি সতর্কতা হিসেবে পাবলো ঘরের দরজাটা এবার বন্ধ করে দিল। ফিরে এসে কাকীমার শরীর ঘেঁসে দাড়ালো।
‘দরজা বন্ধ করলে কেন?’ কাকীমার চোখে এখন এক অন্যরকম ছায়া। পাবলো ঘন চোখে কাকিমার দিকে তাকালো। ‘ভাল করে পরীক্ষা করে দেখতে হবে না, তোমার গলায় ওগুলো কি হয়েছে।’
‘ও পরীক্ষা করবে?’ রহস্যময় হাসি দিল কাকীমা। পাবলো হাত বাড়ালো। বিন্দু বিন্দু চুনী দানাগুলোর ওপর আঙুল বোলালো। তারপর আঙুলগুলো নিচে নামাতে লাগল।
রক্তরাঙা কাফতানের ওপর স্তনের বিভাজিকায় আঙুলগুলো এসে থামলো। নড়ল চড়ল। কাকিমা প্রশ্রয়ের ভঙ্গীতে হাসল। ‘এই দেখো, আবার পাগলামো শুরু করলে?’
পাবলোর দুষ্টু হাত ততক্ষণে নেমে এসেছে, ময়ুরী কাকীমার স্তনে। কাফতানের ওপর দিয়েই ওর হাত স্তন দুটোয় চাপ দিতে লাগল। কাকিমা বাধা দিল না। বাধা যে দেবে না, সেটা পাবলো ভালমতনই জানতো। উল্টে কাকিমা পাবলোর হাতটাকে সপ্রশয়ে চেপে ধরল নিজের বুকের ভেতর। পাবলোর অন্যহাতটা নিজের অন্যহাতের মুঠোয় শক্ত করে চেপে ধরলো। কাকিমার চোখে-মুখে তখন কাফতানের রঙের প্রতিচ্ছায়া লাগতে শুরু করেছে। স্তন দুটোকে হালকা মুঠোয় চেপে ধরল পাবলো এবার। কাকিমা দু’চোখ বন্ধ করে ফেললেন, সারাটা মুখে প্রবল সুখের ছায়া, যা অনবরত ভাঙচুর হচ্ছে। যেন নতুন সুখের নির্মাণ গড়ে উঠছে।
পাবলো মুখটাকে নামিয়ে আনলো। কাকিমার দু’চোখ বন্ধ। পাবলো আদর চালাতে চালাতেই কাকিমার ঠোঁটে আঙুল ছোঁয়ালো, বোলাতে লাগল আলতো করে। একবার দু’বার তিনবার, এবার কাকীমা সাড়া দিল। ওর ঠোঁট সামান্য ফাঁক হয়। আর তখনি পাবলোর চোখ চলে যায় টেলিভিশনের পর্দায়। ন্যাশানাল জিওগ্রাফি চ্যানেলে তখন এক দুরন্ত দৃশ্যে বাঘ তাড়া করেছে সন্ত্রস্ত হরিণীকে। পাবলো এবার কাকিমার ঈষৎ ফাঁক, নরম ভিজে ঠোঁটে নিজের ঠোঁট গুজে দেয়, প্রাণপনে চুষতে শুরু করে। হয়তো আধমিনিট। তারপরই কাকিমা সাড়া দেয়। পাবলোর কোমরটাকে এক হাতে জড়িয়ে ধরে গভীর করে। অন্য হাতে ওর মাথার পেছনটাকে চেপে ধরে মাথাসহ মুখটাকে কাছে টেনে নেয়। পাবলোর ঠোঁট দু’টোকে নিজের ঠোঁট জোড়া দিয়ে প্রায় কামড়ে ধরে। মেতে ওঠে এক প্রবল রকমের আশ্লেষময় চুমুতে।
টিভির পর্দায় তখন বাঘ ঝাঁপিয়েছে তার শিকারের ওপর। টুটি কামড়ে ধরেছে। আর চুম্বনরত পাবলোর শরীরে তখন বিদ্যুতের আলোয় ময়ুরী কাকিমার কাফতানের রং প্রতিফলিত হয়ে শরীরটা খুনখারাবি রক্তে যেন মাখামাখি হয়ে যাচ্ছে। টিভির পর্দায় বাঘ শিকারকে প্রায় কব্জায় এনে ফেলেছে। কিন্তু এখন এই ঘরে কে শিকার আর কেই বা শিকারী?
চরম সুখ
মাথার
ওপরে বাবা যতদিন ছিলেন আমাকে কোনদিন পড়াশুনো নিয়ে চিন্তা করতে হয়নি।
বাবা মারা যাবার পর কি যে হল, আমি যেন চোখে অন্ধকার দেখতে লাগলাম। কলেজে
পড়তে পড়তেই হঠাৎ বাবার মৃত্যু। ইচ্ছে ছিল কলেজ পাশ করার পর আরও
হায়ারস্টাডী করবার। কিন্তু ভাগ্যে না থাকলে যা হয়। আপাতত পড়াশুনার পাঠ
এখানেই চুকিয়ে দিয়ে আমাকে চাকরির খোঁজে বেরোতে হবে। এই বাজারে চাকরি
পাওয়া বেশ কঠিন। তাও আমাকে চেষ্টা করতে হবে। কারণ মাথার উপরে মা এখনও
বেঁচে রয়েছেন। একমাত্র ছেলে হয়ে মা’য়ের মুখি হাসি ফোটানো আমার কর্তব্য।
শহরে বাড়ী ভাড়া করে থাকাটা বেশ কঠিন। মা’কে পাঠিয়েদিলাম গ্রামের বাড়ীতে। মুর্শিদাবাদ জেলায় একটু ভেতরের দিকে আমাদের একচালা একটা গ্রামের বাড়ী। বাবা একটা সোনার দোকানে কাজ করতেন। বছর সাতেক আগে আমাকে আর মাকে সঙ্গে করে নিয়ে চলে এসেছিলেন কলকাতায়। মজুরীর কাজ করে যা মাইনে পেতেন তাতে আমাদের সংসারটা চলত। আমার পড়াশুনার খরচ বহন করা থেকে শুরু করে কলকাতার বুকে থেকে একটা ঘরের মাসিক ৫০০ টাকা ভাড়া সবই বাবাই যোগাতেন। হঠাৎ কি যে হল। আমার ভবিষ্যতের সব স্বপ্নগুলোই যেন ভেঙে সব তছনছ হয়ে গেল। মনে হল এ জীবনে বোধহয় আর কিছু পাওয়া হল না। ভেবেছিলাম খুব সুন্দর দেখে একটা মেয়েকে বিয়ে করব। সংসার হবে, বাচ্চাকাচ্চা হবে। তা না সব যেন তখনকার মতন জলাঞ্জলী গেল। আপাতত বিয়ের ইচ্ছাটাও মাথা থেকে তখন উবে গেল। আগে আমাকে একটা কাজ জোগাড় করতে হবে। গ্রামের একচালা বাড়ীতে মা একা রয়েছেন। মা’কে প্রতিমাসে কিছু টাকা পাঠাতে হবে। কোনদিন যদি ভাগ্যদেবতা আমার উপর প্রসন্ন হন। বিয়ে আমি করবই। তা একটু দেরীতে হোক না। তাতে ক্ষতি কি?
বাবা মা’কে অল্প বয়সেই বিয়ে করেছিলেন। আসলে অল্প বয়সে বিয়ে করাটা আমাদের পূর্বপূরুষদের রীতি অনুযায়ী। বাবা বেঁচে থাকলে হয়তো বিয়েটা তাড়াতাড়িই দিতেন। কিন্তু আমার একার পক্ষ্যে সেটা তাড়াতাড়ি করে ওঠা সম্ভব নয়। আগে তো নিজের পায়ে শক্ত হয়ে দাঁড়াই, তারপর এসব বিয়ের ব্যাপারে চিন্তাভাবনা করা যাবে।
আমি হন্যে হয়ে তখন চাকরি খুঁজছি। কেউ আমাকে ৩০০০ টাকা মাইনেরও একটা কাজ দিচ্ছে না। বেশ চিন্তায় পড়ে গেছি। রাতে ঘুম হচ্ছে না। মনটা ভেবে ভেবে শুধু অস্থির হচ্ছে। মনে হচ্ছে দুনিয়াটা কেমন স্বার্থবাদী আর সুবিধাবাদী হয়ে গেছে। মানুষ যদি আজকাল কোন বিপদে পড়ে। তার পাশে দাঁড়ানোরও যেন কেউ নেই। কেউ যদি মুখ ফুটে, কাতর ভাবে বিনয়ভাবে বলে, আমি খুব বিপদে পড়ে গেছি। আমাকে দয়া করে বাঁচান। তাহলেও কি তাকে দেখার কেউ নেই? তাহলে এই দুনিয়ায় বাকীরা সবাই চলছে কি করে? ফুটপাত দিয়ে সবাই তাহলে মুখ নিচু করে চলত। কেউ তাহলে মাথা উঁচু করে তাকাতে পারত না। সবাই ভয়ে ভয়ে দিন কাটাত। আশঙ্কা আর দুর্ভাবনায় জ্বলে পুড়ে মরত। নিরাশায় দিন কাটাতো। যেমন ভাবে দিন কাটাচ্ছি এখন আমি। এই একমাসের মধ্যে আমি যদি একটা কাজ জোটাতে না পারি, তাহলে আমাকে হয়তো আত্মহত্যা করে মরতে হবে। কি করে মুখ দেখাব মা’কে? আমি যে মা’কে কথা দিয়েছি। চাকরি একটা আমি জোটাবোই জোটাবো। মায়েরও মনোবাসনা পূর্ণ হবে। কিন্তু কিছুতেই সে ইচ্ছে পূরণ হচ্ছে না। কে যেন বাধ সেধেছে। আমার নিয়তি আমাকে কোনদিকে টেনে নিয়ে চলেছে কে জানে?
BAKITA DEKHTE CLICK KORUN
শহরে বাড়ী ভাড়া করে থাকাটা বেশ কঠিন। মা’কে পাঠিয়েদিলাম গ্রামের বাড়ীতে। মুর্শিদাবাদ জেলায় একটু ভেতরের দিকে আমাদের একচালা একটা গ্রামের বাড়ী। বাবা একটা সোনার দোকানে কাজ করতেন। বছর সাতেক আগে আমাকে আর মাকে সঙ্গে করে নিয়ে চলে এসেছিলেন কলকাতায়। মজুরীর কাজ করে যা মাইনে পেতেন তাতে আমাদের সংসারটা চলত। আমার পড়াশুনার খরচ বহন করা থেকে শুরু করে কলকাতার বুকে থেকে একটা ঘরের মাসিক ৫০০ টাকা ভাড়া সবই বাবাই যোগাতেন। হঠাৎ কি যে হল। আমার ভবিষ্যতের সব স্বপ্নগুলোই যেন ভেঙে সব তছনছ হয়ে গেল। মনে হল এ জীবনে বোধহয় আর কিছু পাওয়া হল না। ভেবেছিলাম খুব সুন্দর দেখে একটা মেয়েকে বিয়ে করব। সংসার হবে, বাচ্চাকাচ্চা হবে। তা না সব যেন তখনকার মতন জলাঞ্জলী গেল। আপাতত বিয়ের ইচ্ছাটাও মাথা থেকে তখন উবে গেল। আগে আমাকে একটা কাজ জোগাড় করতে হবে। গ্রামের একচালা বাড়ীতে মা একা রয়েছেন। মা’কে প্রতিমাসে কিছু টাকা পাঠাতে হবে। কোনদিন যদি ভাগ্যদেবতা আমার উপর প্রসন্ন হন। বিয়ে আমি করবই। তা একটু দেরীতে হোক না। তাতে ক্ষতি কি?
বাবা মা’কে অল্প বয়সেই বিয়ে করেছিলেন। আসলে অল্প বয়সে বিয়ে করাটা আমাদের পূর্বপূরুষদের রীতি অনুযায়ী। বাবা বেঁচে থাকলে হয়তো বিয়েটা তাড়াতাড়িই দিতেন। কিন্তু আমার একার পক্ষ্যে সেটা তাড়াতাড়ি করে ওঠা সম্ভব নয়। আগে তো নিজের পায়ে শক্ত হয়ে দাঁড়াই, তারপর এসব বিয়ের ব্যাপারে চিন্তাভাবনা করা যাবে।
আমি হন্যে হয়ে তখন চাকরি খুঁজছি। কেউ আমাকে ৩০০০ টাকা মাইনেরও একটা কাজ দিচ্ছে না। বেশ চিন্তায় পড়ে গেছি। রাতে ঘুম হচ্ছে না। মনটা ভেবে ভেবে শুধু অস্থির হচ্ছে। মনে হচ্ছে দুনিয়াটা কেমন স্বার্থবাদী আর সুবিধাবাদী হয়ে গেছে। মানুষ যদি আজকাল কোন বিপদে পড়ে। তার পাশে দাঁড়ানোরও যেন কেউ নেই। কেউ যদি মুখ ফুটে, কাতর ভাবে বিনয়ভাবে বলে, আমি খুব বিপদে পড়ে গেছি। আমাকে দয়া করে বাঁচান। তাহলেও কি তাকে দেখার কেউ নেই? তাহলে এই দুনিয়ায় বাকীরা সবাই চলছে কি করে? ফুটপাত দিয়ে সবাই তাহলে মুখ নিচু করে চলত। কেউ তাহলে মাথা উঁচু করে তাকাতে পারত না। সবাই ভয়ে ভয়ে দিন কাটাত। আশঙ্কা আর দুর্ভাবনায় জ্বলে পুড়ে মরত। নিরাশায় দিন কাটাতো। যেমন ভাবে দিন কাটাচ্ছি এখন আমি। এই একমাসের মধ্যে আমি যদি একটা কাজ জোটাতে না পারি, তাহলে আমাকে হয়তো আত্মহত্যা করে মরতে হবে। কি করে মুখ দেখাব মা’কে? আমি যে মা’কে কথা দিয়েছি। চাকরি একটা আমি জোটাবোই জোটাবো। মায়েরও মনোবাসনা পূর্ণ হবে। কিন্তু কিছুতেই সে ইচ্ছে পূরণ হচ্ছে না। কে যেন বাধ সেধেছে। আমার নিয়তি আমাকে কোনদিকে টেনে নিয়ে চলেছে কে জানে?
BAKITA DEKHTE CLICK KORUN
Saturday, 2 March 2013
রাজা সাহেব
মানুষের জীবনে এমন
কিছু ঘটে যায় যা মানুষ কখনো ভুলতে পারে না। আমার জীবনে এমন কিছু ঘটেছিল যা
আমি কোনদিনও ভুলতে পারিনি। এই ঘটনাটা ঘটেছিল আমার চোখের সামনে। এই ঘটনার
সব দৃশ্য এখনো আমার চোখের সামনে ভাসে। আমি বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান।
কথাটা পুরোপুরি সত্যি নয়। সমাজের চোখে আমার আরেকটি ভাই আছে যাকে সমাজের
সবাই আমার বাবা-মায়ের দ্বিতীয় সন্তান হিসাবে চেনে, কিন্তু আমি জানতাম
আমার ভাইটি আরেক পুরুষের বীর্য্যের ফসল।
আমার মা কাকলি সেন যাকে আপনারা এতক্ষণে ব্যভিচারিনী ভাবছেন, আমার মা কিন্তু পুরোপুরি এরকম মহিলা ছিল না। ঘটনাটা অনেক ভোলার চেষ্টা করেছি কিন্তু পারিনি।
আজ থেকে দশ বছর আগেকার ঘটনা। আমার বাবা ট্রান্সফার হয়ে আসে একটি গ্রামে। আমার বাবা জয়ন্ত সেন একজন ডাক্তার, এই গ্রামের একটি হাসপাতালে আসে। আমরাও কিছুদিন পরে সেই গ্রামে আসি। আমরা বলতে আমি আর মা। গ্রামটি খুব সুন্দর ছিল, চারিদিক ধু ধু করছে মাঠ। কিন্তু একটাই জিনিস খুব বিরক্তিকর ছিল – জায়গাটির আবহাওয়া প্রচন্ড গরম ছিল।
প্রথম দিন আসার পরেই আমার শরীর খারাপ হয়ে যায় গরমে। আমরা যে বাংলোতে থাকতাম সেখান থেকে গ্রামটি অনেক দূর ছিল। বাবাকে রোজ গাড়ী করে নিয়ে যেত হাসপাতালে রঘু নামে একটি লোক। আমাদের বাড়ীতে ঘরদোর পরিস্কার করার জন্য একটি মহিলা থাকত, মহিলাটির নাম ছিল কমলা। বেঁটে মোটাসোটা সেই মহিলাটি মায়ের সাথে খুব গল্প করত, মা আশেপাশে কাউকে চিনত না বলে কমলার সাথে সবরকম গল্প করত।
একদিন আমি তাদের কথা আড়ি পেতে শুনেছিলাম। কমলা মাকে বলছে – "বৌদি একটা কথা বলব, কিছু মনে করবে না তো!!!"
মা বলল – কি বলবি বল?
কমলা – শুনেছি... শহুরে মেয়েদের অনেক ছেলে বন্ধু হয়, তা তোমার কোন বিয়ের আগে ছেলে বন্ধু ছিল নাকি?
মা – আমার বাবাকে তো চিনতিস না, আমাকে মেরেই ফেলত।
কমলা বলল – সত্যি কথা বল না... তোমার মত এত সুন্দরীর কেউ ছিল না!
মা – মিথ্যে কেন বলতে যাব তোকে!
কমলা – তুমি বলছ তোমার জীবনে দাদা ছাড়া কেউ ছিল না।
মা – এতে অবাক হওয়ার কি হলো?
কমলা – না এমনি!!! আচ্ছা তুমি দাদাকে খুব ভালোবাসো, না?
মা – বিয়ের দশ বছর হয়ে গেল আর ভালবাসব না, কি বলিস!!!
কমলা – জানো বৌদি, এই গ্রামটায় বেশীদিন কোনো ডাক্তার টেকে না।
মা – কেন?
কমলা – এখানে এই হাসপাতালগুলোতে খুব ওষুধের চোরাকারবারী চলে!!! এখানকার রাজনৈতিক দলের কিছু লোক যুক্ত থাকে...
PUROTA PORTE CLICK KORUN
আমার মা কাকলি সেন যাকে আপনারা এতক্ষণে ব্যভিচারিনী ভাবছেন, আমার মা কিন্তু পুরোপুরি এরকম মহিলা ছিল না। ঘটনাটা অনেক ভোলার চেষ্টা করেছি কিন্তু পারিনি।
আজ থেকে দশ বছর আগেকার ঘটনা। আমার বাবা ট্রান্সফার হয়ে আসে একটি গ্রামে। আমার বাবা জয়ন্ত সেন একজন ডাক্তার, এই গ্রামের একটি হাসপাতালে আসে। আমরাও কিছুদিন পরে সেই গ্রামে আসি। আমরা বলতে আমি আর মা। গ্রামটি খুব সুন্দর ছিল, চারিদিক ধু ধু করছে মাঠ। কিন্তু একটাই জিনিস খুব বিরক্তিকর ছিল – জায়গাটির আবহাওয়া প্রচন্ড গরম ছিল।
প্রথম দিন আসার পরেই আমার শরীর খারাপ হয়ে যায় গরমে। আমরা যে বাংলোতে থাকতাম সেখান থেকে গ্রামটি অনেক দূর ছিল। বাবাকে রোজ গাড়ী করে নিয়ে যেত হাসপাতালে রঘু নামে একটি লোক। আমাদের বাড়ীতে ঘরদোর পরিস্কার করার জন্য একটি মহিলা থাকত, মহিলাটির নাম ছিল কমলা। বেঁটে মোটাসোটা সেই মহিলাটি মায়ের সাথে খুব গল্প করত, মা আশেপাশে কাউকে চিনত না বলে কমলার সাথে সবরকম গল্প করত।
একদিন আমি তাদের কথা আড়ি পেতে শুনেছিলাম। কমলা মাকে বলছে – "বৌদি একটা কথা বলব, কিছু মনে করবে না তো!!!"
মা বলল – কি বলবি বল?
কমলা – শুনেছি... শহুরে মেয়েদের অনেক ছেলে বন্ধু হয়, তা তোমার কোন বিয়ের আগে ছেলে বন্ধু ছিল নাকি?
মা – আমার বাবাকে তো চিনতিস না, আমাকে মেরেই ফেলত।
কমলা বলল – সত্যি কথা বল না... তোমার মত এত সুন্দরীর কেউ ছিল না!
মা – মিথ্যে কেন বলতে যাব তোকে!
কমলা – তুমি বলছ তোমার জীবনে দাদা ছাড়া কেউ ছিল না।
মা – এতে অবাক হওয়ার কি হলো?
কমলা – না এমনি!!! আচ্ছা তুমি দাদাকে খুব ভালোবাসো, না?
মা – বিয়ের দশ বছর হয়ে গেল আর ভালবাসব না, কি বলিস!!!
কমলা – জানো বৌদি, এই গ্রামটায় বেশীদিন কোনো ডাক্তার টেকে না।
মা – কেন?
কমলা – এখানে এই হাসপাতালগুলোতে খুব ওষুধের চোরাকারবারী চলে!!! এখানকার রাজনৈতিক দলের কিছু লোক যুক্ত থাকে...
PUROTA PORTE CLICK KORUN
বড়দি সিলেটে আর জামাইবাবু মা সাথে ঢাকাতে
আমার নাম সাবিতা। আমার
বয়স ৩৪, বিবাহিতা, ও ২ সন্তানের মা। আমি আমার ছোটবেলার একটা ঘটনার কথা
লিখছি। তখন আমার বয়স বেশ কম। আমরা ৩ বোন আর ২ ভাই ছিলাম। আমার বাবা চাকরি
করতো ঢাকার বাইরে, আর মা একটা স্কুলে টিচার ছিল। আমার বড় বোন সিলেট
মেডিকেলে ডাক্তারী পড়ত, মেঝ বোন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ত, বড় ভাই
তার পরিবার নিয়ে নিজের ভাড়া বাসায় থাকতো। আমাদের বাড়ীতে আমরা দু-ভাই
বোন আর মা থাকতাম।
তখন বাবার বয়স ৫০-৫২, আর মার বয়স ৪৪-৪৫ হবে। মা খুব সুন্দর দেহের ভরাট দেহের সুন্দরী ছিল। টলমলে ভরা বুক, উন্নত স্তনজোড়া, হালকা চরবী ওয়ালা তলপেট, কোমরে চামড়ার ভাজ পড়ত, থলথলে বিশাল পাছায় মাকে খুব কামুকী লাগত। এ রকম ভরা টলমলে দেহতে ফরসা রঙ আর কালো লম্বা মাথার চুলে হাতাকাটা ব্লাউজে শাড়ী পরলে যেকোনো পুরুষ মাকে বুকের নিচে ফেলতে চাইতো। বাবার অনেক বন্ধুকে শুনেছি মার সাথে রসালো সুরে কথা বলতে, মাও মুখ টিপে হাসতো। অনেককে দেখেছি মার খোলা পেটের আর ব্লাউজ ঢাকা টলমলে মাইয়ের দিকে তাকিয়ে থাকতে।
একসময় বড়বোনের বিয়ে হয়ে গেল, কিন্তু বিয়ের পরও সিলেট মেডিকেলে থাকত। জামাইবাবু ঢাকাতেই থাকতো, তাই প্রায় প্রতি সপ্তাহেই আমাদের বাড়ি আসত। মার স্কুল আমাদের বাড়ির কাছাকাছি হবার কারনে মা বাড়িতে চলে আসত যখন জামাইবাবু আমাদের বাড়ি আসত।
বড়দিদির বিয়ের মাস ছয়েক পর একদিন আমার জ্বর হল, তাই আমি স্কুলে যাইনি। ছোটভাই কলেজে গেছে। জামাইবাবু নিজেও ডাক্তার ছিল, তাই মা জামাইবাবুকে আসতে বলল আমাকে দেখার জন্য। মা সকালে স্কুলে যাবার সময় আমাকে বলল-
মাঃ- তোর জামাইবাবুকে আসতে বলেছি তোকে দেখতে আসার জন্য। আমি সাড়ে এগারটার দিকে বাড়ী চলে আসবো। তোর জামাইবাবুকে থাকতে বলিস।
আমিঃ- আচছা বলব।
দশটার দিকে জামাই বাবু এল, আমাকে দেখে একটা ট্যাবলেট এনে দিল কাছের দোকান থেকে। আমি বললাম, মা আপনাকে থাকতে বলেছে, মা চলে আসবে সাড়ে এগারটার দিকে। জামাইবাবু আমাকে ট্যাবলেট খেতে দিয়ে পাশের ঘরে বসে টিভি দেখেতে লাগল।
একসময় আমার কেমন যেন ঘুমঘুম লাগল, আমি চোখ বন্দ করে শুয়ে ছিলাম। একসময় বুঝলাম মা এসে গেছে। জামাইবাবুকে দেখে খুব খুশী হল, আমার জ্বরের কথা জানতে চাইল, জামাইবাবু বলল, ট্যাবলেট এনে খেতে দিয়েছে আমাকে। মা এসে আমার ঘরের দরজা খুলে আমার পাশে দাঁড়িয়ে আমার কপালে হাত দিয়ে দেখলো জ্বর আছে নাকি। আমাকে ডাকল, কিন্তু আমার বেশ ঘুম লাগছিল তাই কোন সাড়া দিলাম না। মা ভাবল আমি গভীরভাবে ঘুমিয়ে গেছি। মা দরজা বন্ধ করে বেরিয়ে গেল। আমি শুয়ে শুয়ে মা আর জামাইবাবুর কথা শুনতে পারছি। মা যেন কি খেতে দিল জামাইবাবুকে। এমন সময় আমাদের বাড়ীর পেছন দিকের রাস্তায় কারা যেন বিয়ের বাজি ফোটাতে লাগল, তাই আমার ঘুম একদম ভেঙে গেল। আমি চোখমেলে শুয়ে থাকলাম।
PUROTA PORTE CLICK KORUN
তখন বাবার বয়স ৫০-৫২, আর মার বয়স ৪৪-৪৫ হবে। মা খুব সুন্দর দেহের ভরাট দেহের সুন্দরী ছিল। টলমলে ভরা বুক, উন্নত স্তনজোড়া, হালকা চরবী ওয়ালা তলপেট, কোমরে চামড়ার ভাজ পড়ত, থলথলে বিশাল পাছায় মাকে খুব কামুকী লাগত। এ রকম ভরা টলমলে দেহতে ফরসা রঙ আর কালো লম্বা মাথার চুলে হাতাকাটা ব্লাউজে শাড়ী পরলে যেকোনো পুরুষ মাকে বুকের নিচে ফেলতে চাইতো। বাবার অনেক বন্ধুকে শুনেছি মার সাথে রসালো সুরে কথা বলতে, মাও মুখ টিপে হাসতো। অনেককে দেখেছি মার খোলা পেটের আর ব্লাউজ ঢাকা টলমলে মাইয়ের দিকে তাকিয়ে থাকতে।
একসময় বড়বোনের বিয়ে হয়ে গেল, কিন্তু বিয়ের পরও সিলেট মেডিকেলে থাকত। জামাইবাবু ঢাকাতেই থাকতো, তাই প্রায় প্রতি সপ্তাহেই আমাদের বাড়ি আসত। মার স্কুল আমাদের বাড়ির কাছাকাছি হবার কারনে মা বাড়িতে চলে আসত যখন জামাইবাবু আমাদের বাড়ি আসত।
বড়দিদির বিয়ের মাস ছয়েক পর একদিন আমার জ্বর হল, তাই আমি স্কুলে যাইনি। ছোটভাই কলেজে গেছে। জামাইবাবু নিজেও ডাক্তার ছিল, তাই মা জামাইবাবুকে আসতে বলল আমাকে দেখার জন্য। মা সকালে স্কুলে যাবার সময় আমাকে বলল-
মাঃ- তোর জামাইবাবুকে আসতে বলেছি তোকে দেখতে আসার জন্য। আমি সাড়ে এগারটার দিকে বাড়ী চলে আসবো। তোর জামাইবাবুকে থাকতে বলিস।
আমিঃ- আচছা বলব।
দশটার দিকে জামাই বাবু এল, আমাকে দেখে একটা ট্যাবলেট এনে দিল কাছের দোকান থেকে। আমি বললাম, মা আপনাকে থাকতে বলেছে, মা চলে আসবে সাড়ে এগারটার দিকে। জামাইবাবু আমাকে ট্যাবলেট খেতে দিয়ে পাশের ঘরে বসে টিভি দেখেতে লাগল।
একসময় আমার কেমন যেন ঘুমঘুম লাগল, আমি চোখ বন্দ করে শুয়ে ছিলাম। একসময় বুঝলাম মা এসে গেছে। জামাইবাবুকে দেখে খুব খুশী হল, আমার জ্বরের কথা জানতে চাইল, জামাইবাবু বলল, ট্যাবলেট এনে খেতে দিয়েছে আমাকে। মা এসে আমার ঘরের দরজা খুলে আমার পাশে দাঁড়িয়ে আমার কপালে হাত দিয়ে দেখলো জ্বর আছে নাকি। আমাকে ডাকল, কিন্তু আমার বেশ ঘুম লাগছিল তাই কোন সাড়া দিলাম না। মা ভাবল আমি গভীরভাবে ঘুমিয়ে গেছি। মা দরজা বন্ধ করে বেরিয়ে গেল। আমি শুয়ে শুয়ে মা আর জামাইবাবুর কথা শুনতে পারছি। মা যেন কি খেতে দিল জামাইবাবুকে। এমন সময় আমাদের বাড়ীর পেছন দিকের রাস্তায় কারা যেন বিয়ের বাজি ফোটাতে লাগল, তাই আমার ঘুম একদম ভেঙে গেল। আমি চোখমেলে শুয়ে থাকলাম।
PUROTA PORTE CLICK KORUN
Thursday, 28 February 2013
দাদা আর মা
আমি তখন অনেক ছোট। আমরা তখন সিলেটের এক গ্রামে থাকতাম। আমাদের বাড়ীটা ছিল
গ্রামের একদম শেষ মাথায়। আমার দাদারা বেশ গেরস্ত পরিবাবের ছিল। আমার
বাবারা ছিল ১ভাই আর ৩ বোন। বাবা বড় ছিল, বাকী ৩ বোনেরা ওদের শ্বশুরবাড়ী
থাকত। বাবা এক ছেলে তাই দাদা-দাদী আমাদের সাথে থাকত। দাদার বয়স ৬০-৬২ হবে
আর দাদী হয়ত ৫০-৫৫। দাদা আগে পুলিশ বিভাগে চাকরি করত, তাই দাদার বয়স হলেও
গায়ে-গতরে বেশ জোয়ান মত দেখাত। অবশ্য মাথার চুলে পাক ধরেছিল।
আমার বাবার বয়স তখন ৪২-৪৩ আর মা ৩৭-৩৮। আমার বাবা পাশের ৩ মাইল দুরে একটা ডাকঘরে পোসটমাসটার ছিল। মার স্বাহ্য খুব নাদুশ-নুদুশ ছিল। বুকভরা টলমলে মাই আর তলপেটে সামান্য চরবি জমা হওয়াতে আরো কামুকী লাগত। গ্রামের বাড়িতে ব্রা পরার প্রচলন নেই, মা শুধু ব্লাউজ পরত, তাই পাশ দিয়ে পরিস্কার বুঝা যেত মার টলমলে মাই। আমার বড় একটা ভাই ছিল যে মামাদের বাড়ী থেকে স্কুলে পড়ত, আর আমি আমাদের গ্রামের স্কুলে যেতাম। আমার ছোট বোন ছিল ১ বছর বয়সী, তখনো দুধ খেত। আমাদের একটা শোবার ঘর ছিল, যার সামনে আর একপাশে একটা করে বারান্দা ছিল। রাতের বেলা দাদা সামনের বারান্দায়, আমি আর দাদী পাশের বেড়াদিয়ে ঘেরা বারান্দায় আর আববা-মা ঘরের ভেতরে থাকতাম।
আমাদের বাড়ীটা চারপাশে মাটির দেয়াল দিয়ে ঘেরা ছিল। বাড়ীর পেছনে অনেক বাঁশবাগান ছিল। আমাদের বাড়ী একদম শেষমাথায় হওয়ার কারনে লোক আনাগোনা খুব কম ছিল। যেদিনের ঘটনা বলছি তখন ছিল গরমকাল। দুপুরে খাওয়ার পর সুনসান রোদমাখা দুপুরে আমার ছোটবোনকে নিয়ে আমি ঘরের ভেতর খেলা করছিলাম। আমার দাদা ভাত খেয়ে সামনের বারান্দায় একটা চেয়ারে খালি গায়ে লুঙগিপরে বসে ছিল। রোজ ঐভাবেই থাকতে দেখেছি। মা আর দাদী ভাত খেয়ে রান্নাঘর গুছিয়ে বেরিয়ে এলো। দাদী চোখে ভালো দেখতে পেতো না, আবার কানেও একটু কম শুনতো। তাই মা আমাকে বলল দাদীকে ধরে নিয়ে পাশের বারান্দায় দিয়ে আসতে। আমি দাদীকে দিয়ে আবার এসে ছোটবোনের সাথে খেলতে লাগলাম। আমাদের বাড়ির উঠোনের এক কোনার একটা কুল গাছের নিচে একটা গাই গরু ছিল। মা ভাতের ফেন নিয়ে আমাদের গাইগরুটাকে খাইয়ে দিয়ে পাচিলের দরজা বন্ধ করে আসলো, না হলে কুকুর এসে রান্নাঘরে ঢোকে। এরপর মা ঘরে আসছিল, তখন দাদা বলল- বৌমা এক গ্লাস পানি দিও আমাকে।
মা দাদাকে পানি দিয়ে বিছানায় শুয়ে ছোটবোনকে দুধ খাওয়াতে লাগলো। আমিও পাশে শুয়ে ছিলাম। ঘুম আসছিলো না, তাই ছোটবোনের সাথে দুসটুমি করছিলাম। ওর দুধ খাওয়ার পর আস্তে আস্তে ঘুমিয়ে পড়লো। আমার ঘুম আসছিল না তাই মার সাথে আবোল-তাবোল কথা বলছিলাম। একটু পর মা আমাকে বলল-
“যা, তোর দাদীর কাছে যেয়ে শো, আমি একটু ঘুমাবো।
আমি বললাম – দাদীতো ঘুমিয়ে পড়েছে
মা বলল – না ঘুমায়নি, তুই যা, দাদী গল্প বলবে। এ কথা বলে মা দাদীকে জোরে ডাক দিয়ে বলল – ও মা, তুলিকে (আমার নাম) তোমার ওখানে ডাক দাওতো, এখানে জ্বালাতন করছে।
দাদী আমাকে ডাক দিল – আয় তুলি আমার এখানে, গল্প বলব।
আমি গল্প শোনার আমোদে দাদির কাছে গেলাম। আমি দেখলাম দাদা সেখানেই বসে আছে, দাতে খিলান করছে আর পাখার বাতাস খাচছে। পাশে একটা বিছানা পাতা আছে শোয়ার জন্য। আমি বের হবার সময় মা বলল, দরজাটা একটু টেনে দিয়ে যেতে। আমি দরজা টেনে দিয়ে দাদীর কাছে গিয়ে শুলাম। দাদি গল্প বলতে লাগল। কিন্তু বরাবরের মত গল্প বলতে বলতে একটু পরেই ঘুমিয়ে গেলো। আমি তখন পাশ ফিরে ঘরের চালের দিকে তাকিয়ে গুনগুন করে আবোল-তাবোল ছড়া পরছি।
একটু পর আমাদের ঘরের দরজা আস্তে খোলার আর বন্দ হওয়ার আওয়াজ পেলাম। আমি ভাবলাম মা হয়তো বাইরে বের হয়েছে তাই আমি আর কিছু খেয়াল করলাম না। কিন্তু অল্পকিছু সময় পর ঘরের ভেতর থেকে মার হাতের চুড়ীর আওয়াজ পেলাম। তখন কেমন যেন মনে হলো। মা বের হলে ঘর থেকে চুড়ীর আওয়াজ আসবে কেনো? তাছাড়া মার হাটাচলারও কোনো শব্দ তো পাইনি আগে। তাই মনটা উসখুস করে উঠলো।
আমি যেখানে শুয়ে ছিলাম ঠিক আমার মুখ বরাবর একটা কাঠের জানালা ছিল। জানালার পাট আবার ভালভাবে লাগতোনা, তাই হালকা সরু ছিদ্র দিয়ে ঘরের ভেতরে দেখা যেতো। আমি নিঃশব্দে ভেতরে তাকালাম। কিন্তু যা দেখলাম তাতে আমার কচিমনে ভীষন পুলক লাগল।
ঘরের ওপাশের দেয়ালের ওপর দিয়ে হালকা রোদ আসছে ভেতরে। দেখলাম আমার দাদা ঘরের ভেতরে মার বিছানায়। দাদা লুঙগি উচু করে দাঁড়িয়ে আছে, আর মা এক হাতে দাদার নগ্নপাছা ধরে আর অন্য হাতে দাদার ধোন ধরে মুখ দিয়ে চুষে দিচছে। মার হাত নাড়াচাড়া করার ফলে চুড়ীর শব্দ আসছে। এক সময় পুরো ধোনটা মুখের ভেতরে নিয়ে ফেলছে, আবার বের করছে। যখন বের করছে তখন দেখলাম বিশাল মোটা আর লম্বা। আমাদের বাটনা বাটা নোড়ার মত মনে হলো।
একটুপর দেখলাম মা চিত হয়ে শুয়ে পড়ল। মার মাথার লম্বাচুল বালিশের পেছন দিয়ে ছড়িয়ে দিল, আর শাড়ি-সায়া কোমরে টেনে গুটিয়ে নিয়ে দুউরু বুকের ওপর ভাঁজ করে দুপাশে ফাঁক করে ধরলো। মা খুব ফরসা ছিলো, তাই উরুদুটো মনে হলো সদ্য ছিলা কলাগাছ। এরপর দেখলাম, দাদা লুঙী উঁচু করে মার দুউরুর মাঝখানে বসল। আমি ভাবলাম এ কি করছে দাদা আর মা? আমি আরো উতসুখ হয়ে দেখতে থাকলাম। দাদী আমার পাশে অঘোরে ঘুমুচছে।
আমি দেখলাম দাদা বাহাতে লুঙী উচু করে, আর ডান হাতে ধোন ধরে মার গুদের মুখে ঘষছে, মা আমার ছোটবোনকে ঠেলে একটুখানি দুরে সরিয়ে দিল। এরপর শাড়ি-সায়া আরো বুকের ওপর টেনে নিয়ে ডান হাত দিয়ে দাদার ধোন ধরলো। দাদা এবার দুহাতে মার দুটো উরু আরো ফাকা করে ধরলো। মা দাদার ধোন নিয়ে গুদের মুখে সেট করে দিল, আর দাদা আস্তে আস্তে কোমরে ঠেলা দিয়ে ধোন মার গুদের ভেতরে পুরে দিল। এরপর ধীরে ধীরে কয়েকবার ঠেলা দিয়ে একদম ভেতরে পুরে দিয়ে দাদা মাকে চুদতে লাগল। তখন মনে হল একদম সহজভাবে দাদা মার গুদে ধোন ঢুকাচছে আর বের করছে। মা ভালো লাগার আরামে চোখ বন্ধ করে মাঝে মাঝে মুখ হা করে হালকা আ আ আওয়াজ করছে।
PUROTA PORTE CLICK KORUN
আমার বাবার বয়স তখন ৪২-৪৩ আর মা ৩৭-৩৮। আমার বাবা পাশের ৩ মাইল দুরে একটা ডাকঘরে পোসটমাসটার ছিল। মার স্বাহ্য খুব নাদুশ-নুদুশ ছিল। বুকভরা টলমলে মাই আর তলপেটে সামান্য চরবি জমা হওয়াতে আরো কামুকী লাগত। গ্রামের বাড়িতে ব্রা পরার প্রচলন নেই, মা শুধু ব্লাউজ পরত, তাই পাশ দিয়ে পরিস্কার বুঝা যেত মার টলমলে মাই। আমার বড় একটা ভাই ছিল যে মামাদের বাড়ী থেকে স্কুলে পড়ত, আর আমি আমাদের গ্রামের স্কুলে যেতাম। আমার ছোট বোন ছিল ১ বছর বয়সী, তখনো দুধ খেত। আমাদের একটা শোবার ঘর ছিল, যার সামনে আর একপাশে একটা করে বারান্দা ছিল। রাতের বেলা দাদা সামনের বারান্দায়, আমি আর দাদী পাশের বেড়াদিয়ে ঘেরা বারান্দায় আর আববা-মা ঘরের ভেতরে থাকতাম।
আমাদের বাড়ীটা চারপাশে মাটির দেয়াল দিয়ে ঘেরা ছিল। বাড়ীর পেছনে অনেক বাঁশবাগান ছিল। আমাদের বাড়ী একদম শেষমাথায় হওয়ার কারনে লোক আনাগোনা খুব কম ছিল। যেদিনের ঘটনা বলছি তখন ছিল গরমকাল। দুপুরে খাওয়ার পর সুনসান রোদমাখা দুপুরে আমার ছোটবোনকে নিয়ে আমি ঘরের ভেতর খেলা করছিলাম। আমার দাদা ভাত খেয়ে সামনের বারান্দায় একটা চেয়ারে খালি গায়ে লুঙগিপরে বসে ছিল। রোজ ঐভাবেই থাকতে দেখেছি। মা আর দাদী ভাত খেয়ে রান্নাঘর গুছিয়ে বেরিয়ে এলো। দাদী চোখে ভালো দেখতে পেতো না, আবার কানেও একটু কম শুনতো। তাই মা আমাকে বলল দাদীকে ধরে নিয়ে পাশের বারান্দায় দিয়ে আসতে। আমি দাদীকে দিয়ে আবার এসে ছোটবোনের সাথে খেলতে লাগলাম। আমাদের বাড়ির উঠোনের এক কোনার একটা কুল গাছের নিচে একটা গাই গরু ছিল। মা ভাতের ফেন নিয়ে আমাদের গাইগরুটাকে খাইয়ে দিয়ে পাচিলের দরজা বন্ধ করে আসলো, না হলে কুকুর এসে রান্নাঘরে ঢোকে। এরপর মা ঘরে আসছিল, তখন দাদা বলল- বৌমা এক গ্লাস পানি দিও আমাকে।
মা দাদাকে পানি দিয়ে বিছানায় শুয়ে ছোটবোনকে দুধ খাওয়াতে লাগলো। আমিও পাশে শুয়ে ছিলাম। ঘুম আসছিলো না, তাই ছোটবোনের সাথে দুসটুমি করছিলাম। ওর দুধ খাওয়ার পর আস্তে আস্তে ঘুমিয়ে পড়লো। আমার ঘুম আসছিল না তাই মার সাথে আবোল-তাবোল কথা বলছিলাম। একটু পর মা আমাকে বলল-
“যা, তোর দাদীর কাছে যেয়ে শো, আমি একটু ঘুমাবো।
আমি বললাম – দাদীতো ঘুমিয়ে পড়েছে
মা বলল – না ঘুমায়নি, তুই যা, দাদী গল্প বলবে। এ কথা বলে মা দাদীকে জোরে ডাক দিয়ে বলল – ও মা, তুলিকে (আমার নাম) তোমার ওখানে ডাক দাওতো, এখানে জ্বালাতন করছে।
দাদী আমাকে ডাক দিল – আয় তুলি আমার এখানে, গল্প বলব।
আমি গল্প শোনার আমোদে দাদির কাছে গেলাম। আমি দেখলাম দাদা সেখানেই বসে আছে, দাতে খিলান করছে আর পাখার বাতাস খাচছে। পাশে একটা বিছানা পাতা আছে শোয়ার জন্য। আমি বের হবার সময় মা বলল, দরজাটা একটু টেনে দিয়ে যেতে। আমি দরজা টেনে দিয়ে দাদীর কাছে গিয়ে শুলাম। দাদি গল্প বলতে লাগল। কিন্তু বরাবরের মত গল্প বলতে বলতে একটু পরেই ঘুমিয়ে গেলো। আমি তখন পাশ ফিরে ঘরের চালের দিকে তাকিয়ে গুনগুন করে আবোল-তাবোল ছড়া পরছি।
একটু পর আমাদের ঘরের দরজা আস্তে খোলার আর বন্দ হওয়ার আওয়াজ পেলাম। আমি ভাবলাম মা হয়তো বাইরে বের হয়েছে তাই আমি আর কিছু খেয়াল করলাম না। কিন্তু অল্পকিছু সময় পর ঘরের ভেতর থেকে মার হাতের চুড়ীর আওয়াজ পেলাম। তখন কেমন যেন মনে হলো। মা বের হলে ঘর থেকে চুড়ীর আওয়াজ আসবে কেনো? তাছাড়া মার হাটাচলারও কোনো শব্দ তো পাইনি আগে। তাই মনটা উসখুস করে উঠলো।
আমি যেখানে শুয়ে ছিলাম ঠিক আমার মুখ বরাবর একটা কাঠের জানালা ছিল। জানালার পাট আবার ভালভাবে লাগতোনা, তাই হালকা সরু ছিদ্র দিয়ে ঘরের ভেতরে দেখা যেতো। আমি নিঃশব্দে ভেতরে তাকালাম। কিন্তু যা দেখলাম তাতে আমার কচিমনে ভীষন পুলক লাগল।
ঘরের ওপাশের দেয়ালের ওপর দিয়ে হালকা রোদ আসছে ভেতরে। দেখলাম আমার দাদা ঘরের ভেতরে মার বিছানায়। দাদা লুঙগি উচু করে দাঁড়িয়ে আছে, আর মা এক হাতে দাদার নগ্নপাছা ধরে আর অন্য হাতে দাদার ধোন ধরে মুখ দিয়ে চুষে দিচছে। মার হাত নাড়াচাড়া করার ফলে চুড়ীর শব্দ আসছে। এক সময় পুরো ধোনটা মুখের ভেতরে নিয়ে ফেলছে, আবার বের করছে। যখন বের করছে তখন দেখলাম বিশাল মোটা আর লম্বা। আমাদের বাটনা বাটা নোড়ার মত মনে হলো।
একটুপর দেখলাম মা চিত হয়ে শুয়ে পড়ল। মার মাথার লম্বাচুল বালিশের পেছন দিয়ে ছড়িয়ে দিল, আর শাড়ি-সায়া কোমরে টেনে গুটিয়ে নিয়ে দুউরু বুকের ওপর ভাঁজ করে দুপাশে ফাঁক করে ধরলো। মা খুব ফরসা ছিলো, তাই উরুদুটো মনে হলো সদ্য ছিলা কলাগাছ। এরপর দেখলাম, দাদা লুঙী উঁচু করে মার দুউরুর মাঝখানে বসল। আমি ভাবলাম এ কি করছে দাদা আর মা? আমি আরো উতসুখ হয়ে দেখতে থাকলাম। দাদী আমার পাশে অঘোরে ঘুমুচছে।
আমি দেখলাম দাদা বাহাতে লুঙী উচু করে, আর ডান হাতে ধোন ধরে মার গুদের মুখে ঘষছে, মা আমার ছোটবোনকে ঠেলে একটুখানি দুরে সরিয়ে দিল। এরপর শাড়ি-সায়া আরো বুকের ওপর টেনে নিয়ে ডান হাত দিয়ে দাদার ধোন ধরলো। দাদা এবার দুহাতে মার দুটো উরু আরো ফাকা করে ধরলো। মা দাদার ধোন নিয়ে গুদের মুখে সেট করে দিল, আর দাদা আস্তে আস্তে কোমরে ঠেলা দিয়ে ধোন মার গুদের ভেতরে পুরে দিল। এরপর ধীরে ধীরে কয়েকবার ঠেলা দিয়ে একদম ভেতরে পুরে দিয়ে দাদা মাকে চুদতে লাগল। তখন মনে হল একদম সহজভাবে দাদা মার গুদে ধোন ঢুকাচছে আর বের করছে। মা ভালো লাগার আরামে চোখ বন্ধ করে মাঝে মাঝে মুখ হা করে হালকা আ আ আওয়াজ করছে।
PUROTA PORTE CLICK KORUN
নির্জন দ্বীপের কন্যা
নিষিদ্ধ পল্লী- লেখক
পার্কস্ট্রীটের এই বার টার নাম অদ্ভুত। স্টারলেট গার্ডেন। বাংলায় আমরা এর নাম দিয়েছি তারাতলা। খুব ছোট্ট একটা বার অথচ স্টারলেট গার্ডেন হল ছাপোষা মধ্যবিত্তদের স্বর্গরাজ্য। পার্কস্ট্রীটে অন্য যেসব পানশালা আছে সেখানে অনেক সুবিধা পাওয়া যায় ঠিকই কিন্তু সেগুলো অত্যন্ত ব্যয়সাপেক্ষ। তারাতলায় যারা আসেন, তাঁরা ইচ্ছে করলে পার্কস্ট্রীটের নামকরা রেস্তরাঁ বা ফাইভস্টার হোটেলে বসে মদ্যপান করতে পারেন, কিন্তু তারাতলায় না এলে এদের ভাত হজম হবে না। মদ এখানে একশো ভাগ খাঁটি এবং সবচেয়ে সস্তা। গরমকালে মনোরম ঠান্ডা পরিবেশ, বিত্তবান লোকেরা যারা এখানে আসেন, তারা এখানকার পরিবেশটা বেশ পছন্দ করেন। কলকাতায় যেন এমন ছোট অথচ সুন্দর পানশালা আর দুটি নেই।
তারাতলার এই বারে,পাশাপাশি বসে আমি আর সোমনাথদা ড্রিংক করছি। সবে মাত্র সন্ধে হয়েছে একটু আগে। এই সময়টা পেটে লিকার না পড়লে সোমনাথদার আবার চলে না। আমি অবশ্য একটু দেরী করে খাই। রাত্রে শোবার আগে, দুপেগ হূইস্কি। নেশা হয় না, তবু খাই। ড্রিঙ্ক করার অভ্যাসটা বছর খানেক আগেও খুব বেশি ছিল। এখন কমিয়ে দিয়েছি। বেশি খেলে পরের দিন শরীরটা ভারভার থাকে। অফিসে যাবার তাড়া থাকে। কাজে বেরোতে তখন অসুবিধা হয়। তাই রাতে টিভি চালিয়ে ঐ টুকু মদেই আমি সন্তুষ্ট।
প্রাইভেট কোম্পানীতে মার্কেটিং এর চাকরী করি। সারা দিন অনেক লোকের সাথেই মেলামেশা। নতুন নতুন লোকের সাথে আলাপও হয়। সোমনাথদার সাথে আলাপ আমার বছর খানেক আগে। সর্ব ঘটে কাঁঠালি কলা বলে পরিচিত সোমনাথদা ইন্সুরেন্স কোম্পানীর একজন নামকরা অফিসার। আমাদের অফিসেও ওনার নিয়মিত যাতায়াত। সেখান থেকেই আমার সাথে পরিচয়। প্রতি শনিবার নিয়ম করে অফিস ছুটীর পরে সোমনাথদার সাথে পার্কস্ট্রীট বারে আসি। এখানেই বসে মদ খাই। গল্প গুজব, হাসি ঠাট্টা মস্করা, করি। উইক এন্ডটা দারুন এনজয় হয়, সময়টা আমাদের ভালই কেটে যায়।
সোমনাথটা রেগুলার ড্রিঙ্ক করে। আমার থেকেও বেশি। সপ্তাহে একটা দিন শুধু পার্কস্ট্রীটে আসি কেবল সোমনাথদার জন্যই। দুজনের মধ্যে সম্পর্কটা দারুন গড়ে উঠেছে। অন্তত একটা দিন মিট করার জন্য আমরা দুজনেই মুখিয়ে থাকি। কোন কারনে দেখা না হলে দুজনেরই তখন মন খারাপ হয়ে যায়। সত্যি কথা বলতে কি সোমনাথদার সঙ্গ আমার ভীষন ভাল লাগে।
বছর ষাটের কাছাকাছি বয়স সোমনাথদার। রিটায়ার করবে হয়তো আর দু এক বছর পরে। মাথার চুলগুলো সব কলপ করা। লম্বা জুলফি, মোটা গোঁফ, স্বাস্থ্যও ভাল। দেখে মনে হবে বার্ধক্য যেন ছুঁতে পারেনি লোকটাকে। সোমনাথ দা এই বয়সেও খুব স্মার্ট। অফিসে এক ডাকে সোমনাথদাকে সবাই চেনে। অনেক লোক ওনার কাছ থেকে ইন্সুরেন্স করিয়েছে। উনি খুব পপুলার। আমারও তাই ভাল লাগে লোকটাকে।
কৌতুক প্রিয়, রসিক মানুষ এমনিতেই খুব জনপ্রিয় হয়। আলোচনা একবার শুরু হলে ভীষন জমিয়ে দিতে পারে লোকটা। সবাই হাঁ করে ওর কথা শোনে। হেন কোন ব্যাপার নেই, যা সোমনাথদার অজানা। জুতো সেলাই থেকে চন্ডীপাঠ সবই যেন নখ দর্পনে। প্রতিটা বিষয়ের ওপর সোমনাথদার এত আগ্রহ, এবং তা যেন খুব ভাল করেই সোমনাথদার জানা আছে। আমিও অফিসে যখন দেখা পাই ওর কথা শুনি। মজা লাগে, ভাল লাগে। এই অফিসে আমাকেই একমাত্র সোমনাথদা কাছের বন্ধু হিসেবে মেনে নিয়েছে।
পার্কস্ট্রীটে তারাতলায় সপ্তাহে একদিন মদ খেতে আসার অভ্যাসটা সোমনাথদার জন্যই হয়েছে। এত দরাজ লোক, আমাকে কিছুতেই বিল পেমেন্ট করতে দেয় না। চারপেগ, পাঁচপেগ যাই খেলাম, সবই চোকাবে ঐ সোমনাথদা।
কিছু বললে সোমনাথদা বলে, টাকাটা তুমি জমিয়ে রাখ সুদীপ। ভবিষ্যতে তোমারই কাজে লাগবে। আমার তো এ দুনিয়ায় কেউই নেই। সোমনাথ সেন সপ্তাহে একদিন সুদীপ বসুকে মাল খাওয়ালে ভিখারী হবে না। এটাতো আমারই ডিউটি। তুমি আমাকে কোম্পানী দিচ্ছ। তাই না আমি দিচ্ছি। আই মাস্ট পে ফর দ্যাট।
আজ ঠিক করেছি হূইস্কির বিলটা আমিই পেমেন্ট করব। সোমনাথদাকে কিছুতেই পেমেন্ট করতে দেব না। আগে ভাগেই বলে ফেললাম, তুমি কিন্তু পার্স বার করবে না সোমনাথদা। আজ সব খরচ আমার।
গতকালই প্রমোশন লেটারটা পেয়েছি সোমনাথদা জানে। অফিসের সবাইকে রোল খাইয়েছি। কিন্তু সোমনাথদা আমার স্পেশাল লোক। তাই তার জন্য তারাতলায় আমার মানিব্যাগ ভর্তি নোট। সারারাত বসে মদ খেলেও মানিব্যাগ আমার খালি হবে না।
মদ খেতে খেতে সোমনাথদা আবার তুলল সেই পুরোনো কথাটা। আমাকে যেন আরেকবার স্মরণ করালো। হূইস্কির গ্লাস হাতে ধরে হাসতে হাসতে সোমনাথদাকে বললাম, তুমি পাগল হয়েছ? ওখানে কেউ যায়?
সোমনাথদা বলল-তুমি এত বেরসিক কেন বলো তো সুদীপ? ওখানে গেলে কি হবে? তোমার ইজ্জ্বত খোয়া যাবে?
আমি তবু হাসছিলাম। হাসতে হাসতেই বললাম, তাহলেও, তাই বলে সোনাগাছি?
আসলে কদিন ধরেই সোমনাথদা আমাকে তাতাচ্ছে। বিয়ে থা তো করলে না সুদীপ। একদিন চলো তোমাকে একটা দারুন জায়গায় নিয়ে যাব। দেখলে চিত্তির চনমন করবে।
আমি সোমনাথদাকে বললাম, তুমিও তো বিয়ে করোনি, আর আমাকে নিয়ে যাবে সেই নিষিদ্ধ পল্লীতে? ওখানে ঢুকলেই আমার গা ছমছম করবে।
সোমনাথদা বলল, তুমি জানো না তাই বলছ। ওখানকার সব ব্যাপার আমার নখদর্পনে। গেলে বুঝবে কেমন খাসা জায়গা। তুমি যার সঙ্গে যাচ্ছ সে তো আর যা তা লোক নয়। আমি হলাম গিয়ে মালপাড়ার মেশো। খাতির যত্ন কাকে বলে দেখবে। কয়েকটা মেয়ে আছে, একরাত কাটালে জীবন ধন্য হয়ে যাবে। এ শহরের মধ্যবিত্ত, উচ্চবিত্ত সব ধরনের লোকই ওখানে যায়। পয়সা দিলে অনেক উচু ধরনের পসারিনীও জুটবে। দেহসুখের জন্য একটু নিষিদ্ধ সঙ্গী পেলে ক্ষতি কি? আমি তো আনন্দ করতে যাচ্ছি।
BAKITA PORTE CLICK KORUN
মা আর সন্তোষ কাকা
এটা হয়েছিল আমার বয়েস যখন বেশ ছোট। আমার মার বয়েস হবে ৩৭-৩৮। মা খুব ফরসা আর সুন্দরি ছিল। বুক ভরা টলমলে দুধ, থলথলে পাছা আর হালকা চরবিআলা পেট। পেট এ গভির নাভি। আমার আববা ছিল ব্যবসায়ি। আমার দাদরা ছিল অনেকটা জমিদার বঙশের লোক। সে বছর স্কুল ছুটি হলে মা আমাকে নিয়ে বেড়াতে গেল দাদার গ্রামের বাড়ীতে । আমার বড় দুবোন বাড়ীতে থাকল আববা আর নানীর সাথে।
দাদার বাড়িতে ছোট চাচা, দাদা-দাদী, একটা কাজের মেয়ে আর একজন জোয়ান কাজের লোক ছিল। লোকটার বয়েস ৩০-৩৫ হবে। দাদার আনেক জমিজমা ছিল যেটা ঐ লোকটা দেখাশোনা করতো। লোকটা বেশ স্বাস্থবান ছিল।
পরদিন দুপুরে আমি দাদাকে বললাম, আমি সাতার কাটা শিখব। দাদাদের বড় পুকুরে তখন অনেক পানি। দাদা কাজের লোক সন্তোশকে বলল আমাকে নিয়ে পুকুরে সাতার শেখাতে। মার ভয় করছিল আমি ডুবে যাই নাকি, তাই মাও আসল কাজের মেয়ে খুশীকে নিয়ে। সন্তোশ কাকা (কাকা বলতাম কারন হিন্দু ছিল) একটা গামছা পরে আমাকে নিয়ে পানিতে গেল। কিছু সময় আমাকে সাতার শেখাল। মা খুব মজা পাছ্ছিল। একটু পর কাকা মাকে ডাকলো পানিতে নামার জন্য। মা বলল সাতার জানে না, তাছাড়া গ্রামের লোক দেখে ফেললে লজ্জা লাগবে। কাকা বলল ঐ পুকুরে আর কেউ আসেনা, কোনো ভয় নেই। একটু আপত্তি করা সত্ত্বেও মা আর খুশী পানিতে নেমে এলো। মা সাতার কাটার চেস্টা করছিল কিনতু পারছিল না।
আমি আর কাকা উপরে চলে গেলাম, আর মা আর খুশী পানিতে ছিল। আমি দেখলাম কাকা মার দিকে খুব লোলুল চোখে তাকিয়ে আছে। শাড়ী ভিজে যাবার কারনে মার শরীরের সাথে লেপটে গিয়েছিল, তাই মার দুধের সাইজ খুব ভালো করে বুঝা যাছ্ছিল। আমি দেখলাম কাকার ভিজে গামছার ভেতরে ওর ধোন প্রায় খাড়া হয়ে গেছে। বিশাল বড় সাইজ, মনে হয় ৭-৮ ইন্চি হবে।
দেখলাম মা আর খুশী কাকার দিকে তাকিয়ে ফিসফিস করে কি বলাবলি করে মুচকি হাসি দিল একে ওপরের দিকে। এরপর মা কাকাকে ডেকে বলল পানিতে নেমে সাতার শিখিয়ে দিতে। সন্তোষ কাকা পানিতে নেমে গেলো আর মাকে নিচে থেকে দুহাতে পাজাকোলা করে পানিতে ভাসিয়ে সাতার শেখাতে লাগল। আমি পরিষ্সকার বুঝলাম, কাকা পানির নিচে এক হাতে মায়ের একটা মাই টিপে ধরে রেখেছে, আর একটা হাত মায়ের গুদের নিচে। কাকা পকপক করে মায়ের মাই টিপে চলছে, মনে হয় গুদও টিপে দিচছে, আর মা পানির ওপর ভেসে সাতার কাতার চেষটা করছে।
এভাবে করতে করতে একটু বেশী পানির দিকে চলে গেলে মা কাকার হাত ফসকে গেল, আর নিচে ঠাই না পেয়ে ডুবে যাবার মত হল। মা হাবুডুবু খাচছিল, কাকা তাড়াতাড়ী মাকে পাজা করে ধরল, আর মা দু‘হাতে কাকার গলা জড়িয়ে ধরলো। দেখলাম মার বিশাল মাইদুটো কাকার বুকের সাথে লেপটে গেলো, আর কাকা দুহাতে মার বিশাল পাছা ধরে আটকে রাখলো। আমার ধারনা, নিঃশচয় কাকার ধোন তখন খাড়া হয়ে মায়ের গুদে গুতো মারছিল। কাকা মাকে পাজাকোলা করে একটু অল্প পানিতে নিয়ে এল, তখন মার বুকে একদম শাড়ি ছিল না। ব্লাউজের উপর দিয়ে মাঝারী সাইজের বাতাবী লেবুর মত মাইদুটো স্পষট দেখা গেলো। কাকা মার বুকের দিকে তাকিয়ে ছিল, মা সেটা দেখে মুচকি হেসে তাড়াতাড়ী বুকের শাড়ী ঠিক করে নিল।
মা খুশীকে বলল আমাকে নিয়ে বাড়ীর ভেতরে গিয়ে কাপড়-চোপড় পালটে নিতে, আর বলল মা আর একটু গোসল করে আসবে। আমি খুশীর সাথে বাড়ীর ভেতর গেলাম, কিন্তু আমার কেমন যেন মনে হল, কেমন একটা সন্দেহর কথা মনে হল, তাই আমি তাড়াতাড়ি একটা প্যানট পালটে গোয়াল ঘরের পেছন দিক থেকে পুকুর পাড়ে গেলাম লুকিয়ে, কিন্তু, মা-কাকা কাওকে দেখলাম না পানিতে। গোয়াল ঘরের ঠিক পাশেই ছিল একটা বেড়া দিয়ে ঘেরা চালাঘর যেখানে কিছু পুরনো চটের থলে আরে ঝুড়ী ছিল। বাড়ীর ভেতর দিক থেকে এ চালাঘর দেখা যায়না, শুধু পাচিলের পেছন দিক থেকে দেখা যায়, তাও আবার বেশ অনধকার ভেতরে গাছের ছায়ার কারনে। আমি নিঃশব্দে পুকুরে উকি দিয়ে যখন ঐ চালাঘরের কোনায় এলাম তখন চুড়ির আওয়াজ পেলাম চালাঘরের ভেতর থেকে। আমি বেড়ার ফাক দিয়ে তাকিয়ে দেখে অবাক হয়ে গেলাম।
মা চোখ বনধ করে দাড়িয়ে আছে আমার দিকে মুখ ফিরে। মায়ের বুকের ব্লাউজ সামনের দিক থেকে খোলা, দুহাতে ভিজে শাড়ী সায়া টেনে কোমরে তুলে ধরে রেখেছে, আর সন্তোষ কাকা হাটুমুড়ে বসে দুহাতে মার দুমাই টিপছে আর মার কালো বালেভরা গুদ চুষছে। মা ভালোলাগার যন্ত্রনায় মুখ হা করে নিঃশব্দে আ.. আ.. আ.. করছে, আর মাঝে মাঝে ঠোট কামড়ে ধরছে। এরপর মা বসে কাকার ধোন মুখে নিয়ে চুষতে লাগল, কাকা মার মাথা ধরে সামনে-পিছে করছে। আমারতো বুক ধড়ফড় করতে লাগলো, এ কি দেখছি! অবশ্য উত্তেজনাও অনূভব করছি শরীরে কেমন
BAKITA PORTE CLICK KORUN
rongmahol.com / Bangla Choti : holiday1
rongmahol.com / Bangla Choti : holiday1: PUROTA EKHANE
আপুর ঘরে আফতাব কাকু আর আম্মু
আমার বয়স তখন খুব ছোট। আমার আব্বু চিটাগাং রেলওয়েতে চাকরি করতো। আমার মা আর তিন ভাই-বোন ঢাকাতে থাকতাম। বড় বোন কলেজে পড়ত, আমার ভাইয়া স্কুলে ক্লাস সেভেন-এ আর আমি তখনও ক্লাস টু-তে পড়তাম। মহাখালিতে ইটের পাচিল ঘেরা টিনের তৈরি একটা ভাড়া বাড়িতে আমরা থাকতাম। আমাদের বাড়িতে তিনটে কামরা ছিল। আমাদের বাড়ীটা ছিল একটু ভেতর দিকে। একটা চিকন গলি দিয়ে হেঁটে যেতে হত বেশ কিছুটা। বাড়ির সামনে একটা পাঁচতলা উঁচু বিশাল গার্মেন্টস কারখানা ছিল, আর অন্য দুপাশে ছিল একটা পনর তলা উঁচু দালান, আর একটা গোডাউন। সামনে আর দুপাশ থেকে বুঝা যেত না ওখানে নিরিবিলিতে একটা টিনশেডের বাড়ি আছে। পেছন দিকে একটা ডোবা মত পুকুর ছিল। ঐ বাড়ীটার মালিক ছিল আব্বুর এক পরিচিত বন্ধু । মহাখালি বাজারে তার একটা ফোন-ফ্যাক্সের দোকান ছিল। মা ওখানে যেয়ে মাঝে মাঝে আব্বুর সাথে চিটাগাং-এ ফোনে কথা বলতো। প্রতিমাসে বাড়িভাড়া নেবার জন্য লোকটা আমাদের বাড়ি আসতো। আমরা আলতাফ কাকু বলে ডাকতাম। আব্বুর সমবয়সী ছিল। ৪২-৪৩। দেখতে একদম কালো কুচকুচে, তার ওপর আবার ভুঁড়িওয়ালা। সবসময় লুংগির সাথে সাদা শার্ট বা ফতুয়া পরতো।
আমার মা গৃহবধু ছিল। তাই সবসময় বাড়িতে থাকতো। সকালে আমাকে আর আপুকে স্কুলে দিয়ে আসতো। আমার স্কুল সাড়ে এগারটায় ছুটি হলে আবার আমাকে স্কুল থেকে নিয়ে যেত। ঐ সময় মাঝে মাঝে মা আমাকে নিয়ে আলতাফ কাকুর ফোন-ফ্যাক্সের দোকান হয়ে আমরা বাড়ি আসতাম। দোকানে আর কেও না থাকলে মা-আর কাকু নিজেদের ভেতরে ফিসফিস করে কি সব বলতো মাঝে মাঝে, আমি বুঝতাম না। মাঝে মাঝে কেও না থাকলে কাকু মাকে নিয়ে অফিসের ভেতরে পেছন দিকের স্টোর রুমে নিয়ে যেত আমাকে সামনে বসিয়ে রেখে কম্পিউটার গেম খেলতে দিয়ে। কিছু সময় পর আবার দুজন বেরিয়ে আসতো। মনে আছে একদিন মা বলছিল, কালকে সকালে নয়টার দিকে আসেন, ততসময় আমি রেনুকে স্কুলে দিয়ে বাসায় ফেরবো। দেখতাম কাকু মাঝে মাঝে দুপুরের দিকে আসতো আমাদের বাড়িতে। তখন আমি আর মা থাকতাম শুধু। আপু আর ভাইয়া চারটার আগে ফিরতো না।
মার বয়স হয়তো তখন ৩৬-৩৭ হবে। মা খুব সুন্দরী ছিল। ফরসা গায়ের রং। একমাথা ভরা লম্বা কালো সিল্কী চুল একদম কোমরের নিচে ঝুলে পড়তো। মা খুব স্বাস্থ্যবতী ছিল। তলপেটে হালকা মেদের একটা টামি, তাতে গভীর একটা নাভী। কোমরে মেদবহুল চামড়ার একটা ভাঁজ পড়তো হালকা। পেছন দিকটা ছিল বেশ ভারী। আর মার বুকটা ছিল মাঝারি বাতাবি লেবুর সাইজের। সবসময় টলমল করতো ব্লাউজ পরে থাকলেও। মার মুখের দুপাটি দাঁতগুলো ছিল খুব সুপরিপাটি। যেন মুক্তার মত বাঁধা। হাসলে মার গালে টোপ পড়তো। মা বাইরে বের হলে সব সময় শাড়ি পরতো। আমি খেয়াল করতাম ছোকরা-বুড়া সবাই মার শরীরের দিকে, বিশেষ করে খোলা পেটের দিকে তাকাতো আড়চোখে।
একদিন আমার শরীর খারাপের কারনে স্কুলে যাইনি। বেলা এগারটার দিকে আমি শুয়ে আছি। গায়ে বেশ জ্বর। চোখে একটু ঘুম ঘুম ভাব। ঐ সময় বুঝতে পেলাম আলতাফ কাকু এসেছে। বাড়ীর বারান্দার লোহার গেইটে ধাক্কা দেবার আওয়াজ পেলাম। কাকু নিচুঁস্বরে ডাকলো,
ভাবি আছেন নাকি?
মা মনে হয় রান্নাঘরে ছিল। ওখান থেকে বেরিয়ে বলল, এই যে ভাই আছি আসেন।
কাকু- ছেলে মেয়েরা আছে নাকি কেও?
মা- রেনুর একটু জ্বর, ঘুমিয়ে আছে ঘরে।
তালা খুলে দিল মা। কাকুকে বলল, আসেন ভেতরে আসেন।
গেইট খুললেই ডানপাশে আববু-আম্মুর ঘর। কাকু মনে হয় ঐ ঘরে ঢুকতে যাচ্ছিল। মা ফিসফিস করে বলল, আমার ঘরে রেনু ঘুমিয়ে আছে, আপনি ঊষার (আপু) ঘরে যেয়ে বসেন আমি আসছি। আপুর ঘর আব্বু-আম্মুর ঘরের পাশেই। মাঝখানে শুধু টিনের একটা পার্টিশন। মাঝবরাবর আবার একটা জানালাও আছে।
কাকু ফিসফিস করে বলল, কত সময় লাগবে, আমার আবার তাড়াতাড়ী যেতে হবে।
মা বলল, আমি চুলোটা অফ করে আসি তাহলে।বুঝলাম কাকু আপুর ঘরে বসল। আপুর খাটিয়া একটু ক্যাচ করে শব্দ হলো। আমি ততসময় পাশফিরে বারান্দার দিকে ফিরে শুলাম। ওখানে একটা ছোট জানালা আছে, কিন্তু লাগানো। তারপরও ওটার চৌকাঠের নিচে দিয়ে দেখতে পেলাম মা ওপাশের রান্নাঘর থেকে বেরিয়ে বারান্দার গ্রিলবরাবর পুরোটা একটা শাড়ী দিয়ে ঢেকে দিল। এরপর আম্মুর ঘরের দরজা একটু খুলে উকি মেরে দেখলো আমি ঘুমিয়ে আছি কিনা। যেহেতু আমি কাঁথা মুখের উপর দিয়ে পাশ ফিরে শুয়ে ছিলাম তাই ভাবলো আমি গভীর ঘুমিয়ে আছি। আমাকে আর ডাকলো না। পেছন থেকে ঘরের দরজাটা টেনে লাগিয়ে দিয়ে ওপাশে আপুর ঘরে গেল। ওঘরের দরজা ঠেলে লাগানোর আওয়াজ পেলাম। একটুপর চাপা হাসির আর খাসখুস আওয়াজের কথাবারতা শুনতে পেলাম। মাঝে মাঝে মার হাতের চুড়ির শব্দও আসছে। আমি একটু উৎসুখ হয়ে গেলাম। কেমন যেন মনে হল আমার। আমি কান খাড়া করে থাকলাম কিছু শোনার জন্য। এমন সময় আপুর খাটিয়ার ক্যাচক্যাচ শব্দ হতে লাগল একটু একটু। কিছুসময় পর শব্দটা আনবরত হতে লাগল। সেই সাথে কেমন যেন হাসফাস শব্দও আসতে লাগল। আমার আরো কৌতুহল লাগলো।
আমি আস্তে করে নেমে নিঃশব্দে যেয়ে আপুর ঘরের জানালার খুব চিকন ফাঁক দিয়ে আপুর ঘরের ভেতরে চোখ ফেললাম। ভেতরে যা দেখলাম তাতে আমার সারা গা হিম হয়ে গেল। মনে হলো না আমার জ্বর আছে।
দেখলাম মা আপুর বিছানায় চিত হয়ে শুয়ে আছে দু পা ফাঁক করে। আর কাকু মার দু-উরুর মাঝখানে শুয়ে আছে মার বুকের উপর। দুজনেরই মাথা ওপাশের দিকে তাই আমি দেখতে পারছি না ওদের সামনের দিকে। শুধু পেছন দিকে দেখা যাচ্ছে। মার শাড়ি কোমরে টেনে তোলা। আঁচলটা ঝুলে আছে খাটিয়া থেকে নিচে। কাকুর লুংগিও কোমরে টেনে তোলা। আমি দুজনের পাছা দেখতে পারছি। মার ফরসা ধবধবে মসৃন উরুর মাঝখানে কাকুর কালো বিশাল পাছা। মনে হলো কাকু মার টলমলে দুধ টিপছে আর চুষছে খুব।
একটুপর দেখলাম কাকু কোমরটা একটু উঁচু করলো, আর সাথে সাথে দেখতে পেলাম ঘন কালো বালে ভরা মার লম্বা গুদের ফালি। দুপা ফাঁক করে রাখাতে মার গুদ একটা লম্বা বড় ঝিনুকের মত হা করে আছে। দেখে মনে হল রসে জবজব করছে। দেখলাম মার ডানহাতটা দুজনের পেটের মাঝখান দিয়ে ঢুকিয়ে সুঁচালো সরু সরু পাঁচ আংগুল দিয়ে কাকুর লিংগ মু্ঠোকরে ধরেছে। লিংগটার মাথা মা নিজের গুদের মুখে ঘষতে লাগল উপর নিচে করে। এরপর একসময় কাকুর লিংগটার মোটা মাথা মা নিজের গুদের মুখে সেট করে হাত টেনে বের করে নিল, আর সাথে সাথে কাকু কোমরে জোরে একটা চাপ দিয়ে ফসাৎ করে মার রসালো গুদে পুরে দিল। মা হালকা আওয়াজে আআআআআআ করে উঠলো, আর খাটিয়াটাও ক্যাচক্যাচ শব্দ করলো। থলথল পঁচা কাদায় যেমন বাঁশ গেদে যায়, তেমন মনে হলো কাকুর লিংগটা মার গুদে বজবজ করে গেদে গেল। এরপর কাকু মাকে জাপটে ধরে কোমর দুলিয়ে মাকে চুদতে লাগল। কাকুর লিংগ ভালোভাবে দেখা যাচ্ছে না। তারপরও আমি পরিস্কার দেখতে পারছি কাকু মার গুদে ওর লিংগ আমুল প্রবেশ করিয়ে দিয়ে আবার বের করে আবার পুরে দিচ্ছে। থাপ থাপ থাপ করে শব্দ করছে। একটু পর দেখলাম মার গুদের ভেতর থেকে সাদা রস বের হয়ে গড়িয়ে পড়ছে পাছার চেরা দিয়ে। মাঝে মাঝে কাকু একটু যেন জিরিয়ে নিচ্ছে, আবার পুচুৎ পুচুৎ পুচুৎ পুচুৎ করে মার গুদ মারছে। মার মুখ থেকে আআআ ঊঊফফফফ আওয়াজ বের হচ্ছে।
PUROTA DEKHTE EKHANE CLICK KORUN
Wednesday, 27 February 2013
Tuesday, 26 February 2013
উপন্যাস - এক পশলা বৃষ্টি
দীপঙ্কর অফিসিয়াল খামটার উপর ভালো করে আর একবার চোখ বুলালো এটা তার অনেক দিনকার অভ্যেস । সে জানে তার খুব একটা ভুল হয় না । তবু সে খুব সাবধানী । কারণ সে জানে ঠিকানা ভুল থাকলে তার টাকাটাই গচ্চা যাবে । অনেক মেহনত করে তাকে টাকা রোজগার করতে হয় । এরপর খামের মুখটা সাবধানে আঠা দিয়ে বন্ধ করে পোস্ট অফিসের কাউন্টারে রেখে সে বলল - দেখুন তো কত টাকার স্ট্যাম্প দিতে হবে ?
ছোট্ট দাঁড়ি পাল্লায় চাপিয়ে পোস্টম্যান বলল -পাঁচ টাকা । দীপঙ্কর পকেট থেকে পাঁচ টাকার একটা নোট বের করে বলল- পাঁচ টাকার টিকিট দিন । কোরবানদা চিঠি বাছতে বাছতে বলল- কবে খাওয়াচ্ছ আমাদের ? - আগে এ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার হাতে দিন । - এবার হয়ে যাবে তোমার। - বলছেন হবে । কবে হবে ? বয়স তিরিশ পেরিয়ে গেল। দীপঙ্কর আক্ষেপ করে বলল - আমার বোধহয় চাকরি হবে না । -তোমার কথা আমরা প্রায়ই আলোচনা করি। দীপঙ্কর পাঁচ টাকার স্ট্যাম্পটা খামের উপর লাগালো। - উঠল । - কপাল জোরে শম্পা চাকরিটা পেয়ে গেল। - হ্যাঁ । সেই রকমই শুনেছি। -প্যানেলে শম্পা তিন নম্বরে ছিল । বাবার ইনফ্লুয়েন্সে চাকরিটা পেয়ে গেল । দীপঙ্কর টিকিট আঁটা খামটা টেবিলের উপর রেখে বলল - খামটা রইল। আর কিছু না বলে বেরিয়ে যেতে থমকে দাঁড়াল। শম্পা সেদিন আমাদের মিষ্টি খাওয়াল। দীপঙ্কর নামটা শুনে চমকে উঠে পকেট থেকে কিছু খুচরো পয়সা বের করে বলল - পাঁচটা পোস্টকার্ড দিন। হঠাৎ কে যেন পিছনে এসে দাঁড়াল । দীপঙ্কর পিছন ফিরে আর দেখল না । নতুন শাড়ির খসখস শব্দ আর মন মাতাল করা সেন্টের সুগন্ধে বুঝল পশ্চাদচারিনী কোনো মেয়ে
BAKITA EKHANE
Rongmahol Exclusive হসপিটাল ধন্যি নার্স
rongmahol.com / Bangla Choti : সিরিজা একটি বিস্ফোরক উপন্যাস ২য় পর্ব
rongmahol.com / Bangla Choti : সিরিজা একটি বিস্ফোরক উপন্যাস ২য় পর্ব: দুই এমন কিছু মেয়েমানুষ আছে,যারা পুরুষ মানুষের শরীরে অনায়াসে ঝড় তুলে দিতে পারে । যাকে বলে কামনার ঝড় । তার রাত কাটালে মনে হয় শরীরে...
সিরিজা একটি বিস্ফোরক উপন্যাস ২য় পর্ব
দুই
এমন কিছু মেয়েমানুষ আছে,যারা পুরুষ মানুষের শরীরে অনায়াসে ঝড় তুলে দিতে পারে। যাকে বলে কামনার ঝড়। তার রাত কাটালে মনে হয় শরীরের সব রক্ত উত্তাল হয়ে যাচ্ছে। শরীরটা চুষে তখন নিংরে নিলে ভাল হয়। মদের নেশার মতন সেই মেয়েমানুষের নেশা তখন তাকে পেয়ে বসে। রজতের এমনই হয়েছে। বারে বারে লোভ ওকে আরও একটা ঝড়ের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে রেখেছে। রজত জানে না ঠিক কোন মেয়েছেলে ওর রক্তে আগুনের ঝড় তুলতে চলেছে। আগুনের মোহে ধাবিত হতে চলেছে রজত। ভেতরে ভেতরে ছটফট করে মরছে ও। রাত্রে শুয়ে শুয়েও ভাবছে, ইস যদি এমন পাওয়া যেত। যৌনতার জন্য এরকম একটা মেয়ে ওর সবসময়ের জন্য দরকার। কামনার আগুন ভেতরে দাউ দাউ করে জ্বলছে। চোখের দেখা না পেলে অবস্থা দূরঅবস্থাতে পরিণত হবে। জীবন্ত নারীর স্বাদ্ যদি ও একবার পেয়ে যায়, তখন কি হবে? তাহলে কি কামসূত্রকেও হার মানাবে?
একটু বেলা করে ঘুম ভাঙল রজতের। বিছানায় ধরমর করে উঠে বসল ও। এই যাঃ। কালকে মনে করে ঘড়িতে অ্যালার্ম দেওয়া হয় নি। উঠতে অনেক দেরী হয়ে গেল।এখন তাড়াতাড়ি মুখ হাত ধুয়ে সুটকেশটা নিয়ে বেরিয়ে পড়তে হবে। দিবাকরের সঙ্গে গ্যাঁজাতেই অনেক রাত হয়ে গেছে। অত রাত্রিরে শুলে কি আর সকাল সকাল ওঠা যায়? ব্রাশটা মুখে নিয়ে জানলার দিকে এগিয়ে এল রজত। জানলাটা খুলতেই ঝোড়ো একটা হাওয়া ওর মুখে ধেয়ে এল। সেই সাথে বৃষ্টির ছাট্। এ কি? বৃষ্টি যে নতুন করে শুরু হয়েছে আবার। আকাশে কালো মেঘ কুচকুচ করছে। মূহুর্তে রজতের মুখটা কেমন ফ্যাকাসে হয়ে গেল। বাতাসের ঝোড়ো ঝাপটা। বৃষ্টিটা এবার বাড়তে শুরু করেছে। হঠাৎ একটা বিদ্যুতের চাবুকে আকাশ ফেটে চৌঁচির হয়ে গেল। রজতের মনটা সত্যি খারাপ হয়ে গেল। একেই বলে প্রকৃতির খেলা। ও কি করবে ভেবে ব্রাশটা মুখে নিয়েই সোফার উপর ধপ করে বসে পড়ল। এর মধ্যেই হঠাত বেশ জোড়ে কলিংবেলের শব্দ। এই বৃষ্টির মধ্যেই আবার কে এল? রজত ব্রাশ মুখে নিয়ে এগিয়ে গেল দরজার দিকে।
দরজাটা খুলেই মূহুর্তে ও পাথরের স্ট্যাচু হয়ে গেল এবার। একি দেখছে সামনে? একটা মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে দরজার সামনে। ঝড়ের ধাক্কায় এলোমেলো হয়ে থমকে গেছে রজত। মেয়েটার চোখের দৃষ্টিতে চোখ আটকে গেছে ওর। মেয়েটার শরীরের জাদু ঠিকরে যাচ্ছে ওর পাথর শরীরে। চোখের তারায় কেমন যেন একটা আকুতি। ওকে হাতছানি দিয়ে নিশিডাকের মতন টানছে।
রজতের মুখ দিয়ে ফিস ফিস করে যেন কথা বেরিয়ে এল, আমি অভিভূত। এ কাকে দেখছি আমি? মেয়েটার সারা শরীর বৃষ্টিতে ভিজে চপচপ করছে। মাথায় ঐ অবস্থায় একটা ছোট্ট প্লাস্টিক। বৃষ্টির জলটাকে আড়াল করার চেষ্টা করছে। বুকের আবরণ জলে ভিজে গেছে। ঠোট দিয়ে বৃষ্টির জল গড়িয়ে পড়ছে। রজত তাকিয়ে রইল ওর বিধ্বস্ত ভেজা বুকের দিকে।
ওর মুখের ব্রাশটা মুখের মধ্যেই যেন আটকে গেছে।
-আমাকে ভেতরে একটু ঢুকতে দেবে?
সাত সকালে দরজায় গোড়ায় কোন এক অচেনা রমনী। রজত যেন হাতে চাঁদ পেল।
-তুমি কে? তোমার নাম কি? এখানে কে পাঠিয়েছে?
-আমার নাম সিরিজা। বৃষ্টিতে দাঁড়াতে পারছি না। আমাকে একটু ঢুকতে দাও বলছি।
মাথাটা হঠাতই ঘুরে গেছে রজতের। একটা দুর্লভ সুযোগ ওর সামনে। মেয়েটাকে ও ভেতরে ঢুকতে দিল।
আরিব্বাস। কি লাভলি ফিগার। এ যেন স্বপ্নে দেখা এক নারী। আর আজ তার বাস্তব রুপ। হাত দিয়ে দুহাতে বৃষ্টির জল মুছতে মুছতে মেয়েটা বলল-দেখ কি রকম ভিজে গেছি। বাব্বা যা বৃষ্টি।
রজত চোখ বড় বড় করে মেয়েটার বুকজোড়া দেখছে। বৃষ্টির জলে মেয়েটার ব্লাউজ আর ব্রেসিয়ার একেবারে গায়ের সাথে সেটে গেছে। কোন মেয়েছেলের এত বড় বুক রজত জীবনে দেখেনি। একটা যেন অজানা খুশীর দোলা লাগছে প্রাণে। কন্ঠস্বরে জাদু,চোখের চাহনি, কথাবলার ভঙ্গী, রজতকে কেমন যেন আবিষ্ট করে তুলেছে।
কে মেয়েটা? হঠাৎ সাতসকালে এমন সৌভাগ্যের উদয়। রজত তো এমনটা আশা করেনি।
মেয়েটা বাইরের ঘরে সোফার উপর বসে পড়েছে। অচেনা একটা মেয়ে ওর মুখোমুখি। যত ওকে দেখছে রজত, বিস্মিত হচ্ছে। নিজেকে ঠিক রাখাই দুষ্কর হয়ে উঠেছে।
-তুমি এখানে এলে কি করে?
-ভেবেছিলাম,কাল রাত্রিরেই আসব। বৃষ্টিটা আমাকে আটকে দিল। তারপর দেখলাম সকালেও বৃষ্টি। তাই দেরী না করে চলে এলাম।
কেমন যেন উত্তেজনাময় পরিবেশ তৈরী করেছে। রজত বলল-কাল রাতে মানে? তুমি থাকো কোথায়?
-আমি থাকি অনেক দূরে।
ভেতরে ভেতরে অস্বস্তি আর চাঁপা উত্তেজনা অনুভব করছে রজত। এমন হেঁয়ালি করছে কেন? তাহলে কি সাসপেন্স?
মেয়েটা হঠাত উঠে দাঁড়িয়ে ঘরের ভেতরটা তাকালো। রজতের বেডরুমটা দেখল।
-তুমি কি এই বাড়ীতে একা থাক? বৌদি নেই?
কবাব মে হাড্ডি। আবার বৌদি কেন? তুমি তো এসেছ। নতুন প্রাণের আশা নিয়ে। আবার বৌদি কেন বাবা। রজত নিজেকে সামলে নিয়ে বলল-ও বাপের বাড়ী গেছে।
-সেকী, যে আমাকে আসতে বলল, সে নিজেই বাড়ী নেই।
-বৌদি তোমাকে আসতে বলেছে। কবে?
-তা প্রায় একমাস হলো।
-একমাস আগে আসতে বলেছে?
রজত বেশ অবাক হলো, ওর বউ এই মেয়েটাকে আসতে বলেছে। ঠিক বোঝা যাচ্ছে না।
তবু বললো-তা তুমি এখন এলে?
-কি করব বলো। আমার ভাগ্য খুব ভাল তাই তোমার এখানে আসতে পেরেছি। আমার যা বিপত্তি, অনেকে আমায় জ্বালায়, বিব্রত করে।
-কেন?
-আমাকে দেখতে সুন্দর বলে।
রজতের মনে হোল ওর হঠাত বেশ ভাল লাগছে। শরীরে একটা রোমান্স জাগছে, ভাবছে খেলাটা এখনই শুরু করে দেবে কিনা? মনে মনে বলল-তোমাকেই চেয়েছিলাম আমি। চাওয়াটা বৃথা হয় নি মনে হচ্ছে। রজতের মনে হলো মেয়েটা যেন ওর টানেই চলে এসেছে ওর কাছে। উত্তেজনায় একটা সিগারেট ধরিয়ে ফেলল রজত। লাইটারের আলোয় মুখটা উদ্ভাসিত দেখাচ্ছে। মেয়েটাকে ভাল করে দেখছে, ওর শরীরে কোন খুঁত নেই। চোখের দিকে তাকালো। নজরটা আসতে আসতে বুকের উপর গিয়ে পড়ল। ওফঃ যৌন আবেদনটা দেখার মতন। মুখ নীচু করে লম্বা ভিজে চুলটা মুছছে আঁচল দিয়ে। বুকের খাঁজটা ওকে খুব টানছিল। ঘুরে ফিরে চোখ চলে যাচ্ছিল বুকের খাজেঁ। শরীরে টানটান উত্তেজনা অনুভব করছিল রজত। সম্পর্কটা যেন আপনা আপনি তৈরী হয়ে যাচ্ছিল। যার শরীরের এমন গঠন। তাকে নিয়ে কি না করা যায়। চিত্তিরটা বেশ চনমন করছে। চোখের সামনে একটা আস্ত মেয়ে পেলে যেন বলে দিতে হবে না কি করতে হবে। রজতের বেশ পছন্দ হয়েছে মেয়েটাকে।
-বৌদি বোধহয় তোমাকে কিছু বলে নি?
-কি ব্যাপারে?
-এই আমার সন্মন্ধে।
-ভুলে গেছে। হয়তো সময় পায়ে নি।
-তুমি শুনবে আমার কথা?
-বলো।
-আমি এসেছি তোমার বাড়ীতে কাজ নিয়ে। তোমার বউ একজনকে কাজের বউ এর কথা বলেছিল। তুমি চিনবে না ওকে। ওর নাম দোলন। তোমার এ অঞ্চলেই থাকে। কাল বৃষ্টিতে ওর ঘরের চালটা ফুটো হয়ে গেছে জানো। ব্যাচারীর খুব কষ্ট। আমি এসেছি দুদিন হোল। দোলনের কাছেই ছিলাম। ও বলল-তুমি এবার বৌদির কাছে চলে যাও। গিয়ে আমার কথা বলবে, তাহলেই বুঝতে পারবে। বৌদি তোমাকে কাজে রাখবে।
রজত মনে মনে ভাবছে, দোলন কি জানে আমার বউ এখানে নেই।
-তুমি থাকো কোথায়?
-আমি যেখানে থাকি সেটা তোমার বাড়ী থেকে অনেক দূরে। একদম গ্রাম।
রজত কেমন হ্যাংলা চোখে মেয়েটার দিকে তাকিয়ে রয়েছে। গ্রামের মেয়ের মধ্যেও এত চটক।
-কে কে আছে তোমার বাড়ীতে?
-কোলের একটা বাচ্চা আছে, আর কেউ নেই।
বাচ্চার মায়েরও এত ভরা যৌবন? এ তো ফেটে পড়ছে।
-বাচ্চাটা কোথায়?
-ওকে দোলনের কাছে রেখে এসেছি। এখানে এনে কি হবে? খালি ঘ্যান ঘ্যান করবে। কাজের ব্যাঘাত হবে। দোলনই ওকে দেখবে।
-তুমি দোলন কে চেনো কি করে?
-ওতো বিয়ের আগে আমার গ্রামেই থাকত। এখন বিয়ে করে তোমার এ তল্লাটে চালা ঘরটায় স্বামীর সাথে থাকে। ওর স্বামী বালবের কারখানায় কাজ করে। আমাকে ঐ খবর দিল। গ্রামে গেছিল, বলল-তোমার বউ কাজের লোক খুজছে।
-আর তোমার স্বামী?
-আমি ওর সাথে ঘর করিনা।
-কেন?
-ওকে আমার ঠিক পছন্দ নয়। সারাদিন কোন কাজ নেই। শুধু মদ নিয়ে পড়ে থাকে। সম্পর্ক রেখে কি হবে?
রজত মনে মনে ভাবছে,তাহলে তো আমার সাথে সম্পর্ক হতে পারে। বেশ ভালমতই মজেছে রজত। মেয়েটা একটু নিচু হোল। মনে হলো ভিজে স্তনদুটো ব্লাউজের ভেতর থেকে খসে বেরিয়ে আসতে চাইছে। রজতের কানের পাশটা গরম হয়ে উঠল। মনে হলো ঐ বুকের মধ্যে যদি মুখটা রাখতে পারত একবার একবার।
-তোমার নামটা যেন কি বললে?
-সিরিজা।
-এত সুন্দর নাম। তোমাকে এত সুন্দর দেখতে। আর তোমার স্বামী তোমাকে ধরে রাখতে পারল না?
-ওর কথা আর বোলো না। জাতে মাতাল। তাল ঠিকানা নেই। নেশার জন্য রোজ দুতিন বোতল মাল পেলেই হোল। আর কিছুর দরকার নেই।ওকে আমার ঠিক পছন্দ নয়। বউকে তো খাওয়ানোর মরদ নেই। তার চেয়ে ওখানেই থাক। আমি ওকে ছেড়ে চলে এসেছি। তোমারও ভক্তি হবে না লোকটাকে দেখলে। আমি আর আপদ স্বামীর কাছে ফিরে যাব না।
রজতের মনে হোল মেয়েটার তার মানে কোন বাঁধন নেই। ওর যৌবনের দাপটটাই ওর স্বামীর থেকে ওকে আলাদা করেছে।
-কিন্তু তোমার স্বামী যদি এখানে আসে?
-চিন্তা কোরো না। আমি এখানে থাকলে তোমার কোন অসুবিধা হবে না। খালি আমার কথা এক্ষুনি কাউকে বোলো না।
রজত মনে মনে ভাবছে স্বামীতো মন থেকে মুছেই গেছে। কিন্তু ওর যা শরীরের ঝলক। এই মেয়েকে পাওয়ার জন্য কত লোকই না জানি ওর পিছনে ঘুরঘুর করবে। বেশ মনঃপূত হয়েছে। কাজের মেয়ে এমন? ভাবাই যায় না। ভাগ্য যদি সহায় থাকে,ওফঃ। তাহলে যে কি হবে? চোখ দিয়ে রজত খালি মেপে যাচ্ছিল মেয়েটাকে। যাকে বলে পর্যবেক্ষন। মনে মনে বলল-একটু দিলখুস করে দাও না?
-তোমার বউতো এখন নেই। তাহলে কি হবে? আমি তাহলে এখন যাই।
রজতের হাতে সিগারেটটা পুড়ছিল। হঠাত ওটা ছ্যাঁকা লেগে গেল। -না না। তুমি থাকো। আমার বউ নেই তো কি হয়েছে? ওতো বাপের বাড়ী গেছে। চলে আসবে। তুমি আজ থেকেই কাজ শুরু করে দিতে পারো।
মেয়েটা উঠে দাড়িয়ে রজতের ফ্ল্যাটটা ভাল করে দেখছিল। রজতকে উদ্দেশ্য করে বলল-একটা তোয়ালে দাও না। গাটা ভাল করে মুছি। এখনও জল লেগে রয়েছে।
রজত তাড়াতাড়ি একটা তোয়ালে এনে দিল। সিরিজা ওর পিঠ বুক মুছছে। নীল সাগরের মতন উদ্দাম ঢেউ ওর সারা শরীর জুড়ে। শরীরের রেখাগুলো কি উদ্ধত। যৌন সন্মন্ধের সূত্রপাতটা এখনই মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে। রীতাকে বিয়ে করে বিতৃষ্না এসে গিয়েছিল, আর সিরিজা এসে তৃষ্না বাড়িয়ে দিয়েছে। ওর বুকের আঁচলটা বেশ খানিকটা সরে গেছে। রজতের মুখটা আসতে আসতে রক্তিম হয়ে উঠছে।
একটা দুর্লভ সুযোগ রজতের সামনে। এ মেয়ে যেন যে সে মেয়ে নয়। ওকে পাওয়ার একটা প্রবল ইচ্ছা জাগছে রজতের মনে। কিন্তু কোন উদ্যোগ নিতে পারছে না। আসতে আসতে ব্যাপারটা কোন দিকে গড়াচ্ছে? রজতের মাথা খারাপ হয়ে যাচ্ছিলো।
তোয়ালেটা রজতের হাতে দিয়ে সিরিজা বলল-এ ভাবে আমার দিকে দেখছ। তোমার বউ জানতে পারলে রাগ করবে।
রজত নিজেকে সামলে নিল।
-সকালে ঘুম থেকে উঠে চা খেয়েছ? আমি তো সাত সকালেই চলে এসেছি। না যদি খেয়ে থাকো বল করে দিচ্ছি।
-তুমি চা করতে পারো?
-শুধু চা নয়। ভাল রান্নাও করতে পারি।
-তাই।
-বউদি তো নেই। বল তোমার জন্য খাবার করে দিচ্ছি। তুমি যেটা ভালবাস।
-তুমি রাঁধবে?
-তোমাকে তো রেঁধে খাওয়ানোর লোক নেই। একদিন আমার হাতের রান্না খেয়ে দেখ ভাল লাগবে।
-বেশ তাহলে তাই।
রজত দেখল সিরিজা রান্না ঘরটার দিকে উঁকি মারছে। ও নিজেও আবার সিরিজাকে একদৃষ্টে দেখছে, যেন মেয়েছেলে আগে দেখেনি এভাবে। একবার মনে হোল মেয়েটার মনে হয় ক্ষিধে আছে প্রচুর। ওর স্বামী ওর ক্ষিধে মেটাতে পারে নি। এমন মেয়ে কাছে পেলে স্বাভাবিক আচরণ চালিয়ে যাওয়া খুব কঠিন।
সিরিজা রান্নাঘরে ঢুকেছে চা করবে বলে। রজত বাইরের ঘরের সোফাটার উপর বসল। মেজাজটা বেশ ফুরফুরে হয়ে গেছে ওর। এতো মেঘ না চাইতেই জল। সুটকেশটা একপাশে রাখা রয়েছে। রজত ওটার দিকে তাকিয়ে হাসছিল। কালকের দিবাকরের কথাও মনে পড়ছিল। সিগারেটের সুখটান দিতে দিতে ও একদৃষ্টে রান্নাঘরের দিকটায় তাকিয়ে রইল।
বৃষ্টি মাথায় করে একটা মেয়েটা এসেছে ওর ফ্ল্যাটে। এরকম একটা সেক্সী মেয়েছেলে ওর কপালে জুটল কি করে? রজতের বেশ অবাক লাগছিল। মেয়েটাকে দেখে মনে হোল একেবারে বারুদের স্তূপ। রজত যদি এবার ওর দেশলাই কাঠি হতে পারে। নিজেকে সংযত রাখতে পারছিল না রজত কিছুতেই। এক ঝলকেই মাতিয়ে দিয়েছে সিরিজা। রজতের সারা শরীরে এখন যে অস্থিরতা, এটা যদি মেয়েটাই কাটাতে পারে।
রজত ভাবছিলো, মেয়েটার মধ্যে একটা রসভরা যৌবন আর কামচেতনা আছে। যেটা রজতকে পুরোপুরি নাড়িয়ে দিয়েছে। ও যদি শাড়ীটা খুলে একবার ন্যাংটো হয়। সম্পূর্ণ নগ্ন এক নারী। রজত তাহলে বর্তে যাবে। উলঙ্গ সৌন্দর্যের থেকে ভালো কিছু নেই। কাপড় চোপড় পড়া না থাকলেই তো দারুন লাগবে। কেমন যেন সুখানুভূতি হচ্ছিল রজতের। এসব চিন্তা করলেই দু পায়ের মাঝখানে রক্তসঞ্চালন বেড়ে যায়।
এ মেয়ে যদি ঝি হিসেবেও কাজ করে, তার মানে নতুন ঝি কে নিয়ে একেবারে স্ক্যান্ডালের গন্ধ। তাও আবার স্ত্রীর অনুপস্থিতিতে? রজত যেন মেয়েটাকে ঝি হিসেবে মেনে নিতে চাইছিল না। এত সুন্দর যার চেহারা, সুন্দর মুখ, সুন্দর বুক। সবকিছুই মনে হয় সুন্দর। সে হবে ওর বাড়ীর ঝি? ঠিক যেন মনটা সাড়া দিচ্ছে না।
বউ রীতীর চ্যাপ্টারটা ক্লোজড্ হয়ে গেছে। এখন একটা নতুন চ্যাপ্টার শুরু হওয়ার অপেক্ষায়। যৌনসুখের জন্য এমন মেয়ের দ্বারস্থ হওয়াই যায়। সবসময়ের জন্য একটা কাজের মেয়ের দেহ উপভোগ করার সুযোগ যদি সত্যি পাওয়া যায় অবাধে, তাহলেই তো একা থাকার অভাবটা ঘুচবে। আর রজত তো ঠিক এমনটাই চেয়েছিল।
সিরিজা চা নিয়ে এসে ঘরে ঢুকল একটু পরেই। দেখল রজত সোফায় বসে একমনে কি যেন ভাবছে।
-তোমার চা করেছি। খেয়ে নাও ঠান্ডা হয়ে যাবে।
চা টা টেবিলে রাখার সময় ওর দেহটা সামনের দিকে ঝুকে পড়ল। রজত দেখল ওর বুকের গভীর খাঁজ।
চায়ের কাপটা মুখে ঠেকাল রজত। কি করবে আর কি বলবে বুঝেই উঠতে পারছে না। যেন আর তর সইছে না। মেয়েটা যদি যেচে এসে একবার ছোঁয়া দেয়।
রজত ঠিক বুঝতে পারছিল না যে ওকি জেনেশুনে একস্পোস্ করছে নিজেকে? এমন রূপের ঝলকানিতে তো চোখ ধাঁধিয়ে যাচ্ছে বারবার। যত দেখছে তত আকর্ষন বেড়ে যাচ্ছে। এই উদ্দামতা কি ও কতক্ষণ ঠেকিয়ে রাখবে?
মনে মনে ভাবতে লাগলো, একবার ওকে বলবে কিনা? -তোমাকে দেখার পর থেকে তোমাকে পাওয়ার জন্য আমি কত পাগল হচ্ছি সিরিজা তুমি জানো? আমার ছটফটানিটা দেখেও কি তুমি কিছু বুঝতে পারছ না? তুমি যদি সাড়া না দাও আমার চলবে কি করে? আমি তোমাকে একবারের জন্য জড়িয়ে ধরব। একবার শুধু তোমার ঠোটে ঠোটটা রাখব, আর বুকে মুখটা ঘসব।
-তোমার ঘরে ঝুল ঝাড়ু আছে?
-ঝুল ঝাড়ু? রজত শুনে আঁতকে উঠল।
-না নেই। ঝুল ঝাড়ু কি করবে?
-দেখছ না দেওয়ালে কত ময়লা জমেছে। ঐগুলো পরিষ্কার করে দিতাম।
-না নেই তো কাছে। ছাড়ো ও তোমাকে পরিষ্কার করতে হবে না।
-বেশ তাহলে ঐ ফটোটা?
-কোন ফটোটা?
মাথার উপর দেওয়ালে রজতের ছবিটার দিকে তাকিয়ে সিরিজা বলল-ওটাতো তোমার ফটো। একটা কাপড় থাকলে দাও না। এত সুন্দর ছবি তোমার। ময়লা জমেছে। পরিষ্কার করে দিই।
-ওতো অনেক উঁচুতে। তুমি পারবে না।
-ঠিক পারব। এই সোফার উপর দাঁড়ালেই নাগাল পেয়ে যাব।
রজত ভেতরের ঘর থেকে একটা পুরোন কাপড় এনে সিরিজার হাতে দিল। ও কাপড়টা হাতে নিয়ে সোফার উপর উঠে দাঁড়াল। ফটোটা মুছছে আর আড় চোখে রজতের দিকে তাকাচ্ছিল।
গোড়ালিটা মাঝে মাঝে উঁচু করছিল পেছন থেকে শাড়ীশুদ্ধু পাছাটা দেখিয়েই রজতকে পাগল করে দিচ্ছে। রজতের বেশ ভাল লাগছিল। মনে হচ্ছিল কাছে গিয়ে ওকে কোলে তুলে নেয়। হাত বাড়িয়ে ফটোটার নাগাল পাওয়ার চেষ্টা করছে। মোছার কাপড়টা হঠাত হাত ফোস্কে মাটিতে পড়ল। রজতের দিকে তাকিয়ে বলল-এই কাপড়টা একটু আমার হাতে দেবে?
রজত ওটা ওর হাতে দিল। সিরিজা এবার পা ফোস্কে সোফা থেকে পেছন মুখ করে পড়ল। মাটিতে পড়ার আগেই রজত ওকে লুফে নিল। ক্যাচ্, একেবারে হিন্দী সিনেমার মতন। শাড়ীর আঁচল বুক থেকে সরে গিয়ে মাটিতে লুটোপুটি খাচ্ছে। রজত আবার আরেক মূহূর্ত পাথরের স্ট্যাচু। ওর চোখটা ঠিকরে বেরোচ্ছে এবার। সিরিজার দুটি পর্বত আকারের মাই। গলার কাছ থেকে নেমে এসেছে, বুকের দীর্ঘ খাঁজ। সারা বুক জুড়েই রাজত্ব করছে স্তন। মাই দুটো যেন ব্লাউজ ভেদ করে বেরিয়ে আসতে চাইছে। রজত ওর বুকদুটোকে দেখছে বিস্ময় সহকারে। এমন বুকের জন্য যে কোন মেয়েছেলে গর্ভ অনুভব করতে পারে।
-আর একটু হলেই পড়ে যাচ্ছিলাম আর কি।
-প্রথম দিনই কাজে এসে তোমার চোট লেগে যেত।
-তুমি তো ধরে নিলে আমাকে। ভাগ্যিস।
রজত সিরিজাকে ওর বাহূর কোল থেকে নামিয়ে দিল। মাটিতে শাড়ীর আঁচলটা গড়াগড়ি খাচ্ছে। সিরিজা ওটা তুলতে ব্যাস্ত। একটু ঝুঁকে গোছাটাকে সামলানোর চেষ্টা করছিল। রজত দেখল সিরিজার বুকের খাঁজটা তখনও বেরিয়ে আছে। রজত চোখ দিয়ে ওর বুকদুটোকে গিলছে। সিরিজা কোন ভ্রুক্ষেপ করছে না তাতে।
একি দেখছে রজত ওর চোখের সামনে। বাতাবী লেবুর মতন ডাঁসা ডাঁসা দুটো বুক। স্তনদুটো যেন বিশাল হাওয়া ভর্তি বেলুন। কি তেজ ওর ঐ বুকের। যেন ঝলসে উঠছে বুকদুটো। রজত নিজের প্রবলতর যৌন উত্তেজনা আর শীর্ষসুখকে বাড়িয়ে তোলার চেষ্টা করছিল। চুম্বক শরীরটা যেন আগুন ধরিয়ে দিচ্ছে সারা শরীরে।
সারা শরীরে রজতের একটার পর একটা বিদ্যুত খেলে যাচ্ছে। বাকী জীবনের সমস্ত সুখটাই যেন ওর উপর নির্ভর করছে।
মনে মনে বলল, এলেই যদি এত দেরী করে এলে কেন সিরিজা? তোমাকে আগে পেলে কী দারুন ব্যাপারটাই না হতো। দেখ আমি কেমন কামাতুর হয়ে গেছি তোমার জন্য। এই ইচ্ছাটাকে আমি যে কিছুতেই দমন করতে পারছি না। সবকিছু ফেলে শুধু তোমাকে নিয়েই পড়ে থাকতে ইচ্ছে করছে।
আত্মহারার মতন ওর দিকে তাকিয়ে ছিল রজত। সিরিজা কি ওকে গ্রাস করছে মাদী মাকড়শার মতন? এ কি পরিচারীকা না তীব্র যৌনতার প্রতিচ্ছবি?
জামা কাপড় না খুলেই এই। খুললে কি হবে? সেক্স কতটা মারাত্মক বোঝা যাচ্ছে। পূর্বরাগে, শৃঙ্গারে, অগ্নিগর্ভ করে তুলতে হয় এসব নারীকে।
সিরিজা বলল-তোমার ঘরে কিছু পড়ার মতন আছে? শাড়ী? এটা একদম নেতিয়ে গেছে।
রজত থতমত খেয়ে বলল-না তো?
-সেকী বউও নেই। শাড়ীও নেই?
-না মানে আলমাড়ীটায় তালা দেওয়া। চাবি আমার কাছে নেই।
-দেখ বাপু। এই ভিজে শাড়ী পড়ে আমি থাকতে পারব না। তাহলে আমি শাড়ীটা খুলে ফেলছি। শুধু ব্লাউজ আর শায়া পড়ে তোমার ঘরে ঘোরাফেরা করব। আমার দিকে কিন্তু একদম তাকাবে না।
রজত প্রথমে কিছু বুঝতেই পারল না। এ কি বলছে ও? তারপর ঢোঁক গিলে বলল আচ্ছা।
-তোমার সামনেই ছাড়ব? না তোমার শোয়ার ঘরে যাওয়ার আমায় অনুমতি দেবে?
রজত পুরো থ মেরে গেছে সিরিজার কথা শুনে।
ইচ্ছে থাকলেও রজত ওকে বলতে পারল না যে সামনেই শাড়ীটা ছাড়ো। সিরিজা রজতের শোবার ঘরে চলে গেল শাড়ী খুলতে। সোফায় বসে রজত মনে মনে ভাবছে এতো দেখছি আমার থেকেও বেশী নির্লজ্জ্ব। শাড়ীটা খুলে যখন শোওয়ার ঘর থেকে বেরোবে না জানি কি হবে। গায়ের লোমগুলো সব খাঁড়া হয়ে যাচ্ছে। একটা শিহরণ হচ্ছে।
ভেতর থেকে শুধু ব্লাউজ আর শায়া পড়ে আসবে। এরপরে যদি আবার স্বেচ্ছায় গা থেকে একটা একটা খুলে পুরোই নগ্ন হয়ে যায়, তাহলে যেন রজতকে বলে দিতে হবে না কি করতে হবে। ব্লু ফিল্ম এর কোন এক নায়িকার নগ্ন ছবি দেখেছিল রজত। সিরিজা কি ঐরকম হবে?
রজত ভাবছিল, আচ্ছা আমিই যদি এখন ওর একমাত্র পুরুষ হই? যে ওকে আনন্দ দেবে। অনায়াসে ওর বুকে হাত ছোঁয়াবে। ওর শরীরটা নিয়ে খেলা করবে। তাহলে সিরিজা নিশ্চই মেনে নেবে। রজত যেন খুব ভাগ্যবান। নইলে এমন চোখ ঝলসানো শরীরটা ওর কাছে এসে জুটল কি করে?
Subscribe to:
Posts (Atom)